বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল | ২২শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
১৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার | সন্ধ্যা ৭:০০
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২

মার্চ ২৭, ২০২৫ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

  • ৭১’ পাকিস্তানি আগ্রাসন থেকে দেশকে মুক্ত করেছে।
    ২৪’ ভারতীয় আগ্রাসন থেকে দেশকে মুক্ত করেছে।
    – আমরা বাংলাদেশী
  • বাংলাদেশে পাকিস্তানপন্থী রাজনীতির অস্তিত্বই নেই। কেউ যদি কাউকে “পাকিস্তানপন্থী” ট্যাগ দেয়, তার মানে সে মুলত ভারতকে খুশি করতে অন্যদের পাকিস্তানপন্থী ট্যাগ দেয়। এবং সে নিজে ভারতপন্থী।
  • রাজনৈতিক নেতারা বক্তব্য দেন, উক্তি করেন যাতে কর্মীরা তা ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এদের ভিতর বাহির এক না! বাটপার প্রকৃতির।
  • জিয়ার নাম না জপে যদি জিয়ার আদর্শ মেনে চলতো দেশ ও জাতির অনেক উপকার হতো।
  • যারা ১৫ বছর ধরে চিল্লাফাল্লা করলো–দেশে গণতন্ত্র নাই
    –বাকস্বাধীনতা নাই
    –ভোটাধিকার নাই
    –মানুষের কোন অধিকার নাইছাত্রদের ঘাড়ে সওয়ার হইয়া স্বাধীনতা পাইয়া এখন তারাই কয় দ্বিতীয় স্বাধীনতা এইডা আবার কি?ওরে বা’টপার🙄🥴😁
  • জনগণের জন্য কল্যাণকর রাষ্ট্র বিনির্মাণ করার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিকল্প নাই। উনাকে সহযোগিতা করুন, যদি দেশপ্রেমিক হয়ে থাকেন।
  • ড. মুহাম্মদ ইউনুসের মত একক শক্তিশালী কোনো রাষ্ট্রপ্রধান কখনো হয়নি, রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত বিতর্কিত না করে দেশের উন্নয়ন কাঠামোতে উনাকে ব্যবহার করা।
  • ‘অ’ভ্যুত্থান না হলে বিএনপি নি’র্বাচনের কথা মুখেও আনতে পারতোনা, আনলেও সেটা ২০২৯ সালে।
  • ২৪’ এর সুবিধাভুগী দল। আবার তারাই সবচেয়ে বেশি সংকট তৈরী করছে!
  • রাজনৈতিক দলগুলোর হাতে না, শুধু প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুসের হাতেই দেশ নিরাপদ। আসুন পরিপূর্ণ সংস্কার বাস্তবায়নের পূর্বে নির্বাচনকে না বলি।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, স্টাটাস - Status

আমার আয়না ঘর দর্শন

ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৫ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

সম্ভবত আয়না ঘর ভিজিট করা youngest সাংবাদিক আমি। এটা অত্যন্ত ট্রমাটিক ছিল, কিছু লেখার ভাষা পাচ্ছিলাম না। অন্যদিকে বাংলা টাইপ করাটা আমার জন্য একটা মহা ঝামেলা। যাইহোক, আমি কয়েকটি FAQ করব এবং কিছু পর্যবেক্ষণ বলব, যেগুলো হয়তো আপনি এখনো জানেন না বা মিডিয়ায় আসেনি।

১. ওয়ালে কীভাবে লেখা হতো?
উত্তর: প্রধানত মাছের কাঁটা। খাইতে দিলে সেগুলো জমিয়ে রাখতেন। এ ছাড়া কোনো ধারালো কণা বা কিছু পেলে। অনেককেই লেখার জন্য কলম ও কাগজ দেওয়া হতো, তারা সেই কলম ব্যবহার করেছে।

