বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | ভোর ৫:০৪
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি

মে ২৮, ২০২৪ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি

💕 সবজি নির্বাচন:
ছাদে বাগান করতে সবচেয়ে জরুরি সবজি র্নিবাচন। দেশে হাজারো সবজি আছে যার একেকটি একেক ভাবে চাষ করতে হয়। শুরুতেই এমন কিছু সবজি নির্বাচন করতে হবে যা খুব সহজেই অল্প পরিশ্রমে চাষ করা যায়। তাই শুরুতে যেটা করা যায়, বারমাসি সবজি, শীতকালীন কিছু সবজি, অথবা শাক যেমন পুঁই শাক, ডাঁটা শাক, টমেটো, মুলা, গাজর, লাল শাক, মরিচ, ধনে পাতা, পেঁয়াজ, রসুন, মিষ্টি কুমড়া, ইত্যাদি চাষ করে দেখা যেতে পারে।

💕 খরচাপাতি:
সবজি চাষের বেলায় খুব হিসেবে করে খরচ করতে হবে। দরকারের চেয়ে বেশি পরিমাণে চারা বীজ কেনা যাবে না। সার, মাটি/কম্পোষ্ট, টব অথবা ট্রে, এসব কেনার ব্যাপারে একটা ভালো নিরীক্ষা চালানো যেতে পারে। খরচ কমানোর জন্যে টব অথবা ট্রে-র বেলায় বাসায় অব্যবহৃত প্লাস্টিক, বোতল, বালতি এসব ব্যবহার করা যেতে পারে। মাটির জন্য আশপাশের নার্সারিতে কম্পোস্ট মিশ্রিত মাটি পাওয়া যায়। শুরুটা এই মাটি দিয়ে শুরু করতে পারেন। সাধারনত ১০০ টাকার কম্পোষ্ট মিশ্রিত মাটিতে কয়েক ট্রে ভরে ফেলা যায়। গাছের চারা ছাড়া আর তেমন কিছুই কিনতে হয় না। তাই বাজেট খুব বেশি লাগে না।

💕যেভাবে লাগাবেন:
নার্সারী ঘুরে ঘুরে ভালো ও বাছাইকৃত গাছের চারা সংগ্রহ করতে হবে। সুস্থ্য চারার উৎপাদন ভাল হয়। চারা রোপনের পর তা সঠিক স্থানে সংরক্ষন করা, টব বা ট্রে গুলোকে সঠিক স্থানে সাজানো। টব বা ট্রে সাজানোর সময়বাতাসে যেন উড়ে পড়ে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মাঝামাঝিতে একটি হাঁটা চলার পথ রাখতে হবে। এছাড়া সরাসরি মাটিতে গাছ লাগানোর সাথে ছাদে গাছ লাগানোর জন্য আলাদা কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা অপরিহার্য।
আরও পড়ুন: বাসার ছাদবাগানে ঔষধি গাছ

💕পরিচর্যা বা রক্ষনাবেক্ষন:
ছাদে বাগান করার পরিকল্পনায় এর পরিচর্যা সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। বৃক্ষ বিশেষজ্ঞ বা অভিজ্ঞ কারও সাথে যে কোন প্রয়োজনে গাছের অবস্থা ও পরিচর্যা নিয়ে যেনো পরামর্শ নেয়া যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গাছের রোগ সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। যে কোন বাগান তৈরী করে ফেলাই শেষ নয়, এর জন্য প্রতিদিন পরিচর্যা করতে হবে। প্রতিনিয়ত পানি দেওয়া, মাটি দেয়া কিংবা আগাছা থাকলে পরিষ্কার করা, সার দেয়া উচিত। চারা ঘন হয়ে গেলে তা পাতলা করা। কিছু চারা তুলে নিয়ে অন্যত্র রোপন করা ইত্যাদি বিষয়ে অবগত থাকতে হবে।

মাটি ছাড়াও সবজি বাগান করা যায়। আধুনিক গবেষণা বেশ কিছু পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছেন। সেই পদ্ধতিতে উন্নত কিছু কম্পোষ্ট আর পাথরের নুড়ি দিয়েই সবজি বা ফলের চাষ করা যায়। এই পদ্ধতির সুবিধা হচ্ছে পোকা মাকড়ের আক্রমণ একেবারেই কম হয়।

এভাবে ছাদে সবজির বাগান করে ফ্রেশ সজীবতার পাশাপাশি পূরণ করা যায় প্রয়োজনীয় সবজির চাহিদা।

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সুখি পরিবার Tagged With: ছাদবাগান

আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?

মে ২২, ২০২৪ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

গ্রামের বাড়িতে গেছি বেড়াতে। রাতের বেলা শুধু মুরগির বাচ্চার কিচিরমিচির শুনছি। একটু ডিস্টার্বই হচ্ছে। দোতলার বারান্দায় নাকি আম্মু মুরগির বাচ্চা এনে রেখেছেন। জানতে চাইলাম, মুরগির খোপ রেখে এখানে এগুলো কেন রেখেছেন? আম্মু জানালেন যে, মুরগির বাচ্চা মায়ের সাথে যত বেশিদিন থাকে তত দেরিতে ডিম দেয়, আর মা থেকে আলাদা করে রাখলে দ্রুত ডিম দেওয়া শুরু করে।

চট করে আমার চিন্তাটা মুরগির বাচ্চা থেকে সরে আমাদের বর্তমান সমাজের আধুনিক প্রজন্মের ‘ছেলেবাবুদের’ দিকে সরে গেল, যারা বয়স পচিশ-ত্রিশে এসেও মানসিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক হতে পারে না।

আমার বন্ধু কবির। ওরা দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি বৃটিশ। ওর বাবা গিয়েছিলেন ষাটের দশকে। ও ওর নিজের জীবনের দারুণ একটা ঘটনা শুনিয়েছিল আমাকে। ওর বয়স যেদিন ষোলো বছর পূর্ণ হয়ে সতেরোতে পড়ল, সেদিন ওর বাবা ওকে ডেকে বললেন, এখন থেকে তুমি বৃটিশ আইন অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন ও স্বনির্ভর পুরুষ। এখন থেকে তোমার দায়িত্ব তোমাকেই বহন করতে হবে। তোমার লেখাপড়ার খরচা তোমাকেই যোগাতে হবে। আর আমার বাসায় থাকতে হলে বাসা ভাড়া, আর খেতে হলে খাবার খরচ দিতে হবে। যেই কথা সেই কাজ। কোনো ছাড় নেই। কবির বাধ্য হয়ে একটা শপে পার্টটাইম কাজ জোগাড় করল। স্কুল শেষে সেখানে কাজ করত। সেই টাকা দিয়ে বাসা ভাড়া আর খাবার বিল দিত। লেখাপড়া তো সরকারি স্কুলে, তাই এক বাচা বাঁচল। বৃটিশ কালচারে এটা স্বাভাবিক হলেও বাঙালী হিসেবে বাবার এই আচরণ মেনে নিতে ওর বেশ কষ্ট হয়েছিল। এই সময়টাতে বাবার প্রতি জমেছিল এক রাশ ঘৃণা আর অভিমান। এই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল তা আমরা একটু পরে বলছি।

জীবনের এই প্রথম ধাক্কাই তাকে অনেকটা পরিপক্বতা এনে দিয়েছিল। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে করেছিল। এখন মাত্র ৪৫ বছর বয়সে ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে গেছে।
আমি কবিরকে আমার এই বিশ বছরের বন্ধুত্বের জীবনে অসংখ্য ভালো কাজের উদ্যোগ নিতে ও অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। অনেক অসহায় মানুষকে, পরিবারকে ও সাহায্য করেছে।

ঠিক এর বিপরীতে গেলে আমাদের সমাজে অসংখ্য মানুষ দেখতে পাবেন, যারা ত্রিশে এসেও বালকসুলভ জীবন কাটায়, পুরুষ হয় না। কোনো দায়িত্ব নিতে সক্ষম নয়, কোনোকিছুতে স্থির নয়, কোনো লক্ষ্যপানে ধাবিত নয়, কোনো অর্জনের জন্য স্থির নয়।

