বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | দুপুর ২:০৯
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

সালাতে অধিক পঠিত ছোট সূরার তাফসীর – সূরা ফাতিহা

জুলাই ৪, ২০২১ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

মূলভাব: সূরা ফাতিহার বিষয় বস্তু তিনটি ভাগে বিভক্ত।

A) আল্লাহর প্রশংসা। (আয়াত : 1,2,3)
B) আল্লাহর প্রশংসা ও আমাদের দোয়ার মিশ্রণ। (আয়াত : 4)
C) আল্লাহর কাছে আমাদের দোয়া এবং চাওয়া।(আয়াত : 5,6,7)

প্রথম অংশ A :
1) বিশ্বজগতের রব কে? উত্তর : আল্লাহ তায়ালা।
2) রহিম রহমান কে? উত্তর : আল্লাহ তায়ালা।
3) কিয়ামতের দিনের মালিক কে? উত্তর : আল্লাহ তায়ালা।

দ্বিতীয় অংশ B :
4) ইবাদতের হকদার কে? এবং আমরা তার কাছে কি চাই?
উত্তর : আল্লাহ তায়ালা এবং আমরা তার সাহায্য চাই।

তৃতীয় অংশ C :
5) কি চাই?
উত্তর : সরল সঠিক পথ চাই।
6) কাদের পথে চলতে চাই?
উত্তর : যারা আল্লাহ তাআলার হেদায়েত প্রাপ্ত।
7) কাদের পথ থেকে দূরে থাকতে চাই?
উত্তর : যারা অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট।

মৌলিক প্রশ্ন:
(i) উম্মুল কুরআন এর অর্থ কি?
উত্তর : কুরআনের মা।
(ii) কোন সূরাকে উম্মুল কুরআন বলা হয়?
উত্তর : সূরা ফাতহা
(iii) পবিত্র কুরআনের প্রথম পূর্ণাঙ্গ নাযিলকৃত সূরা কোনটি?
উত্তর : সূরা ফাতহা
(iv) কোন সূরা দিয়ে পুরো কুরআন ব্যাখ্যা করা সম্ভব?
উত্তর : সূরা ফাতহা

সূরা ফাতিহার শব্দার্থ :

الْحَمْدُ = সকল প্রশংসা

لِلَّهِ = আল্লাহ্‌রই জন্য

رَبِّ = (যিনি) রব

الْعَالَمِينَ = সারা জগতের

الرَّحْمَٰنِ = অশেষ করুণাময়

الرَّحِيمِ = পরম দয়ালু

مَالِكِ = অধিপতি

يَوْمِ = দিনের

الدِّينِ = বিচারের

إِيَّاكَ = আপনারই শুধু

نَعْبُدُ = আমরা ইবাদত করি

وَإِيَّاكَ = এবং আপনারই (কাছে শুধু)

نَسْتَعِينُ = আমরা সাহায্য চাই।

اهْدِنَا = আমাদেরকে দেখান

الصِّرَاطَ = পথ

الْمُسْتَقِيمَ = সরল সঠিক

صِرَاطَ = (সেই) পথে

الَّذِينَ = যাদেরকে

أَنْعَمْتَ = আপনি অনুগ্রহ দান করেছেন

عَلَيْهِمْ = তাদের উপর

غَيْرِ = নয় (পথ)

الْمَغْضُوبِ = অভিশপ্তদের

عَلَيْهِمْ = যাদের উপর (গজব পরেছে)

وَلَا = এবং না

الضَّالِّينَ = পথভ্রষ্টদের

 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, তাফসির, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই

দাইয়্যুস কাকে বলে এবং তাদের হুকুম কি?

