বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল | ২৩শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
২০শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার | রাত ১:৪৯
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

দশজন পুরুষ ও নারী যাদের জন্য রয়েছে মাগফিরাত ও মহান প্রতিদান।

আগস্ট ১৫, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

দশজন পুরুষ ও নারীর জন্য আল্লাহ তায়ালা মাগফিরাত ও মহান প্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন।

[৩৩:৩৫] আল আহ্‌যাব
إِنَّ المُسلِمينَ وَالمُسلِماتِ وَالمُؤمِنينَ وَالمُؤمِناتِ وَالقانِتينَ وَالقانِتاتِ وَالصّادِقينَ وَالصّادِقاتِ وَالصّابِرينَ وَالصّابِراتِ وَالخاشِعينَ وَالخاشِعاتِ وَالمُتَصَدِّقينَ وَالمُتَصَدِّقاتِ وَالصّائِمينَ وَالصّائِماتِ وَالحافِظينَ فُروجَهُم وَالحافِظاتِ وَالذّاكِرينَ اللَّهَ كَثيرًا وَالذّاكِراتِ أَعَدَّ اللَّهُ لَهُم مَغفِرَةً وَأَجرًا عَظيمًا

নিশ্চয়ই

  1. মুসলিম পুরুষ ও নারী
  2. মুমিন পুরুষ ও নারী
  3. অনুগত পুরুষ ও নারী
  4. সত্যবাদী পুরুষ ও নারী
  5. ধৈর্যশীল পুরুষ ও নারী
  6. বিনয়াবনত পুরুষ ও নারী
  7. দানশীল পুরুষ ও নারী
  8. সিয়ামপালনকারী পুরুষ ও নারী
  9. নিজদের লজ্জাস্থানের হিফাযতকারী পুরুষ ও নারী
  10. আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও নারী

তাদের জন্য আল্লাহ মাগফিরাত ও মহান প্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন।

 

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান Tagged With: অনুগত, আল্লাহকে স্মরণকারী, দানশীল, ধৈর্যশীল, পুরুষ ও নারী, বিনয়াবনত, মুমিন, মুসলিম, লজ্জাস্থানের হিফাযতকারী, সত্যবাদী, সিয়ামপালনকারী

পবিত্র কোরআনের বর্ণিত ফল ও উদ্ভিদ সমূহ

জুলাই ৩১, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

কুরআনে যেসকল ফল ও উদ্ভিদের কথা বর্ণনা করা হয়েছে :-

১. আল ইনাবু : আঙুর ফল। ‘এবং আঙুর ও শাকসবজি।’ (সূরা আবাসা ৮০ : ২৮)।

২. আর রুম্মান : আনার। ‘সেখানে রয়েছে ফলমূল; খেজুর ও আনার।’ (সূরা রহমান ৫৫ : ৬৮)।

৩. আত তিন : ডুমুর (ফল বা গাছ)। ‘ডুমুর ও জলপাই (বা তার গাছের) এর শপথ।’ (সূরা তিন ৯৫ : ১)।

৪. আন নাখিল : খেজুর গাছ। ‘এবং শস্যক্ষেত ও দুর্বল এবং ঘন গোছাবিশিষ্ট খেজুর বাগানে।’ (সূরা শুয়ারা ২৬ : ১৪৮)।

৫. আজ-জারউ : বীজ, চারা, শস্য বা শস্যক্ষেত। ‘মহান আল্লাহ, যিনি সৃষ্টি করেছেন নানা ধরনের বাগান। যার কিছু মাচার ওপর বিছানো থাকে (কা-হীন) এবং কিছু মাচার ওপর বিছানো থাকে না (কা-বিশিষ্ট) এবং যিনি সৃষ্টি করেছের খেজুর গাছ ও বিভিন্ন স্বাদের খাদ্যশস্য।’ (সূরা আনআম ৬ : ১৪১)।

৬. আর রাতাবু : তাজা ও পাকা খেজুর। ‘তুমি খেজুর গাছের কা- ধরে নাড়া দাও। তোমার ওপর তা ফেলবে পাকা তাজা খেজুর।’ (সূরা মরিয়াম ১৯ : ২৫)।

৭. আল ফাকিহাতু : যে কোনো ফল। ‘তাতে রয়েছে ফলমূল ও খোসায় ঢাকা খেজুর।’ (সূরা রহমান ৫৫ : ১১)।