আমাদের অধিকাংশ মানুষদের দেখবেন বলতে, ছেলেমেয়েদের জন্যই তারা খেটে মরে, বাড়িগাড়ি বানায়। জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা যে কষ্টের মধ্য দিয়ে গেছি আমার ছেলেমেয়েরা যেন তার মধ্য দিয়ে না যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এ ধরণের চিন্তার বাবা-মায়ের সন্তানরা খুবই অযোগ্য ও দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়।

যে বাবা-মা তাদের জন্য খেটে মরেছে, তাদের জন্য কিছু করা তো দূরের কথা, তারা নিজেদের দায়িত্বই নিতে সক্ষম হয় না। বাবা-মায়ের রেখে যাওয়া সম্পদের উপর নির্ভরশীল হয়। সেটা ফুরিয়ে গেলে চরম মানবেতর জীবনযাপন করে।
আমাদের ভিতরে যারা একটু স্মার্ট এবং বাস্তবসম্মত চিন্তা করেন, তারা ভাবেন—ছেলেমেয়েদের জন্য বাড়িগাড়ি রেখে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব নয়, তাদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলাই আমাদের দায়িত্ব।

তারা দেখা যায় উন্নত লেখাপড়ার জন্য ছেলেমেয়ের পিছনে অঢেল টাকাপয়সা ব্যয় করেন, দুনিয়ার সকল ঝুটঝামেলা ও বাস্তবতা থেকে এমনভাবে দূরে রাখেন, ফলে তারা হয় ‘শিক্ষিত বলদ’।

সত্যিকারভাবে ছেলেদেরকে পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ খুব কম মানুষই গ্রহণ করতে পারেন। আর এর অবধারিত ফল হলো ব্যক্তি হিসেবে, পরিবার হিসেবে, সমাজ ও জাতি হিসেবে পিছিয়ে পড়া।

একটা মানুষ যদি পৃথিবীর জন্য পনেরো-ষোলো বছর থেকে অবদান রাখা শুরু করতে পারে, তাহলে তার অবদানের মাত্রা ও মান দুটোই অনেক বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে কথিত মাস্টার্স শেষ করে কর্পোরেট স্লেইভ হতে হতে যে সময় ব্যয় হয়ে যায়, তাতে অবদান রাখার সময় যেমন হারিয়ে যায়, তেমনই অবদানের মানও আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভালো হয়ে ওঠে না।

আমি ড্রাইভিং শিখেছিলাম ৩৩ বছর বয়সের দিকে। আমার এক বন্ধু তখন বলেছিল—তুমি এখন আর ফার্স্ট ক্লাস এফিশিয়েন্ট ড্রাইভার হতে পারবা না, তুমি হবা ‘আংকেল ড্রাইভার’। সামনের আরেকটা গাড়ির পেছনে পেছনে স্টিয়ারিং ধরে গাড়ি চালিয়ে তোমার জীবন যাবে।

আমি খুব গভীরভাবে লক্ষ্য করলাম যে, কথা খুবই সত্য। আমার পাশ দিয়ে বহু গাড়ি কাটিয়ে চলে যায়, আর আমার কাছে সামনের গাড়ির পিছনে ধরে রাখাকেই নিরাপদ ও আরামদায়ক মনে হয়। তাই দেরি করে দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারটা শুধু দায়িত্বজ্ঞানহীন করে তা-ই নয়, দায়িত্ববোধের মান ও দায়িত্ব পালনের যোগ্যতাও হ্রাস করে ফেলে।

বাবার প্রতি কবিরের ঘৃণা আর অভিমানের কথা মনে আছে? এবার বলি সেই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল। বিয়ের দু’বছর পর যখন একটা ব্যবসা দাড় করানোর জন্য ভালো অংকের একটা নগদ অর্থ দরকার হলো তখন সেই কঠোর বাবা তার হাতে পাউন্ডের একটা বান্ডিল দিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা বাসা ভাড়া আর খাওয়ার খরচ হিসেবে দেওয়া তোমার সেই অর্থ।

