বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | রাত ২:৩৬
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

সংসার-সংসারী বিবাহিত জীবন চাওয়া-পাওয়া।

মে ১৫, ২০২১ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

সন্তান-সন্ততি, সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা, বিরহ, ভালোবাসা ইত্যাদি নিয়েই সংসার।

অবশ্যই পুরুষ কিংবা নারী উভয়কে সংসার করতে এসে স্যাক্রিফাইস করতে হয়। শুধু নিজের সাক্রিফাইসিকে বড় করে দেখা চরম স্বার্থপরতা। “কি দিলাম আর কি পেলাম” এই হিসাব কষে সংসারে সুখী হওয়া যায় না।

এখন প্রশ্ন, “সংসারী তো অনেকেই হয়। কিন্তু সুখী হয় কয়জনে? যারা সুখী হয় না, তারা কেন সুখী হয় না?”

সংসারী জুটির মধ্যে কঠিন এবং জটিল বিষয় হল – দুজনই সমমনা কিনা। দুইজনের বিশ্বাস, নীতি-আদর্শ, পছন্দ-অপছন্দ, রুচি-অরুচি একই কিনা। সব কিছু গল্প-উপন্যাস, নাটক-সিনেমার মত মিলানো সম্ভব না। তবে বিশ্বাস, আদর্শের মৌলিক বিষয়গুলোতে মিল থাকা জরুরি।

স্বামী স্ত্রী দুজনেই বা একজন চরিত্রহীন। স্বামী নিজের স্ত্রীতে সন্তুষ্ট নয় পক্ষান্তরে স্ত্রী স্বীয় স্বামী নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। দুজনেই পরস্ত্রী বা পরস্বামীতে আসক্ত। এই ধরনের সংসারে শান্তির বসবাস সম্ভব নয়।

স্বামী-স্ত্রী দুজনেই বা একজন ঝগড়াটে। সামান্য অজুহাতে চড়াও হয়, ক্ষেপে যায়। একে ওপরের প্রতি নেই সম্মান ও শ্রদ্ধাবোধ। একজন আরেকজনের সুখে সুখী, দুঃখে দুঃখী হওয়ার মত গুণ নেই। নেই পরস্পরের মধ্যে প্রেম-ভালোবাসা। সুখ সেই সংসার থেকে অনেক দূরে। এই ধরনের সংসারে কোনো দিন সুখ হয় না। শান্তি থাকে না।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘বিবাহিত জীবনে স্বামী স্ত্রীর প্রেম ভালোবাসা অবিবাহিত জীবনের ভালোবাসার চেয়ে ও অনেক দামী এবং খাঁটি।”

পারিবারিক জীবনে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই যখন ভালো চরিত্র সম্পন্ন এবং আদর্শময় সৎ জীবন-যাপন করেন তখন তাদের সংসার হবে আদর্শ সংসার। তাদের জীবনে আসে সুখ আর সুখ। তাদের পরিবারে আসবে সদাচারী সন্তান। তাদের বুক গর্বে ভরিয়ে দেবে।

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সুখি পরিবার

৭০ টি কবিরা গুনাহ কি কি! জেনে রাখা ভালো।

মে ১৫, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

১. শিরক করা ৷
২. মানুষ হত্যা করা ৷
৩. জাদুটোনা করা ৷
৪. নামাজে অবহেলা করা ৷
৫. যাকাত না দেয়া ৷
৬. বিনা ওজরে রমজানের রোযা ভঙ্গ করা৷
৭. সামর্থ থাকা সত্ত্বেও হজ্ব না করা ৷
৮. পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া ৷
৯. রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়তা ছিন্ন করা ৷
১০. যিনা-ব্যভিচার করা ৷
১১. লাওয়াতাত বা সমকামিতা করা ৷
১২. সুদের আদান-প্রদান ৷
১৩. ইয়াতিমের মাল আত্মসাৎ করা এবং তাদের ওপর জুলুম করা৷
১৪. আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি মিথ্যারোপ করা৷
১৫. ধর্মযুদ্ধের ময়দান থেকে পলায়ন৷
১৬. শাসক কর্তৃক জনগণের ওপর জুলুম৷
১৭. গর্ব-অহংকার৷
১৮. মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া৷
১৯. মদ্যপান৷
২০. জুয়া খেলা৷
২১. সতী-সাধ্বী নারীকে ব্যভিচারের অপবাদ দেয়া৷
২২. গনীমতের মাল আত্মসাৎ করা৷
২৩. চুরি করা৷
২৪. ডাকাতি করা৷
২৫. মিথ্যা শপথ করা ও আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে শপথ করা৷
২৬. জুলুম বা অত্যাচার করা৷
২৭. জোর পূর্বক চাঁদা আদায় করা৷
২৮. হারাম খাওয়া ও যেকোন হারাম পন্থায় সম্পদ উপার্জন ও ভোগদখল করা৷
২৯. আত্মহত্যা করা৷
৩০. কথায় কথায় মিথ্যা বলা৷
৩১. বিচারকার্যে দুর্নীতির আশ্রয় নেয়া৷
৩২. ঘুষ খাওয়া৷
৩৩. পোশাক-পরিচ্ছদে নারী-পুরুষের সাদৃশ্যপূর্ণ বেশভূষা৷
৩৪. নিজ পরিবারের মধ্যে অশ্লীলতা ও পাপাচারের প্রশ্রয়দান৷
৩৫. তালাকপ্রাপ্তা মহিলাকে চুক্তিভিত্তিক হিলা বিয়ে করা৷
৩৬. প্রস্রাব থেকে পবিত্র না থাকা৷
৩৭. রিয়া বা লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে সৎ কাজ করা৷
৩৮. দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে ইলম বা জ্ঞান অর্জন করা এবং সত্য গোপন করা৷
৩৯. আমানতের খেয়ানত বা বিশ্বাস ঘাতকতা৷
৪০. দান-খয়রাতের খোটা দেয়া৷
৪১. তকদিরকে অবিশ্বাস করা৷
৪২. কান পেতে অন্য লোকের গোপন কথা শোনা৷
৪৩. চোগলখুরি করা৷
৪৪. বিনা অপরাধে কোন মুসলমানকে অভিশাপ ও গালি দেয়া৷
৪৫. ওয়াদা খেলাফ করা৷
৪৬. গণকের কথায় বিশ্বাস করা৷
৪৭. স্বামীর অবাধ্য হওয়া৷
৪৮. প্রাণীর প্রতিকৃতি আঁকা৷
৪৯. বিপদে উচ্চঃস্বরে বিলাপ করা৷
৫০. বিদ্রোহ, দম্ভ ও অহংকার প্রকাশ৷
৫১. দাস-দাসী দুর্বল শ্রেণীর মানুষ এবং জীবজন্তুর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ করা৷
৫২. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয়া৷
৫৩. মুসলমানদের কষ্ট ও গালি দেয়া৷
৫৪. আল্লাহর বান্দাদের কষ্ট দেয়া৷
৫৫. অহংকার ও গৌরব প্রকাশে টাখনুর নিচে পোশাক পরা৷
৫৬. পুরুষের স্বর্ণ ও রেশমী কাপড় পরিধান করা৷
৫৭. মনিবের কাছ থেকে গোলামের পলায়ন বা বৈধ কর্তৃপক্ষকে অস্বীকার করা৷
৫৮. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে পশু- পাখি যবেহ করা৷
৫৯. যে পিতা নয়, তাকে জেনে-
শুনে পিতা বলে পরিচয় দেয়া৷
৬০. ঝগড়া ও বাদানুবাদ করা৷
৬১. প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি অন্যকে না দেয়া৷
৬২. মাপে এবং ওজনে কম দেয়া৷
৬৩. আল্লাহর আজাব ও গজব সম্পর্কে উদাসীন হওয়া৷
৬৪. আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ হওয়া৷
৬৫. বিনা ওজরে জামায়াত ত্যাগ করা এবং একাকী নামাজ পড়া৷
৬৬. ওজর ছাড়া জুমআ এবং জামায়াত ত্যাগ করার ওপর অটল থাকা৷
৬৭. উত্তরাধিকারীদের মধ্যে শরীয়ত বিরোধী ওসিয়ত করা৷
৬৮. ধোঁকাবাজি, ছলচাতুরি, প্রতারণা করে মানুষ ঠকান৷
৬৯. মুসলমানদের ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে গোয়েন্দাগিরি করা এবং তাদের গোপনীয় বিষয় অন্যদের কাছে প্রকাশ করে দেয়া৷
৭০. রাসূলের সাহাবাদের কাউকে গালি দেয়া৷

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিশু সুরক্ষা

৭০ টি ছোট আমল

মে ১৫, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

আমল : ১
প্রত্যেক ওযুর পর কালেমা শাহাদত পাঠ করুণ (আশ্হাদু আল্লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা- শারী কা লাহূ ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আব্দুহূ ওয়া রাসূলুহূ) । এতে জান্নাতের ৮টি দরজার যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন।

– সহিহ মুসলিম, হাদিস নং- ২৩৪

আমল : ২
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে আয়াতুল কুরসি পাঠ করুণ এতে মৃত্যুর সাথে সাথে জান্নাতে যেতে পারবেন।

– সহিহ নাসাই, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নং- ৯৭২

আমল : ৩
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ্, ৩৩ বার আল্লাহু আকবার এবং ১ বার (লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর) পাঠ করুণ এতে আপনার অতীতের সব পাপ ক্ষমা হয়ে যাবে।

– সহিহ মুসলিম, হাদিস নং- ১২২৮

সেই সাথে জাহান্নাম থেকেও মুক্তি পেয়ে যাবেন কেননা দিনে ৩৬০ বার এই তাসবিহগুলো পড়লেই জাহান্নাম থেকে মুক্ত রাখা হয় আর এভাবে ৫ ওয়াক্তে ৫০০ বার পড়া হচ্ছে।

– সহিহ মুসলিম, মিশকাত হাদিস নং- ১৮০৩

আমল : ৪
প্রতিরাতে সূরা মুলক পাঠ করুণ এতে কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।

– সহিহ নাসাই, সহিহ তারগিব, হাকিম হাদিস নং- ৩৮৩৯, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নং- ১১৪০

আমল : ৫
রাসুল (সাঃ)-এর উপর সকালে ১০ বার ও সন্ধ্যায় ১০ বার দরুদ পড়ুন এতে আপনি নিশ্চিত রাসুল (সাঃ)-এর সুপারিশ পাবেন।

– তবরানি, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৬৫৬

আমল : ৬
সকালে ১০০ বার ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি পরলে সৃষ্টিকুলের সমস্ত মানুষ থেকে বেশী মর্যাদা দেওয়া হবে।

– সহিহ আবু দাউদ, হাদিস নং- ৫০৯১

হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি’ পাঠ করে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুরগাছ রোপণ করা হয়।

– তিরমিজি : ৩৪৬৪

আমল : ৭
সকালে ১০০ বার ও সন্ধ্যায় ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি পাঠ করলে কিয়ামতের দিন তার চেয়ে বেশী সওয়াব আর কারো হবে না।

– সহিহ মুসলিম, হাদিস নং- ২৬৯২

আমল : ৮
সকালে ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহ, ১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ্, ১০০ বার আল্লাহু আকবার এবং ১০০ বার লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর পাঠ করলে অগণিত সওয়াব হবে।

– নাসাই, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৬৫১

আমল : ৯
বাজারে প্রবেশ করে- (লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু য়্যুহয়ী ওয়া য়্যুমীতু ওয়া হুয়া হাইয়ুল লা য়্যামূত, বিয়াদিহিল খাইরু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর)পাঠ করুণ এতে ১০ লক্ষ পুণ্য হবে, ১০ লক্ষ পাপ মোচন হবে, ১০ লক্ষ মর্যাদা বৃদ্ধি হবে এবং জান্নাতে আপনার জন্য ১ টি গৃহ নির্মাণ করা হবে।

– তিরমিজি, হাদিস নং- ৩৪২৮,৩৪২৯

আমল : ১০
বাড়িতে সালাম দিয়ে প্রবেশ করুণ এতে আল্লাহ তা’লা নিজ জিম্মাদারিতে আপনাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।