২. আয়না ঘর দেখাতে এতদিন লাগল কেন?
উত্তর: ডিজিএফআই বা স্পেসিফিক্যালি আর্মি আসলে কোনো দিনই এটা দেখাতে চায়নি, কারণ এটা তাদের ইমেজের জন্য হুমকি। কিন্তু নেত্র নিউজ এটার জন্য কাজ করে গেছে। গত বুধবারে আমাদের রিপোর্ট করা হয়েছিল যে আর্মি আয়না ঘর ভিজিট দিচ্ছেন না; এর পরের দিন সরকার আয়না ঘর ভিজিটের কথা জানান। আর্মি দোষী, তাই অবশ্যই তারা চায়নি তাদের পাপ সামনে আসুক। কিন্তু মিডিয়ার চাপে তা করতে বাধ্য হয়েছে।

৩. রিভলভিং চেয়ার নাকি কী?
উত্তর: এটাকে প্রথমে অনেকেই ইলেকট্রিক শক চেয়ার ভেবে ভুল করেছেন। মূলত এটাতে হাত-পা মাথায় বেঁধে জোরে ঘুরানো হয়। আর এটা ইলেকট্রিক, তার প্রমাণ আছে—এটার সাথে লাগানো তারের লেজ ছিল। মানে তার কেটে ফেলার পরেও কিছু তার রয়ে গেছে। যেহেতু অনেকেই রিভলভিং চেয়ার শাস্তির সাথে পরিচিত না, তাই এটাকে ইলেকট্রিক শক দেওয়ার চেয়ার ভেবেছেন। এটা নরমাল।

৪. একটি মাত্র চেয়ার কেন?
উত্তর: এত মানুষকে একটা চেয়ারে কীভাবে শাস্তি দিতো? প্রথমত ডিজিএফআই অনেক আলামত নষ্ট করে ফেলেছে। গুম কমিশন এই চেয়ারটাও অনেক কষ্ট করে খুঁজে পেয়েছে। এটাও লুকানো হয়েছিল। আর সবাইকে একই শাস্তি দিতো না। অনেক রকম সাজার ব্যবস্থা ছিল। যেমন এই রুমে ঝুলিয়ে মারার মতো ব্যবস্থা ছিল, যা পুরোপুরি মুছে ফেলা সম্ভব হয়নি।

৫. তাসনিম খালিলের ছবিতে করোনা আইসোলেশন সেন্টার লেখা কেন?
উত্তর: ছবিটি আমিই তুলেছি এবং লেভেলটা ইচ্ছে করেই ফ্রেমে রাখা হয়েচজে। আইসোলেশন সেন্টার আসলে একটা ভ্রম। এর ভিতরেই রাখা হতো বন্দীদের। আর এই কল্যাপসিবল গেটের কথা একাধিক সারভাইভার আমাদের বলেছেন।

৬. এতদিন শুনে আসলাম আয়না ঘর হল অনেক ছোট রুম, আলো-বাতাস অসহ্য। এখন দেখি অনেক রঙ করা, আলো ভরা—এগুলো কেন?
উত্তর: যতগুলো গোপন বন্দিশালা আছে (ডিজিএফআই হেডকোয়ার্টারসহ), সবগুলাতে আলাদা মাপের রুম আছে। কোথাও রুমের ভিতরেই টয়লেট, কোথাও কয়েকটি সেলের জন্য বাইরে শেয়ার্ড টয়লেট। আর সেখানে সব টয়লেটের দরজায় ফুটো করা থাকত, যেন বন্দী টয়লেটে গিয়ে কী করছে দেখা যায়। একদম ছোট—৩ হাত যায় এমন রুমও আছে। আল্লাহ জানেন এগুলোর ভিতরে মানুষ কীভাবে বেঁচেছে! আবার একদম অন্ধকার, চারপাশ কালো ওয়াল, ছাদও কালো রঙ করা এমন রুম আছে। আমি যেটা ক্যামেরায় ঠিকমতো আনতে পারিনি আলোর অভাবে। কিছু রুম তুলনামূলক ভালো ছিল, সেগুলোকে ভিআইপি রুম বলা যায়।

৭. একটি লাল তোয়ালে কীভাবে এলো? উত্তর: লাল তোয়ালেটা আমার চোখে পড়েনি। তবে র্যাব-২-এ এখন নতুন করে যারা কাজ করতে আসছেন, তাদের অনেক সেনা সদস্যের ট্রাঙ্ক, জিনিসপত্র আছে। হতে পারে তাদের কেউ এটা রেখেছে।

এবার আমার কিছু শকিং পর্যবেক্ষণ:

  1. প্রথমত ওয়াশরুমের দরজায় ফুটো করা। দ্বিতীয়ত, ওয়াশরুমগুলো এত ছোট যে কমোডগুলো সোজা বসানো যায় না—ডায়াগোনালি বসাতে হয়েছে! আমি জানি না ওরা এখানে কীভাবে বসতেন। নিশ্চয় অর্ধেক বসেই কাজ সারতে হতো! তার ওপর ফুটো দিয়ে গার্ড এসে দেখবে! ভাবা যায়! সারভাইভারদের মুখে শোনা কিছু কোথাও কোথাক ওয়াশরুমেও সিসি ক্যামেরা লাগানো।
  2. যতটা সম্ভব এটাকে ট্রান্সফর্ম করার চেষ্টা হয়েছে। অনেক জায়গায় ওয়াল রং করা হয়েছে, লেখা মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছে। অনেক জায়গায় নতুন ওয়াল তুলে দেওয়া হয়েছে, আবার কোথাও ওয়াল ভেঙে ফেলা হয়েছে। গুম কমিশন অনেক কষ্ট করে এসব খুঁজে বের করেছে। ডিজিএফআইয়ের আয়না ঘর ের দুপাশের ওয়াল ভেঙে ফেলা হয়েছে, যার কারণে রুমগুলোতে এখন অনেক আলো। রুমের সামনে এই ওয়ালগুলো থাকলে নিশ্চিত এখানে একটা ভৌতিক পরিবেশ হতো! এমনকি র্যাব-১-এর একটা ওয়াল না ভাঙলে গুম কমিশন সবচেয়ে ছোট খুপরির মতো রুম খুঁজে পেত না। অথচ কেউ ভাবেনি এর ভিতরে রুম থাকা সম্ভব!
  3. স্কুইড গেম সিরিজ হয়তো দেখেছেন, যেখানে গার্ডদের আইডেন্টিটি যেন না বোঝা যায়—তারা একই জামাকাপড়-মুখোশ পরে থাকে। এখানেও কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হতো। যেমন এক গার্ড আরেক গার্ডকে শিস দিয়ে ডাকত, নাম ধরে ডাকত না। বন্দীদের সাথে ফিসফিস করে কথা বলত, যাতে তাদের আসল ভয়েস শোনা না যায়।
  4. আরমানকে যে রুমে ৮ বছর রাখা হয়েছিল, তার সামনে সাদা টাইলস ছিল। ওরা টাইলস চেঞ্জ করার চেষ্টা করছে। টাইলসগুলো ফ্লোর থেকে তুলে একটা সেলের মধ্যে ঢুকিয়ে, সেলের সামনে আরেকটা ওয়াল তুলে রং করে দিয়েছে। আবার সেলের ভিতরে ছোট একটা ওয়াশরুম—তার সামনেও আলাদা ওয়াল তুলে দেওয়া হয়েছে।
  5. জঙ্গি নাটক বানানোর জন্য ওদের স্টকে অনেক ইসলামিক বই আছে। যেগুলোর একটা স্ট্যাক পাওয়া গেছে।
  6. আমি প্রিজন ব্রেক মুভি পছন্দ করি—শশ্যাঙ্ক রিডেম্পশন, এস্কেপ প্ল্যান, প্রিজন ব্রেক—এমন অনেক সিরিজ দেখেছি। সেই এক্সপেরিয়েন্স থেকে মনে হয়, আয়না ঘর থেকে পালানোর কোনো সুযোগ আছে বলে আমার মনে হয় না।
  7. উপদেষ্টা আসিফ ও নাহিদ তাদের সেলগুলো চিনতে পারে। আসিফ প্রথমে চিনলেও একটু কনফিউজ ছিল, তারপর আমরা যখন ওকে ওয়াশরুম দেখাই, সে ওয়াশরুম ও ওয়াশরুমের আয়না, বেসিন এগুলো দেখে চিনতে পারে যে এটাই সেই রুম। একই বিল্ডিংয়ে নাহিদও তাকে যে রুমে রাখা হয়েছিল, সেই রুম খুঁজে পায়। তবে রুমগুলাতে কিছু মডিফিকেশন করা হয়েছে, ভিন্ন দরজা লাগানো হয়েছে, এক্সস্ট ফ্যান খুলে ফেলা হয়েছে, অনেক জায়গায় দুটি রুম ভেঙে একটি রুম বানানো হয়েছে। কিন্তু তাদের এই ট্রমা কাটানোর জন্য একটি ক্লোজার দরকার ছিল।যেটা তারা পেয়েছে।
  8. তাসনিম খালিল একজন ব্রিলিয়ান্ট সাংবাদিক।
  9. এটি মেনে নেওয়া কঠিন! মোবাইলের ফ্ল্যাশলাইট জ্বালিয়ে দেখেছি—কালো দেয়ালে লেখা আছে মানুষের ফোন নম্বর, কাকুতি-মিনতি, ঠিকানা, বন্দিদের জন্য মেসেজ! ভাবাই যায় না, একজন মানুষ দিনের পর দিন, মাসের পর মাস এই বন্দিশালায় কাটিয়েছেন! প্রতিদিন ঘুম ভাঙতেন একটা হোপলেস পৃথিবীতে! ক্ষণে ক্ষণে মৃত্যুভয়! এভাবে কি বেঁছে থাকা যায়?