৮. আজ জায়তুন : জলপাই। ‘ডুমুর ও জলপাই (বা তার গাছের) এর শপথ।’ (সূরা তিন ৯৫ : ১)।

৯. আস সামারু : যে কোনো ফল। ‘খেজুর ও আঙুর ফলগুলো। তা থেকে তোমরা গ্রহণ করো নেশাদ্রব্য ও উত্তম রিজিক।’ (সূরা নাহল ১৬ : ৬৭)।

১০. আস সিদরু : কুল বা বরই গাছ। ‘কাঁটাবিহীন বরই গাছ তলায়।’ (সূরা ওয়াকিয়া ৫৬ : ২৮)।

১১. আল আসলু : ঝাউ গাছ। ‘আমি তাদের বাগান দুইটিকে এমন দুই বাগানে পরিবর্তন করলাম, যেখানে রইল কিছু বিস্বাদ ফল, ঝাউ গাছ ও কুল গাছ।’ (সূরা সাবা ৩৪ : ১৬)।

১২. আল খামতু : তেঁতো ও বিস্বাদ খাবার বা আরবি ভাষায় ‘আরাক’ নামক বিশেষ লতা গাছ। ‘আমি তাদের বাগান দুইটিকে এমন দুই বাগানে পরিবর্তন করলাম, যেখানে রইল কিছু বিস্বাদ ফল, ঝাউ গাছ ও কুল গাছ।’ (সূরা সাবা ৩৪ : ১৬)।

১৩. আল আব্বু : পশুখাদ্য। গৃহপালিত ও বন্যপশু যে ফল খায়। ‘তাতে উৎপন্ন করেছি ফলমূল ও ঘাস।’ (সূরা আবাসা ৮০ : ৩১)।

১৪. আল কিসসাউ : শসা। ‘তারা বলল, তুমি তোমার প্রভুর কাছে প্রার্থনা করো। যেন তিনি আমাদের জন্য ভূমিজাত খাদ্যদ্রব্য; তরকারি, শসা, গম, মসুর ও পেঁয়াজ উৎপন্ন করেন।’ (সূরা বাকারা ২ : ৬১)।

১৫. আল ফুমু : মটরকলাই বা গম। ‘তারা বলল, তুমি তোমার প্রভুর কাছে প্রার্থনা করো। যেন তিনি আমাদের জন্য ভূমিজাত খাদ্যদ্রব্য; তরকারি, শসা, গম, মসুর ও পেঁয়াজ উৎপন্ন করেন।’ (সূরা বাকারা ২ : ৬১)।

১৬. আল বাকলু : সবজি বা যে কোনো উদ্ভিদ। ‘তারা বলল, তুমি তোমার প্রভুর কাছে প্রার্থনা করো। যেন তিনি আমাদের জন্য ভূমিজাত খাদ্যদ্রব্য; তরকারি, শসা, গম, মসুর ও পেঁয়াজ উৎপন্ন করেন।’ (সূরা বাকারা ২ : ৬১)।

১৭. আল আদাসু : ডাল। ‘তারা বলল, তুমি তোমার প্রভুর কাছে প্রার্থনা করো। যেন তিনি আমাদের জন্য ভূমিজাত খাদ্যদ্রব্যÑ তরকারি, শসা, গম, মসুর ও পেঁয়াজ উৎপন্ন করেন।’ (সূরা বাকারা ২ : ৬১)।

১৮. আল বাসালু : পেঁয়াজ। ‘তারা বলল, তুমি তোমার প্রভুর কাছে প্রার্থনা করো। যেন তিনি আমাদের জন্য ভূমিজাত খাদ্যদ্রব্য; তরকারি, শসা, গম, মসুর ও পেঁয়াজ উৎপন্ন করেন।’ (সূরা বাকারা ২ : ৬১)।

১৯. আল হাব্বু : শস্যদানা বা বীজ। ‘নিশ্চয় আল্লাহ বীজ ও আঁটিকে অঙ্কুরিত করেন।’ (সূরা আনআম ৬ : ৯৫)।

২০. আস সানাবিলু : শিষ বা মুকুল। ‘যারা আল্লাহর পথে ব্যয় করে তাদের দৃষ্টান্ত হলো বীজের মতো, যা থেকে সাতটি শিষ বের হয় এবং প্রত্যেক শিষে থাকে ১০০ বীজ।’ (সূরা বাকারা ২ : ২৬১)।

২১. আন নাবাতু : উদ্ভিদ। ‘যেন আমি তা (পানি) দিয়ে উৎপন্ন করি শস্যদানা ও উদ্ভিদ।’ (সূরা নাবা ৭৮: ১৫)।