– ইবনু হিব্বান, হাদিস নং- ৪৯৯, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৩১৬

আমল : ১১
জামাতে ইমামের প্রথম তাকবীরের সাথে ৪০ দিন সলাত আদায় করুন এতে আপনি নিশ্চিত জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। তিরমিজি, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নং- ৭৪৭, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৪০৪)।

আমল : ১২
প্রতিমাসের আয়ের একটা অংশ এতিমখানা বা মসজিদ মাদ্রাসা বা গরিব-দুখি, বিধবা ও দুস্থদের মাঝে দান করবেন হোক সেটা অতি অল্প এতে আপনি আল্লাহ তা’লার কাছে জিহাদকারির সমতুল্য হবেন। সহিহ বুখারি, হাদিস নং- ৬০০৭।

আমল : ১৩
মহিলারা ৪টি কাজ করবেন, ১- ৫ ওয়াক্ত সলাত ২- রমজানের সিয়াম, ৩- লযযাস্থানের হেফাজত, ৪- স্বামীর আনুগত্য করুণ এতে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। সহিহ ইবনু হিব্বান, হাদিস নং- ৪১৬৩ ।

আমল : ১৪
মসজিদে ফজরের সলাত আদায় করে বসে দোয়া জিকির পাঠ করুণ এবং সূর্য উঠে গেলে ২ রাকাত করে ৪ রাকাত ইশরাকের সলাত আদায় করুণ এতে প্রতিদিন নিশ্চিত কবুল ১ টি হজ্জ ও উমরার সওয়াব পাবেন। তিরমিজি, তারগিব হাদিস নং- ৪৬১।

আমল : ১৫
প্রতিটি ভালো কাজ ডান দিক দিয়ে বিসমিল্লাহ বলে শুরু করা।

আমল : ১৬
ঘুম থেকে উঠে ঘুমের দুয়া পড়া।

আমল : ১৭
বাথরুমে যেতে দুয়া পড়ে বাম পা দিয়ে প্রবেশ করা, বের হওয়ার সময় ডান পা দিয়ে বের হয়ে দুয়া পড়া। [বাথরুমে কোন দুয়া পড়া যাবে না]

আমল : ১৮
-ওযুর পূর্বে মিসওয়াক করার অভ্যাস করা। -ওযুর শুরুতে এবং শেষে হাদিসে বর্ণিত দুয়া পড়া।

আমল : ১৯
ঘর থেকে বের হওয়ার সময় ডান পা দিয়ে দুয়া পড়ে বের হওয়া এবং প্রবেশের সময়ও ডান পা দিয়ে প্রবেশ করে সালাম দেয়া। যদিও ঘরে কেউ না থাকুক না কেন সালাম দেয়া সুন্নাহ, আল্লাহর হুকুম। যদি ঘরে কেউ নাকে তবে এই সালাম ঘরের ফিরিশতাদের জন্য।

আমল : ২০
মসজিদে ডান পা দিয়ে দরুদ ও দুয়া পড়ে ঢুকা এবং বাম পা দিয়ে দরুদ ও দুয়া পড়ে বের হওয়া।

আমল : ২১
রাস্তার ডানপাশে চলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা। না পারলে ভিন্ন কথা।

আমল : ২২
-ফরজ সালাত শেষে হাদিসে বর্ণিত যিকির, দুয়ার আমল করা। -ফজর ও মাগরিবের পর সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত পড়া, তিন ক্বুল পড়ে শরীর দম করা, ইত্ত্যাদি হাদিসে বর্ণিত আমল করা।

আমল : ২৩
-আযানের জবাব দেয়া, আযানের পর হাদিসে বর্ণিত দুয়া পড়া। (হাত উত্তোলন না করে) -চলতে ফিরতে ছোট বড় সকলকে সালাম দেয়া। সালাম দিয়ে কথা শুরু ও শেষ করা। শুদ্ধভাবে সালাম দেয়া।

আমল : ২৪
জামা ও জুতা পরার সময় ডান দিক থেকে পরা এবং খুলার সময় বামদিকে আগে খুলা। সম্ভব হলে হাদিসে বর্ণিত দুয়া মুখস্থ করে আমলের অভ্যাস করা।

আমল : ২৫
পানি খাওয়ার সময় ৬টি সুন্নত ভালোভাবে মেনে খাওয়ার চেষ্টা করা।

আমল : ২৬
ভাত বা যেকোন খাবার খাওয়ার সময় সমতল জায়গায় বসে দস্তরখানা বিছিয়ে বিসমিল্লাহ বলে দুয়া পড়ে খাওয়া, কিছু পরে গেলে তুলে ধুয়ে খাওয়া, খাওয়া শেষে আলহামদুলিল্লাহ্ পড়া।

আমল : ২৭
ঘুমানোর আগে সূরা মূলক তিলাওয়াত করা, তিন ক্বুল(ইখলাস,ফালাক্ব,নাস) পড়ে তিনবার শরীর দম করা, ঘুমের দুয়া পড়া, আয়াতুল কুরসী পড়া, সূরা কাফিরুন পড়ে ডান কাত হয়ে শোয়া।

আমল : ২৮
ঘুমের মাঝখানে কোন খারাপ স্বপ্ন দেখলে উঠে বামপাশে তিনবার থু থু ফেলা এবং আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বনির রজিম পড়ে আল্লাহর কাছে শয়তানের হাত থেকে পানাহ চাওয়া।

আমল : ২৯
আত্নীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা :- ‘‘কেউ যদি চায় যে তার মূলধন বৃদ্ধি করা হোক এবং বয়স দীর্ঘ করা হোক, তবে তাকে বল সে যেন আত্নীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করে।’’

[বুখারী, মুসলিম]

আমল : ৩০
২টি পবিত্র হারামে (মক্কা ও মাদীনা) সলাত পড়া :-
‘‘আমার এই মাসজিদে সলাত পড়া অন্য কোথাও ১ হাজার বার সলাত পড়ার চেয়েও উত্তম, শুধুমাত্র মাসজিদুল হারাম ছাড়া এবং মসজিদুল হারাম এ সলাত পড়া অন্য কোথাও একশ হাজার বার সলাত পড়ার চেয়ে উত্তম।’’ [আহমাদ, ইব্ন মাজাহ]

আমল : ৩১
জামা’আতে সলাত পড়া :-
‘‘ জামা’আতে সলাত পড়া একাকী সলাত পড়ার চাইতে ২৭ গুন বেশী মর্যাদার।’’ [বুখারী, মুসলিম]

আমল : ৩২
ইশা এবং ফজর জামা’আতে পড়া :-
‘‘যে ব্যক্তি ইশার সলাত জামা’আতে পড়ল সে যেন অর্ধেক রাত ইবাদাত করল। আর যে ব্যক্তি ফজরের সলাত জামা’আতে পড়ল সে যেন পুরো রাত ইবাদাত করল।’’ [মুসলিম]

আমল : ৩৩
নফল সলাত বাসায় পড়া :-
‘‘ফরজ সলাত ছাড়া মানুষের সলাতের মধ্যে সেই সলাত উৎকৃষ্ট, যা সে ঘরে পড়ে।’’ [বুখারী , মুসলিম]

আমল : ৩৪
জুম’আহ র দিনের ইবাদাত গুলো পালন করা :-
‘‘যে জুমু’আহর দিনে গোসল করে , তারপর প্রথম খুৎবার পূর্বেই উপস্থিত থাকে, পায়ে হেটেঁ আসে, ইমামের কাছে বসে এবং মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শুনে ও কোন কথা না বলে — তাহলে প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে একবছর সলাত পড়া ও রোজা রাখার সমান সওয়াব পাবে।’’ (আহল-আস-সুনান) হজরত আউস ইবনে আউস আস্সাকাফি (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন উত্তমরূপে গোসল করবে, অতঃপর কোনো রকম যানবাহনে না চড়ে হেঁটে আগে আগে মসজিদে যাবে, ইমামের নিকটবর্তী বসবে, চুপ থাকবে এবং অনর্থক কথা বলা থেকে বিরত থাকবে, তবে তার জন্য বাড়ি থেকে মসজিদ পর্যন্ত প্রতি কদমে এক বছরের রোজা ও কিয়ামুল লাইলের সওয়াব লেখা হবে। (আবু দাউদ : ৩৪৫)

আমল : ৩৫
দোহার (ইশরাক) সলাত পড়া :-
‘‘যে ব্যক্তি ফজরের সলাত জামা’আতের সাথে পড়ে, তারপর সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত আল্লাহর যিকর করে, তারপর দু’ রাকাআত সলাত পড়ে, সে যেন হজ্জ এবং ওমরাহর সওয়াব পূর্ণ করল। [রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একথাটি ৩বার জোড়ে জোড়ে পুনরাবৃত্তি করলেন। [আত-তিরমিজি]

আমল : ৩৬
ইলমের জন্য মাসজিদে যাওয়া :-
‘‘যে দুনিয়াবি কোন কারন ছাড়া দ্বীনি ইলম শিখা বা শিখানোর উদ্দেশ্যে মাসজিদে যায়, সে ঐ ব্যক্তির মত যে তার হজ্জ পূর্ণ করেছে।’’ [আত তাবারানী]

আমল : ৩৭
রমজানে ওমরাহ পালন করা :-
‘‘রমজানে ওমরাহ করা আমার সাথে হজ্জ করার সমান।’’ [বুখারী]

আমল : ৩৮
মসজিদে ফরজ সলাত আদায় করা :-
‘‘যে ব্যক্তি নিজের গৃহ থেকে পবিত্রতা অর্জন করে (অজু ও প্রয়োজনে গোসলও করে) আল্লাহর গৃহের মধ্য থেকে কোন একটি গৃহের দিকে যায়, আল্লাহর ফরজের মধ্য থেকে কোন একটি ফরজ আদায় করার উদ্দেশ্যে, তার একটি পদক্ষেপে একটি গুনাহ ক্ষমা করা হয় এবং অন্য পদক্ষেপটি তার একটি মর্যাদা উন্নত করে।’’ [মুসলিম]

আমল : ৩৯
জামা’আতে প্রথম সারিতে দাড়ানোর চেষ্টা করা :-
‘‘রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রথম সারির জন্য ৩ বার এবং দ্বিতীয় সারির জন্য ১ বার ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।’’ [আন নাসাঈ, ইবন মাজাহ]

আমল : ৪০
মাদীনার মাসজিদুল কুবায় সলাত পড়া :-
‘‘যে ব্যক্তি ঘর থেকে নিজেকে পবিত্র করে, তারপর মাসজিদুল কু’বায় আসে এবং সলাত পড়ে, সে যেন ওমরাহর সওয়াব পেল।’’ [আন নাসাঈ, ইবন মাজাহ]

আমল : ৪১
আযানের জবাব দেয়া :-
‘‘যখন তোমরা আযান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তার পুনরাবৃত্তি করে যাও। যখন আযান শেষ হয় তখন (দোয়া )চাও, তোমাকে দেয়া হবে।’’ [আবু দাউদ, আন নাসাঈ]

আমল : ৪২
রমজানের এবং শাওয়ালের রোজা রাখা :-
‘‘যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখলো, তারপর শাওয়ালের ৬টি রোজা রাখলো সে যেন এক বছর রোজা রাখলো।’’ [মুসলিম]

আমল : ৪৩
প্রত্যেক মাসে ৩টি রোজা রাখা :-
‘‘প্রত্যেক মাসে ৩টি রোজা রাখা সারা বছর রোজা রাখার সমান।’’ [বুখারী, মুসলিম]

আমল : ৪৪
রোজাদার ব্যক্তিকে ইফতারি করানো :-
‘‘যে ব্যক্তি কোন রোজাদারকে ইফতার করায় সে তার (রোজাদার) সমান প্রতিদান পায়, কিন্তু এর ফলে রোজাদারের প্রতিদানের মধ্যে কোন কমতি হবে না।’’ [তিরমিজি, ইবন মাজাহ]

আমল : ৪৫
লাইলাতুল ক্বদরে ইবাদাত করা :-
‘‘মর্যাদাপূর্ণ এ রাতটি হাজার মাসের চেয়ে উত্তম’’। [ক্বদর, ৯৭:৩]