এ মুহূর্তে আমার কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে না। রাত তিনটা বেজে গেছে, ঘুমাতে পারছি না। ভাবতে ভাবতে… মানুষ মানুষের সাথে কীভাবে এত নিষ্ঠুর হতে পারে?

Naimul Islam Miraz
Staff Correspondent at Netra News

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, স্টাটাস - Status

আবোল তাবোল রাজনীতি

জানুয়ারি ৫, ২০২৫ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

    • বাংলাদেশে রাজনীতিবিদরা ভালো মানুষদের রাজনীতিতে টিকতে দিবে না। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য ছাড়া রাজনীতি অচল! যেনোতেনো নির্বাচন সব সচল করে দিবে।
    • আহা! দ্রুত নির্বাচন না হলে তো এরা বিএনপিকে একেবারে উ’ল’ঙ্গ করে ছাড়বে! গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন। ছাত্রদলের মাথাও ঠান্ডা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধি হয়ে যা ইচ্ছা তাই করার লাইসেন্স পেয়ে যাবে।
    • জনসমর্থন থাকলে তিন সপ্তাহে স্বৈরশাসন এর অবসান সম্ভব। জনসমর্থন না থাকলে ১৬ বছরেও সম্ভব না!
    • ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে তরুণ প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে। গায়ের জোরে রাজনীতি করার দিন গত হয়েছে। জনগণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা দিতে চায় না! এসব নির্মূল চায়।
    • সংবিধানে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা থাকতে হবে। তা না হলে রাজনৈতিক দলগুলো তা মানবে কেন?
    • সেই বালুর ট্র্যাক এখন আলোচনায়!
      ‘যারা একটি বালুর ট্রাক সরাতে পারেনি, তারা করবে দেশ পরিবর্তন’
    • কথা ছিলো মিছিলের শেষ ছেলেটিও দলীয় পরিচয় পাবে, এখন দেখি পালিয়ে থাকা এসি রুমের দালাল গুলো দলীয় পরিচয় পাচ্ছে !
      = চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বিরুদ্ধে দাঁড়ান এবং প্রতিরোধ গড়ে তোলেন দেখবেন মিছিলের শেষ ছেলেটিও দলীয় পরিচয় পাবে।
      = চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বিরুদ্ধে দাঁড়ান, প্রতিরোধ গড়ে তুলেন দেখবেন দলের ত্যাগী নেতাদের কদর বেড়ে গেছে।
      = আপনি ত্যাগী কর্মী তাই আপনি সহজে বিশ্বাস করবেন না। লিংক গুলাতে ঘুরে একটু আসুন। গুগল সার্চ করলেও সহজেই পেয়ে যাবেন।
    • রাজতিনিবিদদের বেশিরভাগই বাটপার। বাটপারদের সাথে ভালো মানুষ কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করবে স্বাভাবিক।
    • বিএনপি নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল মেরেছে, এখনও মারছে। “সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ” বলা দলটি জনগণের আকাঙ্খাকে দুমড়ে মুচড়ে শুধু ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছে! উনারা নাকি ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি করেন।
    • চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য ছাড়া রাজনীতি অচল! এগুলোর বিরুদ্ধে যারা দাঁড়াবে, তারা জনপ্রিয় রাজনীতিবিদদের পথের কাঁটা।
    • নির্বাচন ইস্যুতে উপদেষ্টাদের মন খারাপ হয় আর চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য ইস্যুতে রাজনীতিবিদদের মন খারাপ হয়!
    • দৃশ্যমান কোনো সংস্কারই হয় নাই, আর উনারা বলতেছেন ৮০% হয়ে গেছে! এতদিন আ’লীগ জনগণকে মুলা খাওয়াইছে এখন বিএনপি শুরু করছে।
    • ‘ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাই না’
    • তাদের চোখের সামনে লাশগুলো থাকার কথা ছিল কিন্তু আছে শুধু ক্ষমতা।