২২. আর রায়হানু : পুদিনা জাতীয় এক ধরনের গুল্ম ও ধনিয়া পাতা বা যে কোনো সুগন্ধ গুল্ম। ‘আরও রয়েছে ভূষিযুক্ত শস্যদানা ও সুগন্ধি ফল।’ (সূরা রহমান ৫৫ : ১২)।

২৩. আজ জানজাবিলু : আদা বা এক ধরনের মূল্যবান সুগন্ধি। ‘তারা সেখানে এমন শূরা পান করবে, যাতে মেশানো থাকবে জানজাবিল’। (সূরা দাহর ৭৬: ১৭)।

২৪. আল কাফুরু : কর্পূর। ‘নিশ্চয় সৎ মানুষ জান্নাতে এমন পাত্রে পান করবে, যাতে মেশানো থাকবে কর্পূর।’ (সূরা দাহর ৭৬ : ৫)।

২৫. আজ জাক্কুমু : কাঁটাযুক্ত গাছ বা ক্যাকটাস। ‘আপ্যায়নের জন্য এটাই উত্তম না কাঁটাযুক্ত গাছ?’ (সূরা সাফফাত ৩৭ : ৬২)।

২৬. আন নাজমু : ঘাস বা এমন গাছ, যার ডাল হয় না। ‘লতাপাতা ও বৃক্ষরাজি তাঁকে সিজদা করে।’ (সূরা রহমান ৫৫ : ৬)।

২৭. আস সাজারু : ডালবিশিষ্ট গাছ। ‘লতাপাতা ও বৃক্ষরাজি তাঁকে সিজদা করে।’ (সূরা রহমান ৫৫ : ৬)।

২৮. আল কিনওয়ানু : খেঁজুরের কাঁদি। ‘এবং খেজুর গাছ, যার শীর্ষদেশ কাঁদির ভারে নুয়ে থাকে।’ (সূরা আনআম ৬ : ৯৯)।

২৯. আত তালউ : খেঁজুর গাছের শিষ। ‘এবং খেজুর গাছ, যার শীর্ষদেশ কাঁদির ভারে নুয়ে থাকে।’ (সূরা আনআম ৬ : ৯৯)।

,,,সংগৃহীত,,,
Quran&Sunnah কোরআনওসুন্নাহ

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত Tagged With: Quran&Sunnah, আঙুর ফল, আদা, আনার, উদ্ভিদ, কর্পূর, কাঁটাযুক্ত গাছ, কুল, কোরআনওসুন্নাহ, ক্যাকটাস, খেজুর, খেজুর ও আঙুর, খেঁজুর গাছের শিষ, খেঁজুরের কাঁদি, ঘাস, জলপাই, ঝাউ, ডাল, ডালবিশিষ্ট গাছ, ডুমুর, তেঁতো ও বিস্বাদ, পশুখাদ্য, পুদিনা, পেঁয়াজ, মটরকলাই, শসা, শস্যক্ষেত, শস্যদানা, সবজি

আল্লাহর জন্যে নিজের ভিতরটাকে সুন্দর করার কিছু চর্চা

জুলাই ২৭, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

  • কিয়ামতের দিন যে জিনিসটি মুমিনের পাল্লায় সবচেয়ে ভারী হবে তা হলো- উত্তম চরিত্র।
    -আবু দাউদ, হাদিস নং- ৪৮০১
  • হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কোন কাজ অধিকাংশ লোককে জান্নাতে প্রবেশ করাবে? তিনি উত্তরে বলেছেন, কিয়ামতের দিন যে জিনিসটি মুমিনের পাল্লায় সবচেয়ে ভারী হবে তা হলো- ‘তাকওয়া ও উত্তম চরিত্র’
    –তিরমিজি, হাদিস নং- ২০০৪
  • কোরআনে কারিমে আল্লাহতায়ালা মুমিনের অসংখ্য নৈতিক গুণের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন তিনি বলেছেন, নিশ্চয়ই মুমিনগণ সফল, যারা তাদের নামাজে ভীত ও বিনয়ী, যারা নিজেদেরকে অর্থহীন কাজ থেকে বিরত রাখে, যারা জাকাত প্রদানের ক্ষেত্রে কর্মতৎপর হয় এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গ হেফাজত করে।
    -সূরা আল মুমিনুন: ১-৫

আল্লাহর জন্যে নিজের ভিতরটাকে সুন্দর করার কিছু চর্চা এমন হতে পারে

১. সবসময় সবাইকে নিয়ে ভালো চিন্তা করা। উপযুক্ত প্রমান ছাড়া কাউকে খারাপ ভেবে না বসা।

২. নিয়তেই বরকত! প্রতিনিয়ত নিজের নিয়তকে চেক করা। আমি এই কাজটা কেন করছি? কাকে খুশি করার জন্যে করছি?