এমন কোনো প্রয়োজনের সময় দেওয়ার জন্য জমা করে রেখেছিলাম’। জীবনে কোনো এক সময় যদিও বাবার প্রতি কবিরের ঘৃণা জন্মেছিল, কিন্তু এখন বাবার সেই কঠোরতাটুকুকে সে তার জীবনের অমুল্য সম্বল মনে করে এবং বাবাকে নিয়ে সে আজ সত্যিকারে গর্ব অনুভব করে।

সেই মুরগির গল্পে ফিরে আসুন। ফিরে আসুন ইসলামের বাতলানো সমাজ চিন্তায়। মুরগির বাচ্চা যেমন মায়ের ডানার তলে থাকলে ডিম দেবে না, তেমনি আপনার ছেলেকে যতদিন ডানার নিচে রাখবেন সে দায়িত্বশীল হবে না। এটা সৃষ্টির প্রকৃতির মধ্যে দেওয়া স্রষ্টার অমোঘ নিয়ম। ইসলাম বলে একটা ছেলে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার তিনটা সাইন:

১. স্বপ্ন*দো-ষ হওয়া
২. নাভির নিচে লো+ম গজানো, কিংবা
৩. বয়স পনেরো বছরে উপনীত হওয়া

এরপর ইসলামি আইনমতে সে একজন পূর্ণ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ। তার উপর শরিয়তের সকল আইন কার্যকর। মহান আল্লাহ এই সীমাটা এইজন্যই নির্ধারণ করেছেন যে, এই বয়স থেকে সে জীবন ও জগতে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন শুরু করবে।
আমাদের উচিত ছিলো, আমাদের সন্তানদেরকে এই বয়সে উপনীত হওয়ার আগেই তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন ও যোগ্য করে গড়ে তোলা; কিন্তু সেটা না করে একটা দীর্ঘ সময় তাদেরকে স্পুন ফিডিং করে আমরা একটি অকর্মন্য ও অযোগ্য প্রজন্ম গড়ে তুলছি।

(কালেক্টেড)

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সংসার জীবন, সুখি পরিবার

এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

এপ্রিল ২৪, ২০২৪ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

কেউ কেউ মনে করেন এসির সাথে ফ্যান চালালে প্রচুর পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয়। আবার কারো মতে, এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হতে দীর্ঘ সময় লাগে। ফ্যান উপর থেকে গরম বাতাসকে টেনে আনে। যার ফলে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয় না। আবার অপরদিকে কারো কারো চিন্তা ভাবনা থাকে এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘরের ঠান্ডা বাতাস বেরিয়ে যায়। সত্যিই কি তাই? এই ধারণায় ভবিষ্যতের বিপদ ডেকে আনছেন না তো? তাই সময় থাকতে জেনে নিন এসির সাথে ফ্যান চালানো সুবিধাজনক নাকি অন্য কিছু।

এসির সাথে ফ্যান চালানো নিয়ে মানুষের যে ধারণাগুলো তৈরি হয় তা আসলে পুরোটাই ভ্রান্ত ধারণা। এরকম কোনো কিছুই হয় না। বিপরীতে বরং এসির সাথে ফ্যান চালালে বাতাসের প্রবাহ বৃদ্ধি হয়। যার ফলে ঘর ঠান্ডা হয় এবং ব্যক্তি আরাম পায়। পাশাপাশি এসি-ফ্যান একসাথে চালালে এসি কেও খুব একটা কাজ করতে হয় না। ঘরের চারিদিকেই ফ্যানের হাওয়া শীতল বাতাস ছড়িয়ে দেয়।

তবে এক্ষেত্রে

  • এসির তাপমাত্রা মাঝামাঝি রাখতে হবে। প্রায় ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রির মধ্যে।
  • হালকা করে সিলিং ফ্যান চালিয়ে দিন। ফ্যানের স্পিড কমা হবে। তবেই ঘর দ্রুত ঠান্ডা হবে।
  • অবশ্যই ঘরের জানালা দরজা বন্ধ রাখতে হবে। তা না হলে এসি-ফ্যানের হাওয়া কোনোটাই কার্যকরী হবে না।

শুধু ঘর ঠান্ডা নয়, এসি-ফ্যান একসাথে চালালে বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে। যেখানে শুধুমাত্র ৬ ঘন্টা এসি চালালে বিদ্যুৎ খরচ হয় ১২ ইউনিট। সেখানে এসির সাথে যদি ফ্যান চালানো হয় এক্ষেত্রে ৬ ঘন্টায় বিদ্যুৎ খরচ ৬ ইউনিট বাঁচে। ফলস্বরূপ এসি-ফ্যান একসাথে চালালে অনেকটাই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। পাশাপাশি শরীরে ঘাম দিলে ফ্যানের সামনে দাঁড়ালে ফ্যানের হাওয়া গরম বাতাসকে চারপাশ থেকে সরিয়ে দেয় এবং ঠান্ডা অনুভব হয়।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: আবহাওয়া, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, টেকনোলজি, প্রযুক্তি, মগজ ধোলাই, সংসার জীবন, স্বাস্থ্য Tagged With: আরাম, এসি, এসি-ফ্যান, এসির তাপমাত্রা, ঘর ঠান্ডা, ঘর দ্রুত ঠান্ডা, ঘরের জানালা দরজা বন্ধ, ফ্যান, ফ্যানের হাওয়া শীতল, বিদ্যুৎ খরচ, শীতল বাতাস

জীবনে তিনটা গুরুত্বপূর্ণ ‘সি’ (C)

মার্চ ৭, ২০২৪ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

জীবনে তিনটা (C) ‘সি’ ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ…

  • Choice (চয়েজ)
  • Chance (চান্স)
  • Change (চেইঞ্জ)

Choice :
ভাগ্য আপনার হাতে নেই কিন্তু সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা আপনার আছে। আজকে নেয়া আপনার একটা পজেটিভ সিদ্ধান্ত, কাল আপনার ভাগ্য পরিবর্তন করে দিতে পারে। এটিই চয়েস।

Chance :
আপনি যা করছেন তা করতে থাকলে, যা পাচ্ছেন তাই পেতেই থাকবেন। যদি এর চেয়ে ভালো কিছু পেতে চান তবে ভালোকিছু খুঁজুন ও শুরু করে দিন।
পরিবর্তন চান তো… নিজেকে পরিবর্তন করতেই হবে। এটি হল (Chance) চান্স / সুযোগ।

Change :

পরিবর্তন সম্ভব…. নিজেকে আরও যোগ্য করতে পারলে আরও সমৃদ্ধ জীবন সম্ভব। এটাই হল পরিবর্তন (Change)।

” অতীতকে আপনি বদলাতে পারবেন না, কিন্তু আপনি চাইলেই বর্তমানকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতকে বদলাতে পারেন”

  • বড় স্বপ্ন দেখুন,
    নিজেকে বিশ্বাস করুন।
  • লক্ষ্য নির্ধারণ করুন,
    পরিকল্পনা গ্রহণ করুন
    সেই অনুযায়ী কাজ করুন।
  • নিজের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করুন
  • সময়ের সঠিক ব্যবহার করুন
  • কঠোর পরিশ্রম করুন
  • সর্বদা সামনের দিকে তাকান ও এগিয়ে যান

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, ব্যবসা, মগজ ধোলাই, সংসার জীবন Tagged With: Chance, Change, Choice, চয়েজ, চান্স, চেইঞ্জ

যৌন শক্তি বৃদ্ধির ১০ উপায়

ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

০১। মধু : যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখার শ্রেষ্ঠ উপাদান হল মধু। সকালে খালি পেটে জিহ্বা দ্বারা মধু চেটে খেলে কফ দূর হয়, পাকস্থলী পরিস্কার হয়, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের হয়, গ্রন্থ খুলে দেয়, পাকস্থলী স্বাভাবিক হয়ে যায়, মস্তিস্ক শক্তি লাভ করে, স্বাভাবিক তাপে শক্তি আসে, রতি শক্তি বৃদ্ধি হয়, মূত্রথলির পাথর দূর করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক হয়, গ্যাস নির্গত হয় ও ক্ষুধা বাড়ায়। প্যারালাইসিসের জন্যও মধু উপকারী। মধু হাজারো রকম ফুল ও দানার নির্যাস।

