বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল | ২২শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
১৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার | রাত ৯:৫১
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।

জুন ১০, ২০২৪ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

  • একজন তোমার জন্য সামান্য sacrifice করতে পারবে না।
    • আরেকজন for no reason তোমার জন্য সব কিছু করবে।
  • একজন তোমার জন্য মিরপুর থেকে আগারগাঁও আসতে পারবে না। নানা অজুহাত দেখাবে।
    • আরেকজন গুলশান থেকে ঝড় বৃষ্টি সহ্য করে নারায়ণগঞ্জ চলে আসবে।
  • একজন তার মামা চাচার সম্পদের বড়াই তোমার সাথে দেখাবে।
    • আরেকজন তার বাবার হাজার কোটি টাকার সম্পদের গল্প কোন দিনও তোমাকে বলবে না।গর্ব দেখানো তো দূরের ব্যাপার।
  • একজন দেশের কোন এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 3.8 cGPA পেয়ে তোমার সাথে ভাব নিবে।
    • আরেকজন আমেরিকায় পড়ে ৪/৪ পেয়েও তোমার সাথে বিনয়ী হবে।
  • একজন তোমাকে ভেঙ্গে খাবে।
    • আরেকজন তোমাকে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। তোমার এলোমেলো জীবনটা সাজিয়ে দিবে।
  • একজন তোমার সাথে থাকা অবস্থায় আরেকটা সম্পর্কে জড়িয়ে যাবে।
    • আরেকজন তোমাকে পাবার জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষায় থাকবে।
  • তুমি একজনের জন্য সব করেও তাকে খুশি করতে পারবা না। তোমার শত শত sacrifice তার কাছে মূল্যহীন।
    • আবার অন্যজন তার সব নিয়ে বসে আছে তোমাকে দেয়ার আশায়। তোমাকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তার আপ্রাণ চেষ্টা সে করে যাবে, শুধু তোমাকে একটু ভাল রাখার জন্য।

প্রতিটা মানুষ আলাদা। তাদের চাল চলন আলাদা। কথা বলার ধরন আলাদা। ভালোবাসার প্যাটার্ন আলাদা।

  • কেউ ভালোবাসার নামে অবিচার করবে।
    • কেউ হাজার হাজার মাইল দূরে থেকেও ছায়া দিবে।
  • কেউ কেউ তোমার জীবন অতিষ্ঠ করে তুলবে।
    • আবার কেউ একজন তোমার চোখকে শীতলতা দিবে।

So choose people who choose YOU.
যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।

যার কারণে মানসিক শান্তি নষ্ট হয় তাকে কাছে ভিড়তে দিও না। যে ছায়া দেয় তার ছায়ায় বাস কর।
Remove all the toxic people from your life.

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংসার জীবন, সুখি পরিবার Tagged With: চোখকে শীতল, ভালোবাস, ভালোবাসা, মানসিক শান্তি

ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি

মে ২৮, ২০২৪ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি

💕 সবজি নির্বাচন:
ছাদে বাগান করতে সবচেয়ে জরুরি সবজি র্নিবাচন। দেশে হাজারো সবজি আছে যার একেকটি একেক ভাবে চাষ করতে হয়। শুরুতেই এমন কিছু সবজি নির্বাচন করতে হবে যা খুব সহজেই অল্প পরিশ্রমে চাষ করা যায়। তাই শুরুতে যেটা করা যায়, বারমাসি সবজি, শীতকালীন কিছু সবজি, অথবা শাক যেমন পুঁই শাক, ডাঁটা শাক, টমেটো, মুলা, গাজর, লাল শাক, মরিচ, ধনে পাতা, পেঁয়াজ, রসুন, মিষ্টি কুমড়া, ইত্যাদি চাষ করে দেখা যেতে পারে।