৩. অপ্রয়োজনীয় কথা-আলাপে মশগুল না হওয়া। কেউ কথা বলার সময় তাকে কথার মাঝে cut-off না করা (বিঘ্ন না ঘটানো)!

কারণ, যে কথা বলছে সে যদি জ্ঞানী হয়, তাকে শুনতে থাকলে, জ্ঞান বাড়বে! আর যে কথা বলছে, সে যদি মূর্খ হয় তাকে শুনতে থাকলে – ধৈর্য্য বাড়বে! নিশ্চয়ই ধৈর্য্য অর্জন করা জ্ঞান অর্জন করার থেকে বেশি জরুরি!

৪. নিজের সমালোচনা শুনলে ক্ষুব্ধ না হওয়া! চিন্তা করে দেখা – আমার মাঝে কি আসলেই এই ভুল আছে?

ইমাম শাফি’ই (রা:) একবার ক্লাস করাচ্ছিলেন। তখন এক লোক হুড়মুড় করে তার ক্লাসে ঢুকে গেলেন। তার দিকে আঙ্গুল তুলে বললেন, “তুমি কি ইমাম শাফি’ই?”। ইমাম বললেন, “জ্বী, আমি শাফি” তখন লোকটি সবার সামনে চেঁচিয়ে ইমামকে বললেন, “তুমি একটা ফাসিক, কাফির এবং জঘন্য প্রকৃতির লোক!”

ইমাম চুপ করে শুনলেন। তারপর দুই হাত তুলে সবার সামনে দু’আ করলেন, “হে আল্লাহ! এই ব্যক্তি যদি সত্য বলে থাকেন, তাহলে তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও, আমার উপর দয়া করো এবং আমার তাওবা কবুল করে নাও! আর যদি এই ব্যক্তি যা বললেন, সেটা যদি সত্য না হয়, তাহলে তার এ আচরণের জন্যে তুমি তাকে ক্ষমা করে দাও, তার উপর দয়া করো এবং তার তাওবা কবুল করে নাও!”

৫. প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাবার আগে সবাইকে মাফ করে দিয়ে অন্তর পরিষ্কার করে ঘুমানো।

৬. কোনো ব্যাপারে অন্তরে অহংকার ঢুকে যাচ্ছে কি না চেক করা।

যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমান অহংকার থাকবে, সে জান্নাতের ঘ্রাণ-ও পাবে না।

৭. যদি কারো উপর হিংসা হতে থাকে, সেই ব্যক্তির নাম ধরে তার সাফল্যের জন্যে বেশি বেশি দুয়া করা।

৮. নিজের ভুল/গুনাহ -র একটা লিস্ট বানানো। নিজের ভুল নিয়ে বেশি ব্যতিব্যস্ত থাকা, যেন অন্যের ভুল নিয়ে গল্প/গীবত করার কোনো সুযোগ না থাকে।

৯. এমন কোনো কথা কারো পিছনে কখনো না বলা, যেটা সে যদি সামনে থাকতো, তাহলে তার সামনে কখনোই বলা যেত না। এটাই গীবতের ক্লাসিক সংজ্ঞা!

গীবত মৃত ভাইয়ের মাংস খাবার মতন জঘন্য গুনাহ (কুরআন: সুরাহ হুজুরাত)

১০. কথায় বা আচরণে কাউকেই তুচ্ছতাচ্ছিল্য না করা।

আল্লাহ সুবহানুতায়ালা আমাদের ভিতর-বাহির সব সুন্দর রাখুক।
আমাদেরকে উত্তম চরিত্রের হবার তাওফিক দিন।

আমিন!

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সংগৃহীত, সুখি পরিবার

আরাফার দিনে কি-কি আমল করবো?

জুলাই ১৮, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

আসলে সব ধরনের ভালো কাজ, যা আল্লাহ পাক পছন্দ করেন, তা-ই আরাফার দিনের আমল। তারপরও বোঝার সুবিধার্থে আরাফার দিনে আমরা যা যা করতে পারি, তার মোটামুটি একটা তালিকা –

১- সিয়াম পালন। যা আগত ১ বছর এবং বিগত ১ বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দেবে ইন শা আল্লাহ ।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, ❝যে ব্যক্তি আরাফার দিনের ছিয়াম পালন করবে, আল্লাহ তাআলা তাঁর এক বছর আগের এবং এক বছর পরের ছগীরা গুনাহ মাফ করে দিবেন❞। (ছহীহ মুসলিম, হা/১১৬২; মিশকাত, হা/২০৪৪)

২- আরাফার দিন ফজর থেকে ১৩ জিলহাজ্জ আসর পর্যন্ত প্রতি ওয়াক্ত ফরজ সালাতের পর নির্ধারিত তাকবীর পাঠ-
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ। (আহমদ: ১৩২)

৩-সূর্যদোয়ের ১৫-২০ মিনিট পর ইশরাকের সলাত অথবা সকাল ১০/১১ টার দিকে চাশত এর সালাত আদায় করা।

৪- নিজের জানা-অজানা, ছোট-বড় সব রকম গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাওয়া এবং তওবা করা (গুনাহ থেকে প্রত্যাবর্তন করা)।

৫- আরাফার দিনের দুয়াটা বেশি- বেশি করে পড়া।

আরাফাতের দিনে দো‘আ: নবী (সা) বলেন, সর্বশ্রেষ্ঠ দো‘আ হচ্ছে আরাফাত দিবসের দো‘আ। আর আমি এবং আমার পূর্ববর্তী নবীগণ যা বলেছি, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হচ্ছে:

لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ

লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মূলক, ওয়া লাহুল হামদ, ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বদীর।

একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (তিরমিযী ৩৫৮৫)

৬- সাধ্য অনুযায়ী দান-সাদাকা করা, সম্ভব হলে রোজাদার মানুষকে ইফতার করানো।

৭- কুরআন তিলাওয়াত এবং দরুদ পাঠ ইত্যাদি।

আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে বেশী থেকে বেশী করে আরাফার দিনে আমল করার তাওফিক দান করেন।

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত Tagged With: আরাফার দিন, আরাফার দিনের আমল, ইশরাকের সলাত, কুরআন তিলাওয়াত, চাশত এর সালাত, ছিয়াম পালন, তাকবীর পাঠ, দরুদ পাঠ, সিয়াম

ভালো, কিন্তু আরও ভালো!

জুলাই ৫, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

?
চারটি জিনিস ভালো, কিন্তু চারটি জিনিস আরও ভালো!

  • পুরুষের লজ্জা ভালো, তবে নারীর লজ্জা আরও ভালো।
  • যে কোনো লোকের ইনসাফ ভালো, তবে বিচারক ও শাসকদের ইনসাফ আরও ভালো।
  • বৃদ্ধের তাওবা ভালো তবে যুবকের তাওবা আরও ভালো।
  • ধনীর বদান্যতা ভালো তবে গরিবের বদান্যতা আরও ভালো।

?
(‘নাসাইহুল ইবাদ’ লি ইবনে হাজার আসকালানী রাহি.)
আরবি থেকে অনুবাদঃ শায়েখ আলী হাসান তায়্যিব।

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, প্রেরণা, মগজ ধোলাই Tagged With: ইনসাফ, তাওবা, বদান্যতা, লজ্জা

  • « Previous Page
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর4:00 AM
    সূর্যোদয়5:12 AM
    জোহর12:00 PM
    আসর4:40 PM
    মাগরিব6:48 PM
    ইশা7:59 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

মূল্যবান কিছু উপদেশ – সুলতান সুলায়মান

ঐশ্বর্যের চেয়ে দামি সম্পদ বুদ্ধিমত্তা। সবচেয়ে বড় দারিদ্রতা হচ্ছে মূর্খতা। নিরর্থক ভয় পাওয়া হচ্ছে বড় দুর্বলতা। সবচেয়ে অধিক মূল্যবান বিষয় হৃদয়বান হওয়া। বোকার সাথে বন্ধুত্ব করতে যাবে না। সে তোমার উপকার করার চাইতে ক্ষতি করবে বেশি। কৃপনের সাথেও কখনো বন্ধুত্ব করবে না। কারণ সে বিপদের দিনে তোমার পাশে না থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিবে। সাবধান! কোনো পরনিন্দাকারীকেও নিজের বন্ধু বানিওনা। কারণ সে নিজের প্রয়োজনে তোমাকে ব্যবহার […]

Copyright © 2025