আমল : ৪৬
জিহাদ :-
‘‘একজন ব্যক্তির আল্লাহর পথে জিহাদের সারিতে দাড়ানো, ৬০ বছর ইবাদাতের চেয়েও উত্তম।’’ [আল-হাকিম]

আমল : ৪৭
রিবাত (রাত জেগে ইবাদাত করা) :-
‘‘একদিন ও একরাত স্বদেশের (মুসলিম দেশের সীমান্ত, যেখানে শত্রুর হামলার আশংখা আছে) সীমান্ত পাহারা দেয়া এক মাস ধরে রোজা রাখা ও রাতে ইবাদাত করার চাইতে বেশী মূল্যবান। এ অবস্থায় যদি সে মারা যায় তাহলে যে কাজ সে করে যাচ্ছিল, মারা যাবার পরও তা তার জন্য জারী থাকবে। তার রিযকও জারী থাকবে এবং কবরের পরীক্ষা থেকেও সে থাকবে সুরক্ষিত। য[মুসলিম]

আমল : ৪৮
যুল হিজ্জা এর প্রথম ১০ দিন বেশী বেশী ইবাদাত করা :-
‘‘এমন কোন দিন নেই যেদিনে কৃত আমল এসব দিন অর্থাৎ যুল হিজ্জা এর প্রথম ১০দিনের নেক আমলের মত আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয়।’’ সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন, ‘‘ইয়া রসূলুল্লাহ! আল্লাহর পথে জিহাদের মত (নেকী) আমল ও কি নয়?’’ তিনি বললেন: ‘‘না, আল্লাহর পথে জিহাদের মত (নেকী) আমলও নয়। তবে যে ব্যক্তি তাদের জান ও মাল নিয়ে আল্লাহর পথে বের হল এবং এর কোনটা নিয়েই আর ফিরে আসল না সে ছাড়া।’’ [বুখারী]

আমল : ৪৯
কুরআনের সূরা গুলো বার বার তিলাওয়াত করা :-
‘ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ’ কুরআনের এক তৃতীয়াংশ এবং ‘ক্বুল ইয়া আইযুহাল কাফিরুন’ কুরআনের চার ভাগের এক ভাগ।’’’ [আত তাবারানী]

আমল : ৫০
ইসতিগফার করা :-
‘‘যে ব্যক্তি ঈমানদার নারী পুরুষের জন্য ইসতিগফার করে, আলাহ প্রত্যেকের জন্য ১টি করে নেক আমল লিখে দেন।-রিয়াদুস সালেহিনম: ৫১
মানুষের প্রয়োজন পূরণ করা :-
‘‘ যে ব্যক্তি তার মুসলমান ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করে, আলাহ তার প্রয়োজন পূর্ণ করে দেন। যে ব্যক্তি তার মুসলমান ভাইয়ের কোন অসুবিধা (বিপদ) দূর করে দেয়, আলাহ এর বিনিময়ে কিয়ামাতের দিন তার কষ্ট ও বিপদের অংশ বিশেষ দূর করে দিবেন।’’

আমল : ৫২
যিকর :-
‘‘সুবহানালা-হি ওয়াল হামদু লিলা-হি, ওয়ালা ইলা-হা ইলালাহ-হু আলাহু আকবার’’ এই কালিমা গুলো বলা, সূর্য যে সমস্ত জিনিসের ওপর উদিত হয়, সেই সমুদয় জিনিসের অপেক্ষা অধিকতর প্রিয়।’ [মুসলিম]

আমল : ৫৩
‘‘আলাহ কি তোমাদের জন্য ইশার সলাত জামা’আতে পড়া হজ্জের সমান এবং ফজরের সলাত জামা’আতে পড়া ওমরাহর সমান করেন নি’’ এবং ‘‘যে ফরজ সলাত জামা’আতে পড়ার জন্য হেঁটে যায়, তা হজ্জের সমান এবং যে নফল সলাত পড়ার জন্য হেঁটে যায়, তার সওয়াব নফল ওমরাহর সমান।’’ (সহীহ আল জামি: ৬৪৩২)

আমল : ৫৪
‘‘যে ব্যক্তি ফজরের সলাত জামা’আতের সাথে পড়ে, তারপর সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত আলাহর যিকর করে, তারপর দু’ রাকাআত সলাত পড়ে, সে যেন হজ্জ এবং ওমরাহর সওয়াব পূর্ণ করল। [রসূলুলাহ সালালাহু আলাইহি ওয়া সালাম একথাটি ৩বার জোড়ে জোড়ে পুনরাবৃত্তি করলেন।] [আত-তিরমিজি ‘‘সাহাবীরা বললেন, ‘‘ ইয়া রসূলুলাহ! ধনীরা তো আখিরাতে বেশী পুরস্কার পাবে, তারা হজ্জ আদায় করে, আমরা পারিনা, তারা জিহাদ করে এবং আমরা পারিনা। মুহাম্মাদ (সালালাহু আলাইহি ওয়া সালাম) বললেন, ‘‘আমি কি তোমাদের এ রকম কিছুর কথা বলব না, যদি তোমরা এটি শক্ত করে ধরে রাখ, তাহলে তোমরা তাদেও মত সওয়াব অর্জন করতে পারবে। তাহল প্রত্যেক সলাতের পর আলাহু আকবার ৩৪ বার, সুবহান আলাহ ৩৩ বার এবং আলহামদুলিলাহ ৩৩ বার বলা।’’

আমল : ৫৫
‘‘যখন কেউ তার ভাইয়ের জন্য দো’আ করে, তখন ফিরিশতারা বলেন,‘ আমিন, তোমার জন্যও তা।’’ [সাহীহ আল জামি: ২১৪৩] হে আল্লাহ! অবশ্যই আমি তোমার নিকট কঠিন দুরবস্থা (অল্প ধনে জনের আধিক্য), দুর্ভাগ্যের নাগাল, মন্দ ভাগ্য এবং দুশমন-হাসি থেকে রক্ষা কামনা করছি। (মুসলিম)

আমল : ৫৬
অন্য হাদিসে ইরশাদ হচ্ছে, ‘হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, দুটি বাক্য এমন রয়েছে, যা বলা সহজ, আমলের পাল্লায় অনেক ভারী, আর আল্লাহর কাছেও অধিক পছন্দনীয়। সেটি হলো, ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।’ (বুখারি : ৬৪০৬)

আমল : ৫৭
সদকায়ে জারিয়াহ :-
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যখন মানুষ মারা যায়, তখন তার আমল বন্ধ হয়ে যায়; কিন্তু তিনটি জিনিস বন্ধ হয় না- সদকায়ে জারিয়াহ, ওই ইলম, যা দ্বারা মানুষ উপকৃত হয়; সুসন্তান, যে তার মৃত বাবার জন্য দোয়া করে। (তিরমিজি : ১৩৭৬)

আমল : ৫৮
সুরা ইখলাছের ফজিলত :-
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা কি কেউ প্রতি রাতে কোরআন শরিফের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াত করতে অক্ষম? তাহলে সে প্রতি রাতে সুরা ইখলাছ পড়বে। তাহলে কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াতের সওয়াব পাওয়া যাবে।’ (মুসনাদে আহমদ : ২৩৫৫৪)

আমল : ৫৯
গোপনে নফল পড়ার ফজিলত :-
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘জনসম্মুখের তুলনায় লুকিয়ে নফল নামাজ পড়ার মধ্যে ২৫ গুণ বেশি সওয়াব।

আমল : ৬০
মানুষের উপকার করার ফজিলত :-
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘কোনো মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজনে কিছুক্ষণ সময় দেওয়া আমার কাছে এক মাস মসজিদে ইতেকাফ করার চেয়েও বেশি পছন্দনীয়।’ (আল মু’জামুল কাবির : ১৩৬৪৬)

আমল : ৬১
আমলের নিয়তেও সওয়াব মেলে :-
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যদি কোনো ব্যক্তি রাতে শয়নকালে এই নিয়ত করে যে সে রাতে উঠে নামাজ পড়বে; কিন্তু প্রচণ্ড ঘুমের কারণে সকাল হয়ে যায়, তাহলে সে তার নিয়ত অনুযায়ী নামাজের সওয়াব পাবে। আর ঘুমটা আল্লাহর পক্ষ থেকে তার জন্য সদকাস্বরূপ হবে। (নাসায়ি : ১৭৮৭)

আমল : ৬২
রোগী দেখার ফজিলত :-
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলমান ভাইয়ের রোগের খোঁজখবর নেয়, আল্লাহ সত্তর হাজার ফেরেশতাকে তার মাগফিরাতের দোয়ায় নিযুক্ত করে দেন। সে দিনের যে সময়ই তা করবে, ফেরেশতারা সন্ধ্যা পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে। আর রাতের যে সময়ই করবে, ফেরেশতারা ফজর পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে।’ (মুসনাদে আহমদ : ৯৫৫)

আমল : ৬৩
বিশুদ্ধ নিয়ত :-
নিয়ত অর্থ সংকল্প। এটি মনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি আমল। প্রত্যেক কাজ, তা দ্বীনী কাজ হোক কিংবা দুনিয়াবী, শুরুতেই নিয়তকে শুদ্ধ করা কর্তব্য। সব কাজ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করার সংকল্পই হচ্ছে বিশুদ্ধ নিয়ত। এই নিয়ত মুমিন বান্দার ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় পর্যায় পর্যন্ত প্রায় সকল কাজকেই নেকির কাজে পরিণত করতে পারে। হাদিসে আছে, হজরত উমর ইবনে খাত্তাব (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী করিম (সা.) কে বলতে শুনেছি, নিশ্চয়ই সব আমল নিয়তের ওপর নির্ভরশীল। আর প্রত্যেক ব্যক্তি তাই পাবে যার নিয়ত সে করবে। অতএব যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তার রাসূলের উদ্দেশ্যে হিজরত করবে তার হিজরত আল্লাহ ও তার রাসূলের জন্যই হবে। আর যে দুনিয়া লাভের জন্য কিংবা কোনো নারীকে বিয়ের উদ্দেশ্যে হিজরত করবে তার হিজরত উক্ত বিষয়ের জন্যই হবে, যার জন্য সে হিজরত করেছিল। -সহিহ বোখারি, হাদিস- ১; সহিহ মুসলিম হাদিস- ১৯০৭

আমল : ৬৪
আবু যর রা: থেকে রেওয়ায়েত করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ)বলেছেনঃ-
তিন ব্যাক্তির সাথে রোজ কিয়ামতে আল্লাহ পাক কথা বলবেন না । তাদের দিকে দৃষ্টিপাত করবেন না। তাদের কে পবিত্র করবেন না । আর তদের জন্য রয়েছে ভীষন আযাব। রেওয়ায়েতকারী বলেন তিনি এ আয়াতটি তিনবার পড়লেন । আবু যর রা: বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সঃ), তারা কারা? তিনি বললেন, তারা হল: যে ব্যাক্তি টাখনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে পড়ে , যে ব্যাক্তি দান করে খোটা দেয় এবং যে ব্যাক্তি মিথ্যা শপথ করে মাল বিক্রি করে। (মুসলিম-ঈমান পর্ব:১৯৫)

আমল : ৬৫
হজরত নবী করিম (সা.) বলেছেন, কোনো সৎ কাজকেই কখনো তুচ্ছ জ্ঞান করবে না। যদিও তা হয় তোমার ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাত। -সহিহ মুসলিম কারণ এই ধরনের সহজ আমলের মধ্যেও অনেক সময় নিহিত থাকে অনেক প্রাপ্তি ও পুরষ্কার। হাদিস শরিফে এমন অনেক আমলের বর্ণনা পাওয়া যায়, যা করতে সহজ, কিন্তু এর বিশাল প্রাপ্তি ও পুরষ্কারের কথা নবী করিম (সা.) ঘোষণা করেছেন।

আমল : ৬৬
আন-নওয়াস বিন সাম’আন রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা করেছেন, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “উত্তম চরিত্র হচ্ছে নেকী, আর গোনাহ্ তাকে বলে যা তোমার মনকে সংশয়ের মধ্যে ফেলে এবং তা লোকে জানুক তা তুমি অপছন্দ কর।”[মুসলিম: ২৫৫৩]

আমল : ৬৭
আবূ হুরায়রা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন :-
আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি জুমু‘আর দিন জানাবাত গোসলের ন্যায় গোসল করে এবং সালাতের জন্য আগমন করে সে যেন একটি উট কুরবানী করল। যে ব্যক্তি দ্বিতীয় পর্যায়ে আগমন করে সে যেন একটি গাভী কুরবানী করল। তৃতীয় পর্যায়ে যে আগমন করে সে যেন একটি শিং বিশিষ্ট দুম্বা কুরবানী করল। চতুর্থ পর্যায়ে যে আগমন করল সে যেন একটি মুরগী কুরবানী করল। পঞ্চম পর্যায়ে যে আগমন করল সে যেন একটি ডিম কুরবানী করল। পরে ইমাম যখন খুত্বা দেয়ার জন্য বের হন তখন মালাইকা (ফেরেশতাগণ) যিক্র শ্রবণের জন্য উপস্থিত হয়ে থাকে। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৮৮১

আমল : ৬৮
রাসূল (সা:) বলেন…. “অন্ধকারের মধ্যে যাহারা মসজিদে বেশী বেশী যাতায়ত করে, কেয়ামতের দিনের জন্য তাহাদেরকে পূর্ণ নূরের সুসংবাদ শুনাও।” —(আল হাদীস

আমল : ৬৯
হযরত আবু হুরইরহ রদিয়াল্লহু আ’নহু
( ﺃﺑﻰْ ﻫﺮﻳْﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨْﻪ )
হইতে বর্ণিত আছে যে, রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, (যখন) কোন বান্দা অন্তরের এখলাসের সহিত, লা ইলাহা ইল্লাল্লহ বলে, তখন এই কালেমার জন্য নিশ্চিতরূপে আসমানের দরজাসমূহ খুলিয়া দেওয়া হয়। এমনকি এই কালেমা সোজা আরশ পর্যন্ত পৌঁছিয়া যায়। অর্থাৎ সাথে সাথেই কবুল হইয়া যায়। তবে শর্ত হইল, যদি এই কালেমা পাঠকারী কবীরা গুনাহ হইতে বাঁচিয়া থাকে। (তিরমিযী)

আমল : ৭০
ভালো কাজ মন্দ কাজকে মুছে দেয় :-
আবূ যার জুনদুব বিন জুনাদাহ্ এবং আবূ আব্দুর রহমান মু’আয বিন জাবাল রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা হতে বর্ণিত আছে, তারা বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তুমি যেখানে যে অবস্থায় থাক না কেন আল্লাহকে ভয় কর এবং প্রত্যেক মন্দ কাজের পর ভাল কাজ কর, যা তাকে মুছে দেবে; আর মানুষের সঙ্গে ভাল ব্যবহার কর।” [তিরমিযী: ১৯৮৭, এবং (তিরমিযী) বলেছেন যে, এটা হচ্ছে হাসান হাদীস। কোন কোন সংকলনে এটাকে সহীহ্ (হাসান) বলা হয়েছে।]

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত

ভদ্র ছেলের গুণাবলি – ছেলে চেনার উপায়

মে ১৫, ২০২১ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

মেয়েরা বর বা প্রেমিক নির্বাচনে বরাবরই ভুল করে। যার দরুন তারা সংসারে অশান্তি এবং রিলেশনে কষ্ট ভোগ করে থাকে । আগেই বলেছি অতিরিক্ত স্মার্টনেস ছেলেদের ভদ্রতার বঃহি প্রকাশ না । যদি সংসারে সুখী হতে চান তবে ভদ্র ছেলে দেখে বিয়ে করুন স্মার্ট দেখে নয়।

১] আপনি ভাবছেন খুব বেশী স্মার্ট হলে ছেলেটি ভদ্র? অবশ্যই না। স্মার্টনেস ছেলেটির ভদ্রতা প্রকাশ করে না। মাথায় জেল দিয়ে হাতে বেসলেট পড়ে তারা অতিরিক্ত ভাব নেয় না। ভদ্র ছেলেরা সাধারণত স্বাভাবিক থাকতে পছন্দ করে । অতিরিক্ত বাহুল্যতা এরা মোটেও পছন্দ করে না।

২] এরা কথাবার্তায় মার্জিত। উঁচু বাক্যে বা রাগান্বিত হয়ে কারো সাথে কথা বলবে না তবে একবার কোন কারণে রেগে গেলা সেটা তাদের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ কষ্ট হয়ে পড়ে।

৩] ভদ্র ছেলেরা খোদা ভীরু হয় । দুনিয়ার সম্পদে তাদের আসক্তি কম । অন্য জনের সম্পদ তাদের কষ্টের কারণ হয় না এবং তাদের চাহিদা খুব সিমিত ।

৪] ভদ্র ছেলেরা সাধারণত সিগারেট খায় না আর যদিও খায় তবে যত সামান্য, সেটাকে কখনোই তারা নেশা হিসাবে নেয় না । আর নেশা জাতীয় দ্রব্য এরা ছুঁয়েও দেখবে না ।

৫] লোভ হিংসা গিবত থেকে এরা মুক্ত । একজনের গোপন কথা এরা পেটে বোমা মারলেও প্রকাশ করবে না । এরা অবশ্যই বিশ্বাসী ।

৬] সাহিত্য বা আর্ট এর প্রতি এদের ঝোঁক থাকে । বই পড়া বা আঁকি ঝুকি করা এদের প্রিয় সখ গুলোর একটি । অনেক সময় কবিতা লিখে বা আত্ম কথা ডাইরিতে লিখে রাখতে ভালোবাসে ।

৭ ] ভদ্র ছেলেরা সাধারণত নিজেকে বড় মনে করে না এবং ক্ষমাশীল হয় । শত অন্যায় করার পরেও এরা মানুষ কে ক্ষমা করে দেয় কিন্তু মানুষ তাদের সাথে বরাবর বিশ্বাস ঘাতকতা করে

৮] ভদ্র ছেলেরা অতিরিক্ত আড্ডা, রাত করে বাসার ফেরা এরা মোটেও পছন্দ করে না । অনেকটা আত্মকেদ্রিক , ঘর কুনো এবং মা ভক্ত হয় ।