💕 খরচাপাতি:
সবজি চাষের বেলায় খুব হিসেবে করে খরচ করতে হবে। দরকারের চেয়ে বেশি পরিমাণে চারা বীজ কেনা যাবে না। সার, মাটি/কম্পোষ্ট, টব অথবা ট্রে, এসব কেনার ব্যাপারে একটা ভালো নিরীক্ষা চালানো যেতে পারে। খরচ কমানোর জন্যে টব অথবা ট্রে-র বেলায় বাসায় অব্যবহৃত প্লাস্টিক, বোতল, বালতি এসব ব্যবহার করা যেতে পারে। মাটির জন্য আশপাশের নার্সারিতে কম্পোস্ট মিশ্রিত মাটি পাওয়া যায়। শুরুটা এই মাটি দিয়ে শুরু করতে পারেন। সাধারনত ১০০ টাকার কম্পোষ্ট মিশ্রিত মাটিতে কয়েক ট্রে ভরে ফেলা যায়। গাছের চারা ছাড়া আর তেমন কিছুই কিনতে হয় না। তাই বাজেট খুব বেশি লাগে না।

💕যেভাবে লাগাবেন:
নার্সারী ঘুরে ঘুরে ভালো ও বাছাইকৃত গাছের চারা সংগ্রহ করতে হবে। সুস্থ্য চারার উৎপাদন ভাল হয়। চারা রোপনের পর তা সঠিক স্থানে সংরক্ষন করা, টব বা ট্রে গুলোকে সঠিক স্থানে সাজানো। টব বা ট্রে সাজানোর সময়বাতাসে যেন উড়ে পড়ে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মাঝামাঝিতে একটি হাঁটা চলার পথ রাখতে হবে। এছাড়া সরাসরি মাটিতে গাছ লাগানোর সাথে ছাদে গাছ লাগানোর জন্য আলাদা কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা অপরিহার্য।
আরও পড়ুন: বাসার ছাদবাগানে ঔষধি গাছ

💕পরিচর্যা বা রক্ষনাবেক্ষন:
ছাদে বাগান করার পরিকল্পনায় এর পরিচর্যা সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। বৃক্ষ বিশেষজ্ঞ বা অভিজ্ঞ কারও সাথে যে কোন প্রয়োজনে গাছের অবস্থা ও পরিচর্যা নিয়ে যেনো পরামর্শ নেয়া যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গাছের রোগ সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। যে কোন বাগান তৈরী করে ফেলাই শেষ নয়, এর জন্য প্রতিদিন পরিচর্যা করতে হবে। প্রতিনিয়ত পানি দেওয়া, মাটি দেয়া কিংবা আগাছা থাকলে পরিষ্কার করা, সার দেয়া উচিত। চারা ঘন হয়ে গেলে তা পাতলা করা। কিছু চারা তুলে নিয়ে অন্যত্র রোপন করা ইত্যাদি বিষয়ে অবগত থাকতে হবে।

মাটি ছাড়াও সবজি বাগান করা যায়। আধুনিক গবেষণা বেশ কিছু পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছেন। সেই পদ্ধতিতে উন্নত কিছু কম্পোষ্ট আর পাথরের নুড়ি দিয়েই সবজি বা ফলের চাষ করা যায়। এই পদ্ধতির সুবিধা হচ্ছে পোকা মাকড়ের আক্রমণ একেবারেই কম হয়।

এভাবে ছাদে সবজির বাগান করে ফ্রেশ সজীবতার পাশাপাশি পূরণ করা যায় প্রয়োজনীয় সবজির চাহিদা।

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সুখি পরিবার Tagged With: ছাদবাগান

A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?

মে ২৪, ২০২৪ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায়:-

১। সর্ব প্রথম দেখবেন টাইলস গুলো খোলা না প্যাকেট করা ।
২। প্যাকেটটা কি খাকি কালার নাকি সাদা কালার।যদি সাদা কালার হয় প্যাকেটের তাহলে বুঝবেন এটা এ গ্রে, যদি খাকি কালার হয় তাহলে বুঝবেন এটা বি গ্রেড আর যদি কোন প্যাকেট না থাকে তাহলে এটা সি গ্রেড।
৩। এছাড়া চারটি টাইলস এক কর্নার করলে এই একসাথে করলে দেখবেন করনার গুলো যদি না মিলে বা উঁচু নিচু হয়ে থাকে তাহলে বুঝবেন এটা বিগ্রেড ।
৪। দুটি টাইলস পাশাপাশি রাখলে দেখবেন একটি উঁচু একটা নিচু তখন এটা বুঝবেন এটা বি অথবা সি গ্রেড।
৫। টাইলসগুলো দেখবেন বিভিন্ন টাইলসের বিভিন্ন কর্নারে দাগ বা আপনার যে টাইলস টা কিনবেন সেটার ডিজাইন টা কোথাও সব গুলোর ডিজাইন একরকম না বা কোথাও ঝলসে গেছে।
৬। এছাড়া টাইলসের গায়ে অথবা টাইলসের প্যাকেটের গায়ে বি অথবা সি লেখা থাকে সেটা থেকেও বুঝবেন যেটা বিয়ে অথবা সি গ্রেডের।

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জেনে নিন, মগজ ধোলাই Tagged With: A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস, টাইলস, টাইলস চেনার উপায়, টাইলস চেনার উপায় কি

আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?

মে ২২, ২০২৪ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

গ্রামের বাড়িতে গেছি বেড়াতে। রাতের বেলা শুধু মুরগির বাচ্চার কিচিরমিচির শুনছি। একটু ডিস্টার্বই হচ্ছে। দোতলার বারান্দায় নাকি আম্মু মুরগির বাচ্চা এনে রেখেছেন। জানতে চাইলাম, মুরগির খোপ রেখে এখানে এগুলো কেন রেখেছেন? আম্মু জানালেন যে, মুরগির বাচ্চা মায়ের সাথে যত বেশিদিন থাকে তত দেরিতে ডিম দেয়, আর মা থেকে আলাদা করে রাখলে দ্রুত ডিম দেওয়া শুরু করে।

চট করে আমার চিন্তাটা মুরগির বাচ্চা থেকে সরে আমাদের বর্তমান সমাজের আধুনিক প্রজন্মের ‘ছেলেবাবুদের’ দিকে সরে গেল, যারা বয়স পচিশ-ত্রিশে এসেও মানসিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক হতে পারে না।

আমার বন্ধু কবির। ওরা দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি বৃটিশ। ওর বাবা গিয়েছিলেন ষাটের দশকে। ও ওর নিজের জীবনের দারুণ একটা ঘটনা শুনিয়েছিল আমাকে। ওর বয়স যেদিন ষোলো বছর পূর্ণ হয়ে সতেরোতে পড়ল, সেদিন ওর বাবা ওকে ডেকে বললেন, এখন থেকে তুমি বৃটিশ আইন অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন ও স্বনির্ভর পুরুষ। এখন থেকে তোমার দায়িত্ব তোমাকেই বহন করতে হবে। তোমার লেখাপড়ার খরচা তোমাকেই যোগাতে হবে। আর আমার বাসায় থাকতে হলে বাসা ভাড়া, আর খেতে হলে খাবার খরচ দিতে হবে। যেই কথা সেই কাজ। কোনো ছাড় নেই। কবির বাধ্য হয়ে একটা শপে পার্টটাইম কাজ জোগাড় করল। স্কুল শেষে সেখানে কাজ করত। সেই টাকা দিয়ে বাসা ভাড়া আর খাবার বিল দিত। লেখাপড়া তো সরকারি স্কুলে, তাই এক বাচা বাঁচল। বৃটিশ কালচারে এটা স্বাভাবিক হলেও বাঙালী হিসেবে বাবার এই আচরণ মেনে নিতে ওর বেশ কষ্ট হয়েছিল। এই সময়টাতে বাবার প্রতি জমেছিল এক রাশ ঘৃণা আর অভিমান। এই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল তা আমরা একটু পরে বলছি।

জীবনের এই প্রথম ধাক্কাই তাকে অনেকটা পরিপক্বতা এনে দিয়েছিল। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে করেছিল। এখন মাত্র ৪৫ বছর বয়সে ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে গেছে।
আমি কবিরকে আমার এই বিশ বছরের বন্ধুত্বের জীবনে অসংখ্য ভালো কাজের উদ্যোগ নিতে ও অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। অনেক অসহায় মানুষকে, পরিবারকে ও সাহায্য করেছে।

ঠিক এর বিপরীতে গেলে আমাদের সমাজে অসংখ্য মানুষ দেখতে পাবেন, যারা ত্রিশে এসেও বালকসুলভ জীবন কাটায়, পুরুষ হয় না। কোনো দায়িত্ব নিতে সক্ষম নয়, কোনোকিছুতে স্থির নয়, কোনো লক্ষ্যপানে ধাবিত নয়, কোনো অর্জনের জন্য স্থির নয়।

আমাদের অধিকাংশ মানুষদের দেখবেন বলতে, ছেলেমেয়েদের জন্যই তারা খেটে মরে, বাড়িগাড়ি বানায়। জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা যে কষ্টের মধ্য দিয়ে গেছি আমার ছেলেমেয়েরা যেন তার মধ্য দিয়ে না যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এ ধরণের চিন্তার বাবা-মায়ের সন্তানরা খুবই অযোগ্য ও দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়।

যে বাবা-মা তাদের জন্য খেটে মরেছে, তাদের জন্য কিছু করা তো দূরের কথা, তারা নিজেদের দায়িত্বই নিতে সক্ষম হয় না। বাবা-মায়ের রেখে যাওয়া সম্পদের উপর নির্ভরশীল হয়। সেটা ফুরিয়ে গেলে চরম মানবেতর জীবনযাপন করে।
আমাদের ভিতরে যারা একটু স্মার্ট এবং বাস্তবসম্মত চিন্তা করেন, তারা ভাবেন—ছেলেমেয়েদের জন্য বাড়িগাড়ি রেখে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব নয়, তাদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলাই আমাদের দায়িত্ব।

তারা দেখা যায় উন্নত লেখাপড়ার জন্য ছেলেমেয়ের পিছনে অঢেল টাকাপয়সা ব্যয় করেন, দুনিয়ার সকল ঝুটঝামেলা ও বাস্তবতা থেকে এমনভাবে দূরে রাখেন, ফলে তারা হয় ‘শিক্ষিত বলদ’।

সত্যিকারভাবে ছেলেদেরকে পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ খুব কম মানুষই গ্রহণ করতে পারেন। আর এর অবধারিত ফল হলো ব্যক্তি হিসেবে, পরিবার হিসেবে, সমাজ ও জাতি হিসেবে পিছিয়ে পড়া।

একটা মানুষ যদি পৃথিবীর জন্য পনেরো-ষোলো বছর থেকে অবদান রাখা শুরু করতে পারে, তাহলে তার অবদানের মাত্রা ও মান দুটোই অনেক বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে কথিত মাস্টার্স শেষ করে কর্পোরেট স্লেইভ হতে হতে যে সময় ব্যয় হয়ে যায়, তাতে অবদান রাখার সময় যেমন হারিয়ে যায়, তেমনই অবদানের মানও আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভালো হয়ে ওঠে না।

আমি ড্রাইভিং শিখেছিলাম ৩৩ বছর বয়সের দিকে। আমার এক বন্ধু তখন বলেছিল—তুমি এখন আর ফার্স্ট ক্লাস এফিশিয়েন্ট ড্রাইভার হতে পারবা না, তুমি হবা ‘আংকেল ড্রাইভার’। সামনের আরেকটা গাড়ির পেছনে পেছনে স্টিয়ারিং ধরে গাড়ি চালিয়ে তোমার জীবন যাবে।

আমি খুব গভীরভাবে লক্ষ্য করলাম যে, কথা খুবই সত্য। আমার পাশ দিয়ে বহু গাড়ি কাটিয়ে চলে যায়, আর আমার কাছে সামনের গাড়ির পিছনে ধরে রাখাকেই নিরাপদ ও আরামদায়ক মনে হয়। তাই দেরি করে দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারটা শুধু দায়িত্বজ্ঞানহীন করে তা-ই নয়, দায়িত্ববোধের মান ও দায়িত্ব পালনের যোগ্যতাও হ্রাস করে ফেলে।

বাবার প্রতি কবিরের ঘৃণা আর অভিমানের কথা মনে আছে? এবার বলি সেই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল। বিয়ের দু’বছর পর যখন একটা ব্যবসা দাড় করানোর জন্য ভালো অংকের একটা নগদ অর্থ দরকার হলো তখন সেই কঠোর বাবা তার হাতে পাউন্ডের একটা বান্ডিল দিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা বাসা ভাড়া আর খাওয়ার খরচ হিসেবে দেওয়া তোমার সেই অর্থ।

এমন কোনো প্রয়োজনের সময় দেওয়ার জন্য জমা করে রেখেছিলাম’। জীবনে কোনো এক সময় যদিও বাবার প্রতি কবিরের ঘৃণা জন্মেছিল, কিন্তু এখন বাবার সেই কঠোরতাটুকুকে সে তার জীবনের অমুল্য সম্বল মনে করে এবং বাবাকে নিয়ে সে আজ সত্যিকারে গর্ব অনুভব করে।

সেই মুরগির গল্পে ফিরে আসুন। ফিরে আসুন ইসলামের বাতলানো সমাজ চিন্তায়। মুরগির বাচ্চা যেমন মায়ের ডানার তলে থাকলে ডিম দেবে না, তেমনি আপনার ছেলেকে যতদিন ডানার নিচে রাখবেন সে দায়িত্বশীল হবে না। এটা সৃষ্টির প্রকৃতির মধ্যে দেওয়া স্রষ্টার অমোঘ নিয়ম। ইসলাম বলে একটা ছেলে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার তিনটা সাইন:

১. স্বপ্ন*দো-ষ হওয়া
২. নাভির নিচে লো+ম গজানো, কিংবা
৩. বয়স পনেরো বছরে উপনীত হওয়া

এরপর ইসলামি আইনমতে সে একজন পূর্ণ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ। তার উপর শরিয়তের সকল আইন কার্যকর। মহান আল্লাহ এই সীমাটা এইজন্যই নির্ধারণ করেছেন যে, এই বয়স থেকে সে জীবন ও জগতে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন শুরু করবে।
আমাদের উচিত ছিলো, আমাদের সন্তানদেরকে এই বয়সে উপনীত হওয়ার আগেই তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন ও যোগ্য করে গড়ে তোলা; কিন্তু সেটা না করে একটা দীর্ঘ সময় তাদেরকে স্পুন ফিডিং করে আমরা একটি অকর্মন্য ও অযোগ্য প্রজন্ম গড়ে তুলছি।

(কালেক্টেড)

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সংসার জীবন, সুখি পরিবার

এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

এপ্রিল ২৪, ২০২৪ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

কেউ কেউ মনে করেন এসির সাথে ফ্যান চালালে প্রচুর পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয়। আবার কারো মতে, এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হতে দীর্ঘ সময় লাগে। ফ্যান উপর থেকে গরম বাতাসকে টেনে আনে। যার ফলে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয় না। আবার অপরদিকে কারো কারো চিন্তা ভাবনা থাকে এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘরের ঠান্ডা বাতাস বেরিয়ে যায়। সত্যিই কি তাই? এই ধারণায় ভবিষ্যতের বিপদ ডেকে আনছেন না তো? তাই সময় থাকতে জেনে নিন এসির সাথে ফ্যান চালানো সুবিধাজনক নাকি অন্য কিছু।