    • ভারতের প্রেসক্রিপশনে চললে অন্তত আগামী ১৫ বছর ক্ষমতা নিশ্চিত। প্রমাণও আছে। তবে ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে তরুণ প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে। গায়ের জোরে রাজনীতি করার দিন গত হয়েছে। জনগণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা দিতে চায় না! এসব নির্মূল চায়।
    • এই সবাই লাইনে দাঁড়ান, কেউ ধাক্কা ধাক্কি করবেন না। সবাই ভাগ পাবেন। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্যে সবার অংশগ্রহণ থাকবে। মাথা ঠান্ডা করে দ্রুত নির্বাচনের জন্য আমাদের সাথে থাকুন।
    • যারা বলেন রাজনীতির সাথে কুরআনের সম্পর্ক নাই, তাদের সাথে কুরআনের সম্পর্ক কতটুকু? রাজনীতির সাথে ক্ষমতার সম্পর্ক। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্যের সম্পর্ক যা কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক। কোরআন মানলে এইসব করা যাবে না। – আল কোরআন পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান।
    • ‘অ’ভ্যুত্থান না হলে বিএনপি নি’র্বাচনের কথা মুখেও আনতে পারতোনা, আনলেও সেটা ২০২৯ সালে।
    • বর্তমান সময়ে সাজিয়ে গুছিয়ে মিথ্যা বলা লোকটি সবার কাছে জনপ্রিয়।
    • আমরা এই বিএনপিকে চাই না! যে বিএনপি চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্যের জন্য দ্রুত নির্বাচন চায়। দ্রুত নিবাচনের জন্য রাজনৈতিক কূটচাল চালে।
    • ট্রাম্প আমাদের হতাশ করেছে! হঠাৎসরকারের পক্ষে ফখরুলের ইউটার্ন!|
    • বাংলাদেশের রাজতিনিবিদদের বেশিরভাগই বাটপার প্রকৃতির। ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে তরুণ প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে। গায়ের জোরে রাজনীতি করার দিন গত হয়েছে। জনগণ চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল বাণিজ্য এর বৈধতা দিতে চায় না! এসব নির্মূল চায়। বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে মাহফুজ আলম এর মতো সৎ, মেধাবীদের নেতৃত্ব প্রয়োজন।
    • তারুণ্যের হাতেই নিরাপদ আগামীর বাংলাদেশ ❤
    • রাজনীতিবিদদের মধ্যে কিছু ভালো মানুষও আছে। আগে বিশ্বাস করতাম। এদের দেখে বিশ্বাস উঠে গেছে! রাজতিনিবিদদের বেশিরভাগই বাটপার।
    • মিছা কথা। বিএনপি আওয়ামীলীগের দোসর না, বিএনপি আ’লীগের প্রেতাত্মা।
    • নির্বাচন মানে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের দৌরাত্ম শুরু! নির্বাচন নির্দিষ্ট সময়েই হতে হবে, ২০২৯। জনগন মধ্যবর্তী নির্বাচন চায় না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার।❤
    • আ’লীগের একটা মেশিন ছিল মুক্তিযোদ্ধা বানানোর। বিএনপির মেশিন রেডি হচ্ছে ২৪ এর যোদ্ধা বানানোর। অপেক্ষায় থাকেন।
    • সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের বৈধতা অর্জন করতে অস্থির হয়ে পড়েছে বিএনপি!
  •  
    • ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। সংস্কারের শুরুটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর হাতেই হতে হবে। ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপি যা খেলা দেখাইতেছে তাতে তাদের দ্বারা জনগণের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্ভব না।
    • ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। নির্বাচন মানে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের দৌরাত্ম শুরু! রাষ্ট্রক্ষমতায় ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে অন্তত আগামী ১০ বছর দেখতে চাই।
