বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | ভোর ৫:৩১
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

দরজার ছিটকিনি বন্ধ হলো!?

জুন ৩, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

বর:-একটা কথা বলবে??
বৌ:-কি বলো??
বর:-বিয়ের আগে তোমার কয়টা বয়ফ্রেন্ড ছিলো??
বৌ বালিশের নিচ থেকে একটা খাম বের করে বর কে দিলো!?
বর খুলে দেখলো,তাতে ৭টা চাল?
আর ১৫০ টাকা আছে!?
বর:-এটা কি??
বৌ:-আমার যখন নতুন বয়ফ্রেন্ড হতো একটা করে চাল জমাতাম?
বর:-ও মাত্র ৭ টা???
….এটা আর এমন কি???
….আজকাল ৮/১০ টা এমনিতেই সব মেয়েদেরই থাকে?
কিন্তু এই ১৫০ টাকা কেনো???
বৌ:-বিয়ের আগে জমানো ৬ কেজি চাল ২৫ টাকা কেজি দরে বেঁচে দিয়েছিতো?,সেই টাকা আর কি!?
অতঃপর বর এখন মেন্টাল হসপিটালে সবাইকে বলে বেড়াচ্ছে?”৬ কেজিতে কয়টা চাল হয় গো???”
????

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: সংগৃহীত

গাধাকে কখনোই উঁচু আসনে নিয়ে যেতে নেই

মে ৩০, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

মোল্লা নাসিরুদ্দিন একবার নিজের পোষা গাধাটিকে বাড়ির ছাদে নিয়ে গেলেন। কিন্তু গাধা ছাদে উঠে ,আর নামতে চাইছে না। বহু চেষ্টা বিফলে গেলো। গাধা মোটেও নামতে চাইছে না। বাধ্য হয়ে মোল্লা নিচে নেমে এসে, গাধার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলেন।
 
আধ ঘন্টা, এক ঘন্টা, এভাবে ঘন্টা দুয়েক পার হয়ে গেলো, তবুও গাধা নামছে না। মোল্লা নাসিরুদ্দিন অনুভব করলেন, তার বাড়ির জীর্ণ-শীর্ণ ছাদ, গাধা পদাঘাত করে, ভেঙে ফেলতে চাইছে।
 
মোল্লা ভয় পেয়ে গেলেন। কমজোর ছাদ, সামনে বর্ষাকাল, বিপদ আসন্ন। ছাদ ভেঙে গেলে, ঝড়-জলের দিনে থাকবেন কোথায়! বাধ্য হয়ে আবার ছাদে উঠলেন, গাধাকে নিচে নামানোর প্রচেষ্টায়। কিন্তু গাধা নামতে চাইছে না। ক্রমাগত লাথি মেরে চলেছে, ছাদের উপর।
 
মোল্লা শেষ প্রচেষ্টা করতে লাগলেন। গাধাকে ধাক্কা মেরে, নিচে নামানোর চেষ্টা করতেই,, গাধা মোল্লাকে কয়েক- বার লাথি মেরে, ছাদ থেকে নিচে ফেলে দিলো। মোল্লা ভীষণ রকম আহত হয়ে, মাটিতে পড়ে রয়েছেন।
 
ওদিকে গাধা ছাদ ভেঙে, ঘরের মেঝেতে পড়ে গেলো। মোল্লা রক্তাক্ত, গাধাও রক্তাক্ত। মোল্লার হাত ভেঙেছে, কোমরে ব্যাথা, ওদিকে গাধাও প্রচণ্ড আঘাত পেয়ে, উঠে দাঁড়াতে পারছে না। নির্ঘাত গাধার পা ভেঙে গিয়েছে।
 
মোল্লা নাসিরুদ্দিন সেদিন ভাবলেন, “গাধাকে কখনোই উঁচু আসনে নিয়ে যেতে নেই।”
তাহলে গাধা:
প্রথমত-যে যায়গায় নিয়ে যাবেন, সেই জায়গার ক্ষতি করবে।
দ্বিতীয়ত-যিনি নিয়ে যাবেন, তাঁর ক্ষতি করবে।
তৃতীয়ত-গাধাটি নিজেরও ক্ষতি করবে।
 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জেনে নিন, সংগৃহীত Tagged With: মোল্লা নাসিরুদ্দিন

শ্বাশুড়ী

মে ২৮, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

একটি মেয়ে তার বাবার কাছে গিয়ে নালিশ করে বললঃ- বাবা,এ তুমি কেমন ঘরে আমার বিয়ে দিয়েছো ??

বাবাঃ- কেন কি হয়েছে, জামাই কি খারাপ ব্যবহার করেছে ?
মেয়েঃ- তোমার জামাই তো দুই মাস পর পর বাড়ি আসে। সমস্যার কারণ তো আমার শ্বাশুড়ী। সারাদিন বলে শুধু বৌমা এটা করো, বৌমা ওটা করো। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত শুধুই খিট খিট করে যান। আমার একটুও ভালো লাগে না।
বাবাঃ- আরে এই বয়সে মানুষ একটু এই রকম ই করেন।
মেয়েঃ- না বাবা, ঐ বুড়ি যতদিন পর্যন্ত না মরছে, আমি আর ঐ বাড়িতে ফিরে যাবো ই না।
বাবাঃ- এই রকম কথা বলতে নেই মা।
মেয়েঃ- তুমি তো ডাক্তার,এমন একটা কিছু ওষুধ দাও যাতে ঐ বুড়ি খুব তারাতারি মরে যায়।
বাবাঃ- আমি ডাক্তার, কসাই নয়,এ কাজ আমি করতে পারবো না।
মেয়েঃ- বাবা তুমি কি চাও না তোমার মেয়ে সুখে সংসার করুক ?
বাবাঃ- ( একটু চিন্তা করার পর)ঠিক আছে মা, তোর মুখের দিকে তাকিয়েই আজ আমি এই কাজ করছি,তোকে আমি একটা ওষুধ দিচ্ছি। এই ওষুধ টা নিয়মিত প্রতিদিন দুই ফোটা করে গরম দুধের সাথে খাওয়াবি। দেখবি এক মাসের মধ্যেই তোর শ্বাশুড়ী মারা যাবে। তবে এই এক মাস তুই তোর শ্বাশুরীর খুব সেবা করবি,এটা আমাকে কথা দে।
মেয়েঃ- ঠিক আছে বাবা, কথা দিলাম।

মেয়ে ঔষধ নিয়ে আনন্দের সাথে শ্বশুড় বাড়ি চলে গেল। গিয়েই তার শ্বাশুড়ীকে মন দিয়ে সেবা করতে লাগলো আর নিয়মিত ওষুধ দিতে থাকলো।

পাঁচ দিন পর শ্বাশুড়ী লক্ষ করলেন যে তার বৌমা আর আগের মত নেই। এখন সে তার আর তার কোন কথার ই অবাধ্য হয় না। আগের মত আর তার উপর বিরক্ত হয় না। আর খুবই বেশি সেবা করছে।

২০দিন পর শ্বাশুরী তার বৌমাকে নিজের মেয়ের মত ভালবাসতে লাগলো। তখন তিনি নিজেই বৌমার জন্য স্পেশাল মেনু বানিয়ে খাওয়ালেন।

বৌমাকে আর আগের মত কোন কাজের জন্য না বলে সেই কাজটা নিজেই সেরে নিতেন। বৌমার ঘুম ভাঙার অপেক্ষা না করে নিজেই চা বানিয়ে বৌমার কাছে গিয়ে বৌমার ঘুম ভাঙিয়ে তার সামনে চায়ের কাপটা এগিয়ে দিয়ে বললেনঃ- বৌমা চা খাও,দেখো আমি তোমার জন্য বানিয়েছি।

বৌমাঃ- কেন, মা আপনি আমাকে ডাকতে পারতেন তো।
শ্বাশুড়ীঃ- কি যে বলো বৌমা, তুমি সারাদিন ধরে এত খেটে আমার সেবা করছো আর আমি এই টুকু করতে পারবো না ??

দিনটা ছিল ২৭ তম।

এত দিনে শ্বাশুড়ী বৌমার সম্পর্ক টা মা ও মেয়ের সম্পর্কে পরিনত হয়ে গেছে। তখন মেয়েটি তার বাবার কাছে কাঁদতে কাঁদতে ছুটে এসে বললঃ- বাবা তুমি আমার শ্বাশুরী মাকে বাঁচাও। আর মাত্র তিন দিন বাকি। আমি চাই না যে আমার শ্বাশুরী আমাকে ছেড়ে চলে যাক। উনি যে ঠিক আমার মায়ের মত।

বাবাঃ- চোখের জল মুছে ফেল মা। আমি জানতাম একদিন তুই তোর ভুল ঠিকই বুঝবি, তাই আমি তোকে কোনো বিষ দিইনি ঐ ওষুধে তোর শ্বাশুরীর কোন ক্ষতি হবে না। বরং ঐ ওষুধ খেলে শরীরে পুষ্টি হবে। যা মা সুখের সংসার কর।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত

বোকারা কখনোই শিখে না!

মে ২৩, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

সেলুনে এক ভদ্রলোক চুল কাটাচ্ছিলেন। নাপিত তাঁকে ফিসফিস করে বললো, ” ঐ যে পিচ্চি পোলাডা আছে, ঐডার মতন বোকা আর নাই!”

ব্যপারটা প্রমাণ করতে ভদ্রলোকের সামনেই নাপিত পকেট থেকে একটা পাঁচ টাকার নোট আর একটা এক টাকার কয়েন বের করে ছেলেটিকে ডাকলো, “ঐ পিচ্চি, কোনডা নিবি?”

ছেলেটি এক টাকার কয়েন বেছে নিল।

নাপিত হাসতে হাসতে ভদ্রলোককে বললো, “কইছিলাম না?! বোকারা কখনোই শিখে না!”

চুল কাটা শেষে ভদ্রলোক সেলুন থেকে বের হয়ে দেখলেন ছেলেটা আইসক্রিম খাচ্ছে। তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ” এই পোলা! তুই প্রত্যেকদিন পাঁচ টাকা থুইয়া এক টাকার কয়েন নেস কেন?? ”

ছেলেটা আইসক্রিম খেতে খেতে জবাব দিল,

“কারন, যেইদিন আমি পাঁচ টেকা নিমু, সেইদিনই এই খেলা শেষ হইয়া যাইবো!”

মন্তব্যঃ নিজেকে সব সময় সঠিক ও বুদ্ধিমান না ভেবে, আসুন কখনো কখনো পিছনের কারন গুলো একটু যাচাই করি।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, রম্য রস, সংগৃহীত Tagged With: বুদ্ধিমান, বোকারা কখনোই শিখে না!, সঠিক ও বুদ্ধিমান

আলেম

মে ১৩, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

এক ছেলের মনে প্রচণ্ড ইচ্ছা, সে আলেম হইবে। নিজের জীবনকে সে ইসলামের সেবায় উৎসর্গ করিবে। প্রচণ্ড গরীব ঘরের ছেলে সে। Life is full of Struggle…

ছেলেটি পড়ালেখাতেও ভালো। সে যে মাদ্রাসাতে ভর্তি হলো, সেখানে প্রচণ্ড ভালো রেজাল্ট করলো।

এরপর ফাইনাল পরীক্ষায় ভালো করে পাস করে, সে একজন ‘আলেম’ হিসেবে স্বীকৃতি পাইলো।

ময়মনসিংহ শহরের একদম প্রপারেই, একটা মসজিদের ইমাম হিসেবে তাকে নিয়োগও দেওয়া হলো।

নিয়োগের পর প্রথম জুম্মাবার মানে শুক্রবারের খুতবায়, সে ইসলামের পর্দা প্রথা নিয়ে আলোচনা করলো। সম্পূর্ণ খুতবায়, সে বেপর্দা নারী ও পুরুষ, উভয়কেই ইসলামিক জুড়িসডিকশনের ডিসপোজাল দিলো।

জুম্মার নামাযের পর, সুন্নাত, নফল পড়িয়া সালাম ফিরাইয়া পেছনে তাকাইয়া দেখে, মসজিদ কমিটির সভাপতি তার জন্য অপেক্ষা করছে।

ইমাম সাহেব মনে মনে খুশি। এতো বড় লোক, তার জন্য অপেক্ষা করছে, বেপারটা জুশ। আলেম হওয়ার বরকত সে বুঝতে পারলো। তাও আবার কর্মজীবনের প্রথম শুক্রবারেই।

কিন্ত মসজিদ কমিটির সভাপতি তাকে যা বললো, এক নিমেষেই সুখ স্বপ্ন ভেঙে গেলো।

সভাপতি তাকে বললো, দেখেন ইমাম সাহেব। আমার সময় সংক্ষিপ্ত। এতো খাউজানি গল্প করতে পারবো না। সোজাসুজি পয়েন্টে আসি। আপনি আমার সাথে ফাইজলামি করেন?

আজকের খুতবায় আপনি আমাকে এবং পরিবারের লোকজনকে নিয়ে বাজে কথা বলছেন না?

ইমাম সাহেব তো আসমান থেকে পড়লেন। কী বলেন এগুলা? জনাবের কোথাও ভুল হচ্ছে।

সভাপতি খেইপা গিয়ে বললো, আপনার আর এই মসজিদে নামায পড়াইতে হবে না। আপনার বেডিং পত্র নিয়া কালকের মধ্যে বিদায়।

ইমাম সাহেব কিছুই বুঝলো না। পরের দিন যাওয়ার আগে সেখানকার এক দোকানদার কইলো, হুজুর জানেন না? আমাদের সভাপতির ইস্তিরি তো NGO করার নামে, বিভিন্ন পরপুরুষের সাথে দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়ায়। সভাপতির সাথে থাকে না। তাদের ছেলেও এলাকায় বেলাল্লপনা করে। মেয়েদেরকে উত্যক্ত করে। আপনি যে বয়ান করেছেন, তাতে সব কিছু সভাপতির উপর দিয়ে গেছে।

ইমাম সাহেব প্রচণ্ড আঘাত পাইলেন এই গল্প শুনে।

তিনি চিন্তা করলেন, আর শহরেই থাকমু না। মফস্বলের দিকে চলে যামু। শহরের লোকজনের এতো প্যাচ নিয়া, তার পক্ষে এলেম চর্চা করা সম্ভব না।

তিনি ময়মনসিংহের জামালপুর শহরে চলে গেলেন। মফস্বল শহর৷ ছোট শহর।

সেখানের একটা মসজিদে ইমামতি ধরলেন। খুব বেশি বড় না মসজিদটা। মসজিদের পাশেই তার থাকার ঘর। খাবার আসবে সভাপতির বাসা থেকে।

প্রথম কয়দিন ভালোই যাচ্ছিলো। মফস্বলের লোকজন বেশ ভালো মিশুক। তারা ইমাম সাহেবকে আপন করেও নিলো।

এরপর এলো সেই জুম্মাবার। আজ ইমাম সাহেব, সুদ নিয়ে বয়ান করলেন। সুদ খাওয়ার শাস্তি। সুদের কারণে সামাজিক যে সব সমস্যা, তা নিয়ে জুম্মার খুতবায় কথা বললেন।

দূর্ভাগ্যবশতঃ ইমাম সাহেব এবারও সঠিক Intel পান নাই। মেন্ডেলীয় গোয়েন্দা তথ্য মিস করেছিলেন তিনি। এই মসজিদ কমিটির সভাপতি নিজেই সুদের ব্যবসা করেন। অঞ্চলের সুদের বাজারের একছত্র অধিপতি তাহার। এই কথাটা ইমাম সাহেব জানতেন না। মসজিদ কমিটির সভাপতি তো নামাযেই আসে না।

সো যথারীতি যা হবার তাই হলো। জুম্মার নামাযের পর, খাবার দিয়ে যাওয়ার কথা যে পিচ্চির। সেই পিচ্চি আইলো না। আইলো স্বয়ং সভাপতি। খাবার নিয়ে। খাবার দিয়ে সভাপতি শুধু বললেন, আপনি বিদায়। কাল থেকে অন্য কোথাও জায়গা খুঁজেন।

ভয়াবহ ডিপ্রেসনে পড়লেন এই আলেম। এভাবে চলতে পারে না।

মানুষগুলো এমন কেনো? ভগ্ন হৃদয় নিয়ে ইমাম সাহেব ঠিক করলেন, আর তিনি কিছুই ওয়াজ করবেন না। তবে এইসব জায়গাতেও তিনি থাকবেন না।

গ্রামের দিকে চলে যাবেন। গ্রামের মানুষ তো এতোটা কুটচাল নিয়ে চলে না।

এবার তিনি জামালপুরের পিঙ্গলহাটি গ্রামের মসজিদে ইমাম হিসেবে যোগ দিলেন। গ্রামের মানুষের ভালোবাসা, ভক্তি ও শ্রদ্ধা দেখে ইমাম সাহেব ভাবলেন, তিনি তার সঠিক জায়গায় আসছেন।

গাছের প্রথম ফল, মোরগের রানটা তার পাতেই আসে। টাকা পয়সা খুব বেশি পান না। তবে গ্রামে কোন খরচ না থাকাই, পুরো টাকাটাই বাড়িতে পাঠাইতে পারেন।

গ্রামের মসজিদে লোকজন তেমন একটা আসে না। তবে শুক্রবারে মানুষ হয়। কিন্ত এইবার ইমাম সাহেব সতর্ক আছেন। তিনি গার্ড সাবধান!

বয়ানে প্রডাক্টিভ কিছুই বলেন না। খালি কুদরতি চাপা মারেন। উইড়া উইড়া ঘুইরা ঘুইরা কে পানির উপর দিয়ে হেঁটে গেছে এইরকম আজগুবি চাপা মারেন আর মানুষ জুরে জুরে কয় সুবহানাল্লাহ।

যায় হোক, এভাবেই দিন যাইতেছিলো। এক জুম্মাবারে ইমাম সাহেব নামায পড়াচ্ছেন। সূরা ফাতিহার পর, সূরা ইয়াসিন শুরু করলেন। “ইয়াসিন… ওয়াল কুরঅানিল হাক্বিম”

নামায শেষ করার পর দেখেন, মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাম ক্যাশিয়ার তার জন্য ওয়েট করতেছেন।

ইমাম সাহেবের এই Issue তে Past Experience তো খারাপ। তারপরেও, তিনি সাধারণ সম্পাদককে জিজ্ঞেস করলেনঃ জি বলেন, জনাব।

সাধারণ সম্পাদক বলিলেনঃ খালি মসজিদ কমিটির সভাপতিই কিন্তু এই মসজিদ চালায় না। বেপারটা মাথায় রাইখেন।

ইমাম সাহেব আসমান থেকে পড়লেন! কী বলেন, কিছুই ত বুঝিনা!

তা বুঝবেন কেনো? ঠিকই তো মসজিদ কমিটির সভাপতির বাপের নামে সূরা পড়ছেন৷ আমার বাপে কি দুষ করছে?

এবারও ইমাম সাহেব কিছু বুঝলো না।

তখন সাধারণ সম্পাদক তারে বললোঃ সভাপতির বাপের নাম ‘ইয়াসীন মোল্লা’.. তারে নিয়ে যেমন আজকে সূরা পড়ছেন নামাযে; আমার বাপের নামও “আব্বাস আলী”, তার নামেও সূরা পড়া লাগবে আপনার। নইলে এই মসজিদে আপনারে আমি রাখমু না।

© Abu Sayeed Nur Ahmed

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: সংগৃহীত

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:37 PM
    মাগরিব5:13 PM
    ইশা6:20 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

মাগফার উদ্দিন চৌধুরী আজাদ – আমাদের অহংকার

এই কাহিনী এখন অনেকেরই জানা। কিন্তু জানা হলেও এই কাহিনী কখনো পুরনো হওয়ার নয়। মা-মাটিকে ভালোবেসে ‍অকাতরে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করা বীর আজাদের পুরো নাম মাগফার উদ্দিন চৌধুরী। জন্ম ১১ জুলাই, ১৯৪৬। ধনী পরিবারের সন্তান ছিলেন আজাদ। তবে ধন-দৌলতে কাটেনি তার পুরো জীবন। আজাদ ক্লাস সিক্সে পড়ে, সেন্ট গ্রেগরি স্কুলে। ১৯৬০ এর দশক। আজাদের বাবা আরেকটা বিয়ে করবেন। আজাদের মা বললেন, তুমি বিয়ে করবে না, যদি […]

Copyright © 2025