এসির সাথে ফ্যান চালানো নিয়ে মানুষের যে ধারণাগুলো তৈরি হয় তা আসলে পুরোটাই ভ্রান্ত ধারণা। এরকম কোনো কিছুই হয় না। বিপরীতে বরং এসির সাথে ফ্যান চালালে বাতাসের প্রবাহ বৃদ্ধি হয়। যার ফলে ঘর ঠান্ডা হয় এবং ব্যক্তি আরাম পায়। পাশাপাশি এসি-ফ্যান একসাথে চালালে এসি কেও খুব একটা কাজ করতে হয় না। ঘরের চারিদিকেই ফ্যানের হাওয়া শীতল বাতাস ছড়িয়ে দেয়।

তবে এক্ষেত্রে

  • এসির তাপমাত্রা মাঝামাঝি রাখতে হবে। প্রায় ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রির মধ্যে।
  • হালকা করে সিলিং ফ্যান চালিয়ে দিন। ফ্যানের স্পিড কমা হবে। তবেই ঘর দ্রুত ঠান্ডা হবে।
  • অবশ্যই ঘরের জানালা দরজা বন্ধ রাখতে হবে। তা না হলে এসি-ফ্যানের হাওয়া কোনোটাই কার্যকরী হবে না।

শুধু ঘর ঠান্ডা নয়, এসি-ফ্যান একসাথে চালালে বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে। যেখানে শুধুমাত্র ৬ ঘন্টা এসি চালালে বিদ্যুৎ খরচ হয় ১২ ইউনিট। সেখানে এসির সাথে যদি ফ্যান চালানো হয় এক্ষেত্রে ৬ ঘন্টায় বিদ্যুৎ খরচ ৬ ইউনিট বাঁচে। ফলস্বরূপ এসি-ফ্যান একসাথে চালালে অনেকটাই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। পাশাপাশি শরীরে ঘাম দিলে ফ্যানের সামনে দাঁড়ালে ফ্যানের হাওয়া গরম বাতাসকে চারপাশ থেকে সরিয়ে দেয় এবং ঠান্ডা অনুভব হয়।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: আবহাওয়া, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, টেকনোলজি, প্রযুক্তি, মগজ ধোলাই, সংসার জীবন, স্বাস্থ্য Tagged With: আরাম, এসি, এসি-ফ্যান, এসির তাপমাত্রা, ঘর ঠান্ডা, ঘর দ্রুত ঠান্ডা, ঘরের জানালা দরজা বন্ধ, ফ্যান, ফ্যানের হাওয়া শীতল, বিদ্যুৎ খরচ, শীতল বাতাস

  • « Previous Page
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • …
  • 38
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর4:00 AM
    সূর্যোদয়5:12 AM
    জোহর12:00 PM
    আসর4:40 PM
    মাগরিব6:48 PM
    ইশা7:59 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২

৭১’ পাকিস্তানি আগ্রাসন থেকে দেশকে মুক্ত করেছে। ২৪’ ভারতীয় আগ্রাসন থেকে দেশকে মুক্ত করেছে। – আমরা বাংলাদেশী বাংলাদেশে পাকিস্তানপন্থী রাজনীতির অস্তিত্বই নেই। কেউ যদি কাউকে “পাকিস্তানপন্থী” ট্যাগ দেয়, তার মানে সে মুলত ভারতকে খুশি করতে অন্যদের পাকিস্তানপন্থী ট্যাগ দেয়। এবং সে নিজে ভারতপন্থী। রাজনৈতিক নেতারা বক্তব্য দেন, উক্তি করেন যাতে কর্মীরা তা ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এদের ভিতর বাহির এক না! বাটপার প্রকৃতির। জিয়ার […]

Copyright © 2025