    • নির্বাচন মানে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের দৌরাত্ম শুরু! বিএনপি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের বৈধতা অর্জন করতে অস্থির হয়ে পড়েছে! ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। সংস্কারের শুরুটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর হাতেই হতে হবে। ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপি যা খেলা দেখাইতেছে তাতে তাদের দ্বারা জনগণের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্ভব না।
    • যত দিন যাবে নানান জায়গা থেকে কিন্তু বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রচুর কমপ্লেইন আসে। আমার কাছে সকাল বিকাল কমপ্লেইন আসছে। বিএনপির নেতাকর্মীদেরকে মাঠ পর্যায় কন্ট্রোল করা যাচ্ছে না। চাঁদাবাজির সঙ্গে যুক্ত, জমি দখলের সঙ্গে যুক্ত, টেন্ডার বাজির সঙ্গে যুক্ত। আমার এলাকায় পদধারী নেতারা, কেউ মাটি ভরাট করে নদীর জমি দখল করে, আরেক উপজেলায় পদধারী নেতারা মামলা বাণিজ্য করে। কেন্দ্রে খবর পাঠানো হয়েছে, ব্যবস্থা নেয়নি। কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হচ্ছে কেন্দ্র থেকে। কেউ কেউ আবার অতি আশীর্বাদপুষ্ট, তাদের কিছুই হচ্ছে না। নেতাকর্মীরাও দ্বিধান্বিত, কেন্দ্র যা বলে তা কি সিরিয়াসলি বলে? আর political পার্টি গুলো তো এই মানে বিগত ত্রিশ চল্লিশ বছর একটা pattern নিয়েছে. Pattern টা কি? ফকিরের ঘরে জন্ম হবে, লেখাপড়া টেনেটুনে ফাইভ পাশ হবে। কিন্তু রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হলে কয়েকশো কোটি টাকার মালিক হবো। এটাতো psychology. এই psychology থেকে মানুষকে আপনি একদিনে বের করবেন কি করে? সো যত দেরি হবে, আপনি যতই উপর দিয়ে উপর দিয়ে ভালো ভালো নাটক করার চেষ্টা করেন না কেন, আসল চেহারা তো বের করতে থাকবে। সো এটা BNP’র জন্য ডেফিনেটলি একটা খারাপ দিকে নিয়ে যাবে। – রুমিন ফারহানা
    • লুটপাট চাঁদাবাজি বিএনপি’র মূলনীতি, তাদের জন্য অপেক্ষা করছে করুন পরিণতি ।
    • হাসিনা পালানোর পর পরিবহন সেক্টর কোনো কেন্দ্রীয় নেতার লোকজন দখল করে চাঁদাবাজি বাণিজ্য করছে সেটি সবাই জানেন। কেন্দ্রের ওই প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে দুদকের মতো দলের চুনোপুঁটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ায় দলটির চাঁদাবাজি বন্ধের উদ্যোগের সুফল আসছে না। ফলে চাঁদাবাজি কার্যক্রম চলছেই আর নির্বাচনের আগেই বিতর্কিত হয়ে পড়ছে বিএনপি। দ্রুত নির্বাচনই এসবের শান্তিপূর্ণ সমাধান।
    • ক্ষমতার কাছে নৈতিকতা মূল্যহীন! জীবন মূল্যহীন! এ জাতি একাত্তরের ইতিহাস বিকৃত করেছে, চব্বিশেরও করবে। যাদের জাতি গঠনে অগ্রণী ভূমিকা রাখার কথা তারা সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজদের পক্ষে দাঁড়িয়েছে!
  • চার মাসের মাথায় এস আলমের গাড়ি কান্ডে বহিষ্কৃতরা পূনরায় পদ ফিরে পেয়েছে! চালায়া যান।
  • সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে আর একটা ফ্যাসিস্ট জন্ম নিবে। বিচার এবং সংস্কারের পরই নির্বাচন হতে হবে। জনগণের টাকা অপচয় করে দ্রুত নির্বাচন এর আয়োজন না করে ২০২৯ এ নির্বাচন করা যেতে পারে। সংস্কার > স্থানীয় নির্বাচন > গণপরিষদ নির্বাচন > জাতীয় নির্বাচন।
  • বিশ্বের একমাত্র ফ্রিল্যান্স রাজনীতিবিদ, যিনি ঘরে বসে একটি বৃহৎ দল পরিচালনা করছেন। নামটা কি? (কারো ওযু লাগলে ওযু করে নিতে পারেন)
  • ক্ষমতার চেয়ারে নিজেদের কল্পনা না করে জনতার চেয়ারে বসেন। আপনাদের বাটপারি জনগণ বোঝে।
  • ৫ আগস্টের পর দেশের সর্বশ্রেণি বিএনপির হাতে একপ্রকার ক্ষমতা তুলে দিতে প্রস্তুতই ছিল। কারণ তারা ১৭ বছর নির্যাতন সহ্য করেছে। কিন্তু ক্ষমতা না পেতেই দেশের মালিক বনে যাওয়া কিংবা লীগ যেখানে শেষ করেছে সেখান থেকেই তাদের শুরু করা যে ব্যাপারটা, তাতে গণমানুষ ইতোমধ্যে বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছে।

আমরা আর কোনো নির্বাচিত ফ্যাসিস্ট চাই না।

ছাত্র-জনতা আন্দোলন করেছে, প্রাণ দিয়েছে নতুন এমন একটি রাষ্ট্র কাঠামোর জন্য যেখানে কোনো রাজনৈতিক দল যেন আর ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে না পারে। সংস্কারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে আ’লীগের রেখে যাওয়া ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে!

রাজনৈতিক দল গুলোর প্রতি জনগণের আস্থা নাই! তাদের দ্বারা জনগণের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্ভব না। তাই সংস্কারের ভিত্তি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেই করতে হবে। তাকে সময় দিতে হবে অন্ততঃ ২০২৯ পর্যন্ত।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। সংস্কারের শুরুটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর হাতেই হতে হবে। ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপি যা খেলা দেখাইতেছে তাতে তাদের দ্বারা জনগণের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্ভব না।

গণঅভ্যুত্থানের মালিক “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন”, কোনো সন্দেহ নাই। তাদের ব্যানারেই সবাই অংশগ্রহণ করেছে। আন্দোলন হয়েছে, ছাত্র-জনতা প্রাণ দিয়েছে।

  • আমিও তো এটাই বলি- টেম্পু, বাস স্ট্যান্ড সব আমাদের দখলে। তারপরেও শিবির ইফতারি করার জন্য এত টাকা কই পায়? 😕
  • সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের বৈধতা অর্জন করতে অস্থির হয়ে পড়েছে বিএনপি! বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কোনো সংস্কার হবে না! ফ্যাসিজম রিইনস্টল হবে।
  • ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা চলমান রাখতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে! ক্ষমতা না পেয়েই বিএনপি ফ্যাসিস্টদের মতো আচরণ করতেছে! ক্ষমতা পাইলে ভাই আপারে ছাড়াইয়া যাইবো। এদের বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। রাজনৌতিক ব্যবসা বন্ধ করতে হবে।
  • এই অপদার্থগুলোর কারণে ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট টিকে ছিল আর এখন নিজেরা ফ্যাসিস্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখতেছে! এদের বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
  • শাসন ব্যবস্থার সংস্কার না করে নির্বাচনের জন্য পাগল অপদার্থ রাজনীতিবিদগণ! এদের বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
  • একদল ভারতের গোলামী করে গেছে আরেক দল ভারতের গোলামী করার জন্য রেডি হয় আছে! ড. মুহাম্মদ ইউনূস থাকছেন যতদিন, বাংলাদেশ ভারতের উঠোন হবে না ততদিন। এই দেশটাকে শৃংখলায় আনতে যতদিন সময় লাগে ওনার থাকা উচিত।
  • ৯০ পরবর্তী রাজনৈতিক সরকার গুলো নিজের দলের সুবিধার জন্য সংবিধান সংশোধন করেছে, ফলে নির্বাচিত সরকার স্বৈরাচারী হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
  • অন্তবর্তী কালীন সরকার প্রয়োজনীয় সকল সংস্কার করবেন নিরপেক্ষ ভাবে এবং তারপরেই নির্বাচন দিয়ে জনপ্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।
  •  