০২। খেজুর : যৌন শক্তির সঙ্গে খোরমা ও খেজুরের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। এ কারনেই বিবাহ-শাদীতে খোরমা-খেজুর বিলি করার আদিম রীতি চলে আসছে। খোরমা খেজুর চুষলে পিপাসা দমন হয়। অধিকাংশ হালুয়া তৈরীতে এ কারণেই খোরমা ও খেজুর ব্যাবহার করা হয়। চিকিতসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গ্রন্থেও খোরমা ব্যবহার যৌন শক্তির জন্য উপকারী বলা হয়েছে।

০৩। ডিম ও দুধ : সকালের নাস্তায় প্রতিদিন একটি করে সেদ্ধ ডিম খান। এটি যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায় ও শরীর চাঙ্গা থাকে। সকাল বেলা একটি সেদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। কারণ সেদ্ধ ডিমে আছে ভিটামিন, প্রোটিন ও শরীরের জন্য উপকারী চর্বি উপাদান। তাড়াহুড়ার সময় যদি নাস্তা খাওয়ার সময় না থাকে তাহলেও একটি সেদ্ধ ডিম খেয়েই সেরে নিন সকালের নাস্তা। সেদ্ধ ডিমে আছে ভিটামিন, প্রোটিন ও শরীরের জন্য উপকারী চর্বি উপাদান।

যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখতে দুধের কোন তুলনা হয়না। বিশেষ করে ছাগলের দুধ পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।

০৪। পালং শাক :
পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।

০৫। রসুন : রসুনে অনেক উপকারিতা রয়েছে। রসুন ফোড়া ভালো করে, ঋতুস্রাব চালু করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক করে, পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে, নিস্তেজ লোকদের মধ্যে যৌন ক্ষমতা সৃষ্টি করে, বীর্য বৃদ্ধি করে, গরম স্বভাব লোকদের বীর্য গাঢ় করে, পাকস্থলী ও গ্রন্থর ব্যাথার উপকার সাধন এ্যাজমা এবং কাঁপুনি রোগেও উপকার সাধন করে।

০৬। স্ট্রবেরি : স্ট্রবেরি দেহের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে বিধায় শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ ও অ্যান্টিঅক্সিডেনট যা পুরুষের স্পারমের সংখ্যা বৃদ্ধি করে।

০৭। কলা : কলায় রয়েছে ব্রমেলাইন নামক এনজাইম যা পুরুষের যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও রিবফ্লাবিন যা শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে দেহকে সুস্থ রাখে এবং বীর্যের মান উন্নত করে।

০৮। তরমুজ : তরমুজ কে মূলত প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা বলা হয়ে থাকে। এক গবেষণায় জানা গিয়েছে যে তরমুজে রয়েছে এমন কিছু বিশেষ উপাদান যা দেহের যৌন উত্তেজনা বাড়াতে সাহায্য করে।

০৯। বাদাম : সকল ধরনের বাদামেই আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল যা দেহের যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং বীর্য তৈরি ও ঘন হতে সাহায্য করে। এর মধ্যে এ্যলমন্ড (কাঠ বাদাম) চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম খাওয়া বেশি ভাল।

১০। তৈলাক্ত মাছ : তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড DHA O EPA শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: JK Lifestyle, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, সংগৃহীত, সুখি পরিবার, স্বাস্থ্য

  • « Previous Page
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • …
  • 34
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:37 PM
    মাগরিব5:13 PM
    ইশা6:20 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

তালাক ও বাংলাদেশের আইন

আইন অনুযায়ী যে সব কারণে একজন স্ত্রী আদালতে বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করতে পারবেঃ স্বামী চার বৎসর পর্যন্ত নিরুদ্দেশ থাকলে। স্বামী দুই বৎসর স্ত্রীর খোরপোষ দিতে ব্যর্থ হলে। স্বামীর সাত বৎসর কিংবা তার চেয়েও বেশী কারাদন্ড হলে। স্বামী তিন বছর যাবৎ দাম্পত্য দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে (কোন যুক্তিসংগত কারণ ব্যতিত)। বিয়ের সময় পুরষত্বহীন থাকলে এবং তা মামলা দায়ের করা পর্যন্ত বজায় থাকলে। স্বামী দুই বৎসর ধরে […]

Copyright © 2025