জুন ২৬, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

তিনজন আছেন যাদের দিকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা
কিয়ামাতের দিন নজর দেবেন না।

  1. যে পিতামাতার অবাধ্য
  2. যে নারী বেশভূষায় পুরুষের অনুকরণ করে 
  3. দাইয়্যুস ব্যক্তি

[সুনান আন নাসাঈ: ২৫৬২, হাদিস সহীহ]।

“দাইয়ুস” একটা ছোট শব্দ কিন্তু পরিনতিটা এতো ভয়ংকর যে চিন্তাই করতে পারি না। অথচ খুব সহজেই একজন বাবা বা ভাই বা হাজবেন্ড দাইয়ুসে পরিনত হচ্ছে। দাইয়ুস পুরুষরা হয়তো গর্বভরে তাদেরকে পাশে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে কিন্তু পরিনতি কঠিন আজাব, দোযখের আগুনে হবে তাদের বাসস্থান।

দাইয়ুস বলা হয় ঐ ব্যক্তিকে যে নিজ কন্যা/ বোন/ স্ত্রীকে অশ্লীলতা ও ব্যভিচার করতে সুযোগ দেয়।

  • দাইউস হলো সে ব্যক্তি যে কিনা তার পরিবার পরিজনকে সঠিক রাস্তায় পরিচালনা করেন না এবং পরিবার পরিজন সঠিক
    ভাবে না চললেও ভালো মনে করেন বা প্রতিবাদ করেন না।
  • যে ব্যক্তি তার স্ত্রী-সন্তানদের বেপর্দা বেহায়াপনা ও অশ্লীলতার সুযোগ দেয় তাকেও দাইউস বলা হয়।
  • দাইয়্যুস হয় পুরুষ। মহিলা নয়।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেছেন : দাইউস ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেনঃ হে আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ)! দাইউস কে?

উত্তরে রাসুলূল্লাহ (সাঃ) বললেন, ‘যে ব্যক্তি তার পরিবারে আল্লাহ্র আদেশ-নিষেধ বাস্তবায়নের ব্যাপারে কোন তৎপরতা অবলম্বন করে না বরং উপেক্ষা করে চলে।’ অন্য বর্ণনায় এসেছে যে, ‘দাইউস হল সে, যে তার পরিবারে বেহায়পনার বাস্তবায়নে সন্তষ্ট ও পরিতুষ্ট।’ (মুসনাদে আহমদ)

সুতরাং, সকল মুসলিম ভাইয়েরা পরিবারের পর্দার ব্যাপারে সচেতন হঊন!

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সুখি পরিবার Tagged With: দাইয়্যুস

পৃথিবীর সর্বোত্তম সম্পদ কি?

জুন ২১, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

সূরা আন নিসা; আয়াত ৩৪ 

الرِّجَالُ قَوَّامُونَ عَلَى النِّسَاءِ بِمَا فَضَّلَ اللَّهُ بَعْضَهُمْ عَلَى بَعْضٍ وَبِمَا أَنْفَقُوا مِنْ أَمْوَالِهِمْ فَالصَّالِحَاتُ قَانِتَاتٌ حَافِظَاتٌ لِلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللَّهُ وَاللَّاتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِي الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلَا تَبْغُوا عَلَيْهِنَّ سَبِيلًا إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا (34)

“পুরুষেরা নারীদের অভিভাবক। কারণ, আল্লাহ তাদের একের ওপর অপরকে শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং পুরুষেরা নিজের ধন-সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সতী-সাধ্বী স্ত্রীরা অনুগত এবং বিনম্র। স্বামীর অনুপস্থিতিতে তারা তাঁর অধিকার ও গোপন বিষয় রক্ষা করে। আল্লাহই গোপনীয় বিষয় গোপন রাখেন।যদি স্ত্রীদের অবাধ্যতার আশংকা কর তবে প্রথমে তাদের সৎ উপদেশ দাও। এরপর তাদের শয্যা থেকে পৃথক কর এবং তারপরও অনুগত না হলে তাদেরকে শাসন কর ৷ এরপর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়, তবে তাদের সাথে কর্কশ আচরণ করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সমু্ন্নত-মহীয়ান।” (৪:৩৪)

এই আয়াতে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক সম্পর্কের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। পরিবার নামের এই ছোট্ট সমাজের বিভিন্ন দিক পরিচালনার জন্যে একজন পরিচালক থাকা দরকার। তা-না হলে পরিবারে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে। আর এই দায়িত্ব পুরুষের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। পুরুষরা এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল হলেও স্ত্রীদের ওপর কতৃত্বকামী হবার কোন অধিকার তাদের নেই।

সতী স্ত্রীরা পারিবারিক ব্যবস্থার প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। তারা শুধু স্বামীদের উপস্থিতিতেই নয়, তাদের অনুপস্থিতিতেও স্বামীর ব্যক্তিত্ব, গোপনীয়তা ও অধিকার রক্ষা করে৷ এই শ্রেণীর স্ত্রীরা প্রশংসা পাবার যোগ্য। অন্য এক শ্রেণীর স্ত্রী দাম্পত্য জীবনে স্বামীর অনুগত নয়।

নেককার নারীর প্রথম গুণ, সতী-সাধ্বী ও দীনদার হওয়া।আর পার্থিব জগতের সর্বোত্তম সম্পদ সতী-সাধ্বী নারী। সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৪৬৭; মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৬৫৬৭; সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪০৩১

হযরত আবু উমামা রা. হতে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, কোনো মুমিনের জন্য আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের পর নেককার স্ত্রীর চেয়ে কল্যাণকর কিছু নেই। কারণ স্বামী তাকে আদেশ করলে সে আনুগত্য করে, তার দিকে দৃষ্টিপাত করলে সে (স্বামী) মুগ্ধ হয়। তাকে নিয়ে শপথ করলে সে তা (শপথকৃত কর্ম) পূরণ করে। স্বামীর অনুপস্থিতিতে নিজেকে (অন্যায়-অপকর্ম থেকে) এবং স্বামীর সম্পদ সংরক্ষণ করে। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৮৫৭

একজন ঈমানদার স্ত্রী তার স্বামীর জন্য সর্বোত্তম সম্পদ। পৃথিবীর সর্বোত্তম সম্পদ নেককার স্ত্রী। এ জন্য জীবনসঙ্গী ও সঙ্গিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলাম দীনদারীকে প্রাধান্য দিতে জোর তাগিদ দিয়েছে।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে চারিত্রিক পবিত্রতাসম্পন্ন হবে, ব্যভিচারিণী হবে না এবং গোপনে কোনো অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনকারিণী হবে না। সুরা নিসা : ২৫

 

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, তাফসির, ধর্ম, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সুখি পরিবার

কামনা

মে ২৩, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

প্রাচুর্যের লালসা মানুষকে আখিরাত বিমুখ করে রেখেছে, অথচ তাকে অবশ্যই সব কিছু ছেড়ে পরপারে পাড়ি জমাতে হবে, অতঃপর তাকে দেওয়া সকল নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।

অথচ আমরা সে বিষয়ে কতটা গাফেল।

জীবনে প্রতিটি মুহূর্তে এমনকি মুমূর্ষু অবস্থাতেও দুনিয়ার প্রতি এ লালসায় পড়ে আছি আমরা।
এই প্রাচুর্য ধন-সম্পদ কতটুকুই বা কাজে আসবে সে-ই অনন্তকালের জীবনে কখনো কি ভেবেছি?

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন : মৃত ব্যক্তির সাথে তিনটি জিনিস যায়, তার মধ্যে দু’টি ফিরে আসে, শুধু একটি সাথে থেকে যায়।

যে দু’টি জিনিস ফিরে আসে: আত্মীয়-স্বজন ও ধন-সম্পদ।
একটি জিনিস সাথে যায় তা হলো: আমল।
(সহীহ বুখারী হা. ৬৫১৪)

যে আমল হবে আমাদের একমাত্র সাথী সেই আমলের বেলায় আমরা কতো উদাসীন। আর দুনিয়ার ধন-সম্পদের পিছনে কত মরিয়া হয়ে ছুটছি আমরা। দুনিয়ার মহো এই লালসা এখানেই কি শেষ? মহান রবের সামনে দাড়াতে হবে না?

আমরা কেমন জানি গতানুগতিক চলাচল করি।

আল্লাহ তা’আলা কেন আমাদের মানুষ হিসাবে সৃষ্টি করলেন কেনই বা আমরা মানুষ হয়ে জন্মেছি।
কি তার উদ্দেশ্য? ভেবেছি কখনো?

আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ

আর জিন ও মানুষকে কেবল এজন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদাত করবে। (আয-যারিয়াত-৫৬)
তারা একমাত্র আমারই ইবাদত করবে’ এটাই হলো মানব ও জিন জাতি সৃষ্টির একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।

ইবনু আব্বাস (রাঃ) এ আয়াতের তাফসীরে বলেন :

অর্থাৎ আল্লাহ তা‘আলা তাওহীদ প্রতিষ্ঠা করার জন্য জিন ও মানব জাতি সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং প্রত্যেক মানুষ ও জিন একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার ইবাদত করবে, তাঁর সাথে কাউকে শরীক করবে না এটাই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। তবে মনে রাখতে হবে ইবাদত শুধু সালাত, সিয়াম, হাজ্জ ও যাকাতের মাঝে সীমাবদ্ধ নয় বরং ইবাদত একটি ব্যাপক নাম। প্রত্যেক কথা ও কাজ তা বাহ্যিক হোক আর আভ্যন্তরীন হোক যা আল্লাহ তা‘আলা ভালবাসেন তাই ইবাদত।

প্রিয় ভাই নিজেদেরকে নিয়ে একটু চিন্তিত হোন নিজেদের আমলের বিষয়ে মনোযোগী হোন।

কি করছি কিভাবে নিজেদের সময় গুলো ব্যয় করছি? আল্লাহ তা’আলার কাছে কি বা জবাব দিবো একটু ত ভাবুন।
বিনিময়ে আল্লাহ তা’আলা আমার আপনার জন্য যা রেখেছেন।

আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ বলেছেন, আমি আমার নেককার বান্দাদের জন্য এমন জিনিস তৈরি করে রেখেছি, যা কোন চক্ষু দেখেনি, কোন কান শুনেনি এবং যার সম্পর্কে কোন মানুষের মনে ধারণাও জন্মেনি। [সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩২৪৪]

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান Tagged With: আখিরাত, ইবাদাত, কামনা, দুনিয়া, ধন-সম্পদ, মানব ও জিন, লালসা

৭০ টি কবিরা গুনাহ কি কি! জেনে রাখা ভালো।

মে ১৫, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

১. শিরক করা ৷
২. মানুষ হত্যা করা ৷
৩. জাদুটোনা করা ৷
৪. নামাজে অবহেলা করা ৷
৫. যাকাত না দেয়া ৷
৬. বিনা ওজরে রমজানের রোযা ভঙ্গ করা৷
৭. সামর্থ থাকা সত্ত্বেও হজ্ব না করা ৷
৮. পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া ৷
৯. রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়তা ছিন্ন করা ৷
১০. যিনা-ব্যভিচার করা ৷
১১. লাওয়াতাত বা সমকামিতা করা ৷
১২. সুদের আদান-প্রদান ৷
১৩. ইয়াতিমের মাল আত্মসাৎ করা এবং তাদের ওপর জুলুম করা৷
১৪. আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি মিথ্যারোপ করা৷
১৫. ধর্মযুদ্ধের ময়দান থেকে পলায়ন৷
১৬. শাসক কর্তৃক জনগণের ওপর জুলুম৷
১৭. গর্ব-অহংকার৷
১৮. মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া৷
১৯. মদ্যপান৷
২০. জুয়া খেলা৷
২১. সতী-সাধ্বী নারীকে ব্যভিচারের অপবাদ দেয়া৷
২২. গনীমতের মাল আত্মসাৎ করা৷
২৩. চুরি করা৷
২৪. ডাকাতি করা৷
২৫. মিথ্যা শপথ করা ও আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে শপথ করা৷
২৬. জুলুম বা অত্যাচার করা৷
২৭. জোর পূর্বক চাঁদা আদায় করা৷
২৮. হারাম খাওয়া ও যেকোন হারাম পন্থায় সম্পদ উপার্জন ও ভোগদখল করা৷
২৯. আত্মহত্যা করা৷
৩০. কথায় কথায় মিথ্যা বলা৷
৩১. বিচারকার্যে দুর্নীতির আশ্রয় নেয়া৷
৩২. ঘুষ খাওয়া৷
৩৩. পোশাক-পরিচ্ছদে নারী-পুরুষের সাদৃশ্যপূর্ণ বেশভূষা৷
৩৪. নিজ পরিবারের মধ্যে অশ্লীলতা ও পাপাচারের প্রশ্রয়দান৷
৩৫. তালাকপ্রাপ্তা মহিলাকে চুক্তিভিত্তিক হিলা বিয়ে করা৷
৩৬. প্রস্রাব থেকে পবিত্র না থাকা৷
৩৭. রিয়া বা লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে সৎ কাজ করা৷
৩৮. দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে ইলম বা জ্ঞান অর্জন করা এবং সত্য গোপন করা৷
৩৯. আমানতের খেয়ানত বা বিশ্বাস ঘাতকতা৷
৪০. দান-খয়রাতের খোটা দেয়া৷
৪১. তকদিরকে অবিশ্বাস করা৷
৪২. কান পেতে অন্য লোকের গোপন কথা শোনা৷
৪৩. চোগলখুরি করা৷
৪৪. বিনা অপরাধে কোন মুসলমানকে অভিশাপ ও গালি দেয়া৷
৪৫. ওয়াদা খেলাফ করা৷
৪৬. গণকের কথায় বিশ্বাস করা৷
৪৭. স্বামীর অবাধ্য হওয়া৷
৪৮. প্রাণীর প্রতিকৃতি আঁকা৷
৪৯. বিপদে উচ্চঃস্বরে বিলাপ করা৷
৫০. বিদ্রোহ, দম্ভ ও অহংকার প্রকাশ৷
৫১. দাস-দাসী দুর্বল শ্রেণীর মানুষ এবং জীবজন্তুর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ করা৷
৫২. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয়া৷
৫৩. মুসলমানদের কষ্ট ও গালি দেয়া৷
৫৪. আল্লাহর বান্দাদের কষ্ট দেয়া৷
৫৫. অহংকার ও গৌরব প্রকাশে টাখনুর নিচে পোশাক পরা৷
৫৬. পুরুষের স্বর্ণ ও রেশমী কাপড় পরিধান করা৷
৫৭. মনিবের কাছ থেকে গোলামের পলায়ন বা বৈধ কর্তৃপক্ষকে অস্বীকার করা৷
৫৮. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে পশু- পাখি যবেহ করা৷
৫৯. যে পিতা নয়, তাকে জেনে-
শুনে পিতা বলে পরিচয় দেয়া৷
৬০. ঝগড়া ও বাদানুবাদ করা৷
৬১. প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি অন্যকে না দেয়া৷
৬২. মাপে এবং ওজনে কম দেয়া৷
৬৩. আল্লাহর আজাব ও গজব সম্পর্কে উদাসীন হওয়া৷
৬৪. আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ হওয়া৷
৬৫. বিনা ওজরে জামায়াত ত্যাগ করা এবং একাকী নামাজ পড়া৷
৬৬. ওজর ছাড়া জুমআ এবং জামায়াত ত্যাগ করার ওপর অটল থাকা৷
৬৭. উত্তরাধিকারীদের মধ্যে শরীয়ত বিরোধী ওসিয়ত করা৷
৬৮. ধোঁকাবাজি, ছলচাতুরি, প্রতারণা করে মানুষ ঠকান৷
৬৯. মুসলমানদের ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে গোয়েন্দাগিরি করা এবং তাদের গোপনীয় বিষয় অন্যদের কাছে প্রকাশ করে দেয়া৷
৭০. রাসূলের সাহাবাদের কাউকে গালি দেয়া৷

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিশু সুরক্ষা

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • …
  • 16
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:38 PM
    মাগরিব5:14 PM
    ইশা6:21 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

দৃষ্টি এক কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা

আমি যা দেখি তুমি কি তা দেখো? উত্তর – হ্যা আমি দেখে যা ভাবি তুমি কি তা ভাবো? উত্তর – না আমরা একই জিনিস সবাই একই দেখি – হাতিকে হাতি, পাখিকে পাখি, গাড়ীকে গাড়ীই দেখি। যদি তা না হতো তাহলে সর্বনাশ হয়ে যেতো। মহান সৃষ্টিকর্তা সবার চোখের দেখার বিষয়টি একই রকম রেখেছেন। কিন্তু সবাই দেখে একই কিন্তু সবার ভাবনা একই রকম নয়। অর্থাৎ দৃষ্টি এক […]

Copyright © 2025