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, স্টাটাস - Status, স্বাস্থ্য

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে স্ট্যাটাস সংগৃহীত

ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২৪ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

পুরুষের উন্নতির পেছনে নাকি একজন নারীর অনবদ্য ভূমিকা থাকে। তাহলে অনেক বেশি উন্নতি করতে হলে কি নারীর সংখ্যা বাড়াতে হবে?

অধিকারহীন দায়িত্ব এবং দায়িত্বহীন অধিকার_ দুটোই ক্ষতিকর। কখনো তা বিপজ্জনকও।

সংসার হলো একমাত্র তপোবন, যেখানে হরিণীর শিকার হয় হিংস্র ব্যাঘ্র।

সব সাহিত্যে নদী ও নারীকে এক ও অভিন্ন রূপ বলে স্বীকার করে নেয়া হয়েছে। তাইতো নদীর গতিপথ ও নারীর মন সব সময় সর্পিলাকার থাকে।

প্রতিটি সুন্দরী নারী উত্তম নয়। কিন্তু প্রতিটি উত্তম নারীই সুন্দরী।

নিউটনের ৪র্থ সূত্রঃ টাকা ও ভালোবাসা সর্বদা একে অপরের সমানুপাতিক। টাকার পরিমাণ বাড়লে ভালোবাসা বাড়ে। আর টাকার পরিমাণ কমলে ভালোবাসা কমে।

স্বামীর সাথেও প্রয়োজনে বাইরে যাওয়া; এখন আর নারীদের পক্ষে নিরাপদ নয়। উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ।

এই শীতে সবাই ঠোঁট ফাঁটার জন্য পেট্রোলিয়াম জেলি এবং স্কিন ফাটার জন্য লোশন ব্যবহার করে। আমার যে কপাল ফাঁটা আমি কি ব্যবহার করব!

যে করে পাপ, সে হয় সাত পোলার বাপ। যে করে পূণ্য, তা জীবন শুন্য।
……..দেশীয় প্রবাদ।

হাল জমানায়- যার লজ্জা ও অপমান বোধ নাই! তার মত সুখী জন পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নাই।

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: স্টাটাস - Status

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর4:00 AM
    সূর্যোদয়5:12 AM
    জোহর12:00 PM
    আসর4:40 PM
    মাগরিব6:48 PM
    ইশা7:59 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

মৃত্যু নিয়ে এতো সুন্দর লেখা আগে পড়িনি, একটু পড়েই দেখুন না।

পরলোকগত কুয়েতী লেখক আব্দুল্লাহ যারাল্লাহ’র মৃত্যুর আগে লিখে যাওয়া কিছু অনুভূতি – “মৃত্যু নিয়ে আমি কোনো দুশ্চিন্তা করবো না, আমার মৃতদেহের কি হবে সেটা নিয়ে কোন অযথা আগ্রহ দেখাবো না। আমি জানি আমার মুসলিম ভাইয়েরা করণীয় সবকিছুই যথাযথভাবে করবে।” তারা প্রথমে আমার পরনের পোশাক খুলে আমাকে বিবস্ত্র করবে আমাকে গোসল করাবে (তারপর) আমাকে কাফন পড়াবে আমাকে আমার বাসগৃহ থেকে বের করবে আমাকে নিয়ে তারা আমার […]

Copyright © 2025