৯] চলাফেরা স্বাভাবিক । হেলে দুলে হাত নাচিয়ে তারা হাটবে না । সুন্দরী মেয়ে দেখলেও এরা নেশাতুর ভাবে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকবে না । মেয়েদের প্রতি সম্মান এদের আলাদা ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে এবং অশ্লীলতা থেকে তারা সবসময় দূরে থাকে ।

১০] ফেসবুক টুইটারে এরা সেলফি আসক্ত নয় । আত্মকেন্দ্রিক হওয়ায় এদের বাস্তবে এবং ভার্চুয়ালে বন্ধুর সংখ্যা সিমিত । এরা আর যাই করুক কখনোই মেসেজ মেয়েদের সাথে লতুপুতু করবে না ।

১১] মেয়েদের সাথে কথা বলতে এরা ভয় পায় । যেচে এরা মায়েদের কখনোই কথা বলে না । তবে একবার মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব হয়ে গেলে সেই বন্ধুত্ব ধরে রাখার চেষ্টা করে ।

১২] ভালোবাসার ক্ষেত্রে সেই একই কথা প্রযোজ্য । এরা প্রতিজ্ঞায় বিশ্বাসী এবং মূল্যবোধ সম্পূর্ণ । তবে এরা ফিউচার নিয়ে ভাবে, ভালোবাসার ক্ষেত্রে তারা তেমন আগ্রহী না কিন্তু কখনো যদি ভালোবেসে কষ্ট পায় সেই কষ্ট তারা সারাজীবন একা একা বয়ে বেড়াবে ।

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সুখি পরিবার

রাত কেন্দ্রিক ২৮টি কুসংস্কার

মে ১১, ২০২১ by Enamul Hoque Leave a Comment (Edit)

কেবল রাত কেন্দ্রিক ২৮টি কুসংস্কার হল:

১. রাতে বাঁশ কাটা যাবে না

২. রাতে গাছের পাতা ছেঁড়া যাবে না

৩. রাতে কোনও প্রকার ফল-ফসল তোলা যাবে না

৪. রাতে নখ, চুল, গোফ ইত্যাদি কাটা যাবে না এতে শরীর রোগ সৃষ্টি হয়।

৫. রাতে কাউকে কোন কিছু ঋণ দেয়া যাবে না। এতে সংসারে দরিদ্রতা নেমে আসে।

৬. রাতে কাউকে আগুন দেয়া যাবে না। এতে ঘরের লক্ষ্মী চলে যায়!

৭. রাতে কাউকে চুন দিতে হলে তখন চুনকে চুন না বলে ‘দই’ বলতে হয়।

৮. রাতে কোনও কিছুর লেনদেন করা অমঙ্গল ডেকে আনে।

৯. রাতে আয়না দেখতে নেই। এতে কঠিন পীড়া হয়।

১০. ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেললে সংসারে অমঙ্গল হয়।

১১. রাতে কাউকে সুই-সুতা দিতে নেই।

১২. রাতের দোকানে সুই বেচা বা কেনা অমঙ্গলের কারণ।

১৩. রাতে কোনও কিছুর লেনদেন করা ভালো নয়।

১৪. অমাবস্যা ও পূর্ণিমার রাতে স্বামী-স্ত্রীর সহবাস করতে করতে নাই। এতে না কি স্ত্রী গর্ভবতী হলে গর্ভস্থ সন্তানের উপর তার কুপ্রভাব পড়ে।

১৫. রাতের বেলা কালোজিরার ভর্তা খেলে মায়ের জানাজা পায় না।

১৬. সূর্য ডোবার সাথে সাথে ঘরে সান্ধ্য বাতি না জ্বালালে ঘরে হলে বিপদ নেমে আসে।

১৭. রাতে কাক ডাকলে বিপদ আসে।

১৮. রাতে কুকুর কাঁদা বালা-মসিবতের পূর্বাভাস।

১৯. রাতে প্যাঁচার ডাক বিপদ সংকেত।

২০. গভীর রাতে পেঁচার ডাক ঝগড়া-বিবাদের সংকেত।

২১. শেষ রাতে শিয়ালের ডাক ফসলের ভাল মূল্য পাওয়ার ইঙ্গিত দেয়।

২২. গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে রাতে সেলাই করা অমঙ্গলজনক।

২৩. রাতের বেলা বা সন্ধ্যায় ঝাড়ু দিলে আয়-উন্নতি হয় না।

২৪. রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই। এতে চোখের জ্যোতি কমে যায়!

২৫. রাতে পান খাবার ‘খর’ বিক্রি করতে নেই। এমন কি নামও বলা যাবে না।

২৬. রাতের বেলা মাথায় কাপড় না দিয়ে বাইরে গেলে জিন-ভূত আক্রমণ করে বা অমঙ্গল হয়।

২৭. ঈদের রাতে বা শবে বরাত বা শবে কদরে মৃত আপন জনের আত্মা ঘরে ঘরে দেখা করতে আসে।

২৮. রাতের বেলা রসুন কে রসুন না বলে ধলা (সাদা) গুটা বলতে হয়।

▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬
সংকলন ও গ্রন্থনায়:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
Abdullahil Hadi
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদি আরব

Related Images:

Enamul Hoque
www.bn.bdtopten.com/author/ehoque/

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সংগৃহীত

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • …
  • 34
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:37 PM
    মাগরিব5:13 PM
    ইশা6:20 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

পবিত্র আল কুরআনের ৪টি মোটিভেশনাল বাক্য।

পবিত্র আল কুরআনের ৪টি মোটিভেশনাল বাক্য। লা-তাহজান লা-তাখাফ লা-তাগদাব লা-তাসখাত “লা-তাহজান” অতীত নিয়ে কখনো হতাশ হবেন না। “লা-তাখাফ” ভবিষ্যৎ নিয়ে কখনো দুশ্চিন্তা করবেন না। তা ন্যাস্ত করে দিতে হবে আল্লাহ তা’আলার কাছে। “লা-তাগদাব” জীবনে চলার পথে বিভিন্ন সময় অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ের সম্মুখীন হতে হবে! রাগ করবেন না। “লা-তাসখাত” আল্লাহ তা’আলার কোন ফয়সালার প্রতি অসন্তুষ্ট হবেন না।   Related Images:

Copyright © 2025