বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল | ২২শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
১৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার | রাত ৮:৪৩
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

উপকারিতা জানুন সুস্থ থাকুন – মধুময় বাদাম, হালুয়া, কাতিলা গাম, ম্যাসাজ ওয়েল, লিচু ফুলের মধু, পঞ্চভূত পাউডার, নবশুক্রা পাউডার, আলকুশি পাউডার

জুলাই ৭, ২০২৩ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

🍀1️⃣ মধুময় বাদাম 2️⃣ হালুয়া 3️⃣ কাতিলা গাম 4️⃣ ম্যাসাজ ওয়েল
5️⃣ লিচু ফুলের মধু 6️⃣ পঞ্চভূত পাউডার 7️⃣ নবশুক্রা পাউডার 8️⃣ আলকুশি পাউডার

🍯মধু মিশ্রিত বাদাম ও ড্রাই ফ্রুটস্ এর উপকারিতা🥜
– শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে
– স্মৃতিশক্তি প্রখর করে
– রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
– ক্লান্তিবোধ দূর করে

🌿হালুয়ার এর উপকারিতা🍀
– হা’রানো যৌ’বন শক্তি ফিরিয়ে আনে
– স’ঙ্গমে চা’হিদা বহু গু’ণে বৃ’দ্ধি করে
– বী’র্য গা-ঢ় করে দ্রু’ত বী ‘র্যপাত রোধ করে
– দী’র্ঘ সময় মি’লন করতে বি’শেষ-ভাবে কার্য_কর

🧂কাতিলা গাম এর উপকারিতা🧊
– হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
– ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
– শরির ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে
– চোখের নিচে কালো দাগ দূর হয়

🛢অয়েল এর উপকারিতা💧
– পুরু’ষের লি’ঙ্গের বাহ্যিক সমস্যা রোধ করে
– লিংগোত্থান জনিত সমস্যা রোধ করে
– রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে
– নার্ভের কার্য ক্ষমতা বাড়ায়

♂️পঞ্চভূত পাউডার এর উপকারিতা🕔
– স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে
– অনিদ্রা বা ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে
– শরীরকে রাখে সতেজ, প্রাণচাঞ্চল্যে
– মেহ রোগ ঠিক করে

💪নবশুক্রা পাউডার এর উপকারিতা⌛
– শুক্র বৃদ্ধি গাঢ় হয়
– দ্র-ত বী-র্যপা_ত রোধ করে
– স্পা-র্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে
– শরীরের টে-স্টোস্টে-রন হরমোনের মাত্রা বাড়ায়

🫘আলকুশি পাউডার এর উপকারিতা🫘
– ধ্বজ-ভঙ্গ,শুক্রতারল্য রোধ ও নানাবিধ সেক্সুয়াল ডিসফাংশন সমাধান করে
– দ্রুত ক্ষত সারায়,আমাশয় রোগে সারতে কার্যকর
– জ্বর,কাশি ও বুকে জমে থাকা কফ দূর করে
– বাতের ব্যথা দূর করে

বিস্তারিত জানতে এবং অডার করতে মেসেজ দিনঃ
Magical Organic

ভিজিট করুন BD TOP TEN

খাওয়ার নিয়ম: মধুময় বাদাম, হালুয়া, কাতিলা গাম, ম্যাসাজ ওয়েল, লিচু ফুলের মধু, পঞ্চভূত পাউডার, নবশুক্রা পাউডার, আলকুশি পাউডার

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ব্যবসা, সংসার জীবন, সুখি পরিবার, স্বাস্থ্য Tagged With: আলকুশি পাউডার, কাতিলা গাম, নবশুক্রা পাউডার, পঞ্চভূত পাউডার, মধুময় বাদাম, ম্যাসাজ ওয়েল, লিচু ফুলের মধু, হালুয়া

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ত্বীন (ডুমুর – Fig/Teen/Anjeer) ফলের উপকারিতা

জুন ২১, ২০২৩ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

  • ত্বীন ফলের উপকারিতা ও গুণাগুণ জেনে নিন | ডুমুর ফল | ত্বীন ফলের রহস্য |Tin fol | Fig Fruit |
  • জেনে নিন ত্বীন ফলের উপকারিতা কি কি?
  • টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায় কি?
  • যৌন ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত কি খাবেন?

সুন্দর ও সুস্থ জীবনে ফলের বিকল্প নেই। ত্বীন একটি সুস্বাদু ,স্বাস্থ্যকর ও সুমিষ্ট মজাদার ফল । জেনে নিন তিন ফলের উপকারিতাঃ

১. কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
২. মেদ ও ওজন হ্রাসে সহায়তা করে।
৩. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং হৃদপেশি শক্তিশালী করে।
৪. শ্বাসযন্ত্র স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে।যা শ্বাস-প্রশ্বাসের রোগীদের জন্য উপকারী।
৫. এটি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় শক্তিশালী করে।
৬. আমাদের শরীরে প্রসারিত ক্যান্সার কোষকে প্রতিরোধ করে।
৭. ডায়াবেটিস এর রোগীদের জন্য উপকারী ।
৮. টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করে।
৯. নিয়মিত ত্বিন ফল খেলে যৌন ক্ষমতা বাড়ে।

*********** বিশেষ অফার *************
৫০০ গ্রাম = ৫৫০ টাকা মাত্র
১ কেজি = ১০৫০ টাকা মাত্র
বিস্তারিত জানতে কল করুন : 01821212484

ভিজিট করুন BD TOP TEN

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: অফার, ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, স্বাস্থ্য Tagged With: anjeer, bangladesh, fig, Fig in pot, Fig/Teen/Anjeer, teen, teen fruit in bangladesh, Tin fruit, tin fruit cultivation, tin fruit tree in bangladesh, ডুমুর ফল, ডুমুর ফলের উপকারিতা, তিন ফল, তিন ফল চাষ পদ্ধতি, তীন ফল চাষ, ত্বীন চাষ বাংলাদেশে, ত্বীন ফল, ত্বীন ফল চাষ পদ্ধতি, ত্বীন ফল বাণিজ্যিক চাষ, ত্বীন ফলের উপকারিতা, ত্বীন ফলের চারা, ত্বীন ফলের চাষ, ত্বীন ফলের দাম, পবিত্র কুরআনে বর্ণিত, পাইকারী দামে, বাংলাদেশে ডুমুর চাষ, বাংলাদেশে ত্বীন ফল চাষ, সর্বনাশা ত্বীন চাষ

দূরত্ব এবং নিজেকে ভালো রাখা

ডিসেম্বর ২৬, ২০২২ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপনার জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত। নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন :

আত্মপ্রেমী মানুষ:

আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে। এদের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা ধান্দাবাজ, একগুয়ে। সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে গরম শরীর, শীতল মনোভাব।

আবেগ নিয়ে খেলা:

আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে তারা ভালোবাসা চায় না, তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।

পরশ্রীকাতর:

সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা অনেক ক্ষেত্রেই ভালোবাসার লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়। তবে হিংসার কারণে যদি কেউ আপনাকে কষ্ট দেয় তবে সেই মানুষ থেকে দূরে থাকাই ভালো। প্রচণ্ড হিংসুটে মানুষ দীর্ঘদিন সম্পর্ক ধরে রাখতে পারে না।

উদাসীন মানুষ:

একপক্ষ দিয়েই যাবে। অন্যদিকে অপর পক্ষ সেই বিষয়টা খেয়াল না করে উদাসিন থাকবে। এই ধরনের সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত হৃদয় ভাঙার কারণ হয়। আর যে ব্যক্তি দিয়েই যায় সে এক পর্যায়ে আত্মভিমানে ভুগতে থাকে।

মিথ্যা বিশ্বাস:

এরকম ভাবার কারণ নেই যে, সবাই সবসময় সত্য কথা বলবে। অস্বাভাবিক মিথ্যাবাদীদের প্রথমে খুবই ‘চার্মিং’ মনে হবে। তারা জীবনটাকে মজারও করে তুলতে পারে। তবে বিশ্বাস না থাকলে কোনো সম্পর্ক জোড়ালো হতে পারে না।

খারাপকে ভালো বলা:

মানুষ বড় হতে হতে বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসে রপ্ত হয়ে যায়। আপনি নিজে কোনো বাজে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনাকে বাধা দিচ্ছে, উল্টো টেনে ধরছে সেই খারাপ পথের দিকে।

অহমিকা:

আপনার কি কখনও মনে হয়েছে যে, এমন কোনো মানুষের সঙ্গে আছেন যে সবসময় ঘরের পুরোটা জায়গাটা নিজের জন্য নিতে চাইছে। সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।

আগ্রাসী মনোভাব:

এই ধরনের মানুষ কি আপনার মানসিক শক্তি কেড়ে নিচ্ছে। তবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব মেপে যোগাযোগ রাখুন। না হলে হয়ত শত্রুতায় রূপ নেবে সম্পর্ক।

উপহাস:

এই ধরনের মানুষ হয় বিরক্তিকর। তারা নতুন অভিজ্ঞতা থেকে দূরে থাকে। শুনতে চায়না কোনো কিছু নিজে। উপহাস করে অন্যকে শুনাতে গেলে। সবসময় বিতর্কে জড়ায়।

সমালোচক:

আপনার নিজস্ব সময় কাটানো, আপনার পোশাক, কর্মকাণ্ড, আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কটু সমালোচনা করতেই থাকে – মনে রাখবেন এমন মানুষের আশপাশে থাকলে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।

ফিরে আসা:

সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।

 

এই ধরনের মানুষ যদি আপনার আশপাশে থাকে আর আপনাকে অস্বস্তি ফেলে তাহলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার কোনো কারণই নেই। খুব স্বাভাবিকভাবে তাদের সঙ্গে দ্রুত কথা শেষ করে ভেগে পড়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সুখি পরিবার

কোনটা অধিকার আর কোনটা সুবিধা বুঝা দরকার।

জুলাই ১৬, ২০২২ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

  • বহুদিন আগে আমার বাবা তার খালি জমিতে একটা গরিব পরিবারকে থাকতে দিয়েছিলেন। বেশ কয়েক বছর পর বাবা বাড়ি করার জন্য জমিটা ছাড়তে বললে তারা ছাড়তে রাজি হলো না। পরে অনেক কসরত করে, টাকা পয়সা দিয়ে তাদেরকে সরানো হয়েছিল।শুনে যা বুঝলাম, তাহলো একটা জমিতে অনেকদিন থাকলে নাকি তাতে তার অধিকার জন্মে যায়। আমিতো অবাক। দয়া করে থাকতে দিয়েছে। কোথায় কৃতজ্ঞ হবে, তানা উল্টো দখল করে বসে আছে। ভাবলাম জমির ব্যাপারতো তাই লোভ সামলাতে পারেনি।
  • আমি যেখানে থাকি সেখানে এক রিক্সাওয়ালা আছে আমার দেশি। বাজারে সে থাকলে আমি তার রিক্সাতেই আসি। বাজার থেকে আমার বাসা পর্যন্ত ভাড়া ৪০ টাকা ফিক্সড। তবে আমি নিয়মিত ৫০ টাকা দিতাম।একদিন আমার কাছে খুচরা ৪৫ টাকা ছিলো। ঐ টাকাই দিলাম। টাকাটা দেয়ার সাথে সাথে একরকম চিৎকার করে উঠলো, “ আর ৫ টাকা ? ” আমি কিছুক্ষন চুপ থেকে বললাম, ” ভাড়াতো ৪০ টাকা, বাকি ৫ টাকা ফেরত দেন। “লোকটা হেসে বলল না সবসময়তো ৫০ টাকা দেন তাই কইলাম। ভাবলাম থাক গরিব মানুষতো, তাই এমন করলো।
  • আমার এক প্রতিবেশী।রোজ বাচ্চাকে স্কুলে দিতে যায়। তার গোয়ালাটা সে ফেরার আগে দুধ নিয়ে আসে। আমি বাড়িতে না থাকায় সেই দুধ নেয়ার দায়িত্বটা আমার কাজের লোকের উপর পড়ে।প্রতিবেশি হিসেবে এটুকু উপকারতো করতেই হয়। একদিন আমার কাজের লোকটি কোথাও একটা কাজে বেড়াতে গেছে, দুধটা আর নেয়া হয়নি।

    আমি বাসায় ফেরার পর উনি এসে বলল,
    ” আপনার কাজের লোক কোথায়? ”
    — একটু বেড়াতে গেছে।
    –আমাকে আগে বলল না। এখন দেখেনতো আমার ছোট ছেলেটা কি খাবে ?
    আগে বললে আমি অন্য কাউকে দায়িত্ব দিতাম।
    –ভাবি ও হয়তো ভুলে গেছে।
    –না যাই বলেন কোনো দায়িত্ব নিলে ঠিক ভাবে পালন করতে হয়।
    –ভাবি ও হয়তো আপনার এই দায়িত্বের জন্য উপযুক্ত পারিশ্রমিক পায়না তাই অবহেলা করেছে। আপনি বরং দায়িত্বটা অন্য কাউকে দিয়েন।

    সে কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে গটগট করে চলে গেলো।
    ভাবলাম, অল্প শিক্ষিত মহিলাতো তাই এমন আরকি।

  • আমার এক কলিগ। গর্ভবতী হয়ে অফিসে কাজ করেন, আমি তার কষ্ট দেখে তার একটা কাজের দায়িত্ব নিজে থেকেই নিলাম।সে মাতৃত্বকালীন ছুটিতে গেলো। সে ফিরেও এলো। তাকে কাজটা ফিরিয়ে দিতে চাইলে সে গরিমসি শুরু করলো। ভাবটা এমন যে কাজটা আমারই ছিলো। এবার ভাবনাটা বদলালাম।

আসলে মানুষ একটা সুবিধা বেশিদিন ভোগ করলে সেটাকে তার অধিকার ভেবে নেয়।
ভুলে যায় –“It’s facility, not right.”

তাই শুধু সুবিধা দেয়া নয়, নেয়ার ক্ষেত্রেও সাবধান থাকা দরকার।

হিউম্যান বিহেভিয়ার খুব অদ্ভুত। এটা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই কাজ করে।

টিউশনি করানোর সময় আন্টি প্রতিদিন নাস্তা দিতেন। হঠাৎ টানা ২-৩ দিন নাস্তা না দেয়ায় আমার খুব খারাপ লেগেছিল, আরে নাস্তাই দিল না। পরে অবশ্য আমার নিজের আচরণে আমি নিজেই অবাক হই। আমার সাথে তো কখনো অভিভাবক এর নাস্তা নিয়ে চুক্তি হয়নি তারা তো আমাকে নাস্তা দিতে বাধ্য নন। বরং নাস্তা দেয়ার জন্য আমার তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিৎ ছিল।

কোনটা অধিকার আর কোনটা অতিরিক্ত পাচ্ছি, সেটা বুঝা জরুরি।।

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংসার জীবন Tagged With: অধিকার, বুঝা, সুবিধা

দীর্ঘ সেতুর তালিকায় পদ্মাসেতুর অবস্থান কত?

জুলাই ১, ২০২২ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

  • বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ ১০ টি সেতুর তালিকায় ১ নাম্বারে রয়েছে চীনের ডানইয়াং-কুনশান গ্র্যান্ড ব্রিজ।
    এটির দৈর্ঘ ১৬৪ কিলমিটার।
  • দ্বিতীয়টি তাইওয়ানে। এর দৈর্ঘ ১৫৭ কিলোমিটার।
  • তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ট দীর্ঘতম সেতুগুলোর অবস্থান চীনে।
    এগুলোর দৈর্ঘ যথাক্রমে– ১১৬, ১১৩, ৭৯ ও ৫৫ কিলোমিটার।
  • সপ্তমটি থাইলেন্ডে। এর দৈর্ঘতা ৫৪ কিলোমিটার।
  • তালিকার আট নাম্বারে থাকা সেতুটিও চীনের তৈরি, যার দৈর্ঘ ৪৮ কিলোমিটার।
  • নবম দীর্ঘ সেতুটি যুক্তরাষ্ট্রের। ৩৮ কিলোমিটার।
  • সেরা দশ তালিকার দশমটিও চীনের। দৈর্ঘ্য ৩৭ কি.মি.।

তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে— পদ্মা সেতুর অবস্থান কত?

পৃথিবীতে অসংখ্য সেতু রয়েছে। এই অসংখ্য সেতুর মধ্যে দীর্ঘতম সেতুর তালিকায় বাংলাদেশের পদ্মাসেতু বিশ্বের ১২২তম দীর্ঘ সেতু।

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত Tagged With: পদ্মা, পদ্মা সেতু

  • « Previous Page
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • …
  • 10
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর4:00 AM
    সূর্যোদয়5:12 AM
    জোহর12:00 PM
    আসর4:40 PM
    মাগরিব6:48 PM
    ইশা7:59 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

দৃষ্টি এক কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা

আমি যা দেখি তুমি কি তা দেখো? উত্তর – হ্যা আমি দেখে যা ভাবি তুমি কি তা ভাবো? উত্তর – না আমরা একই জিনিস সবাই একই দেখি – হাতিকে হাতি, পাখিকে পাখি, গাড়ীকে গাড়ীই দেখি। যদি তা না হতো তাহলে সর্বনাশ হয়ে যেতো। মহান সৃষ্টিকর্তা সবার চোখের দেখার বিষয়টি একই রকম রেখেছেন। কিন্তু সবাই দেখে একই কিন্তু সবার ভাবনা একই রকম নয়। অর্থাৎ দৃষ্টি এক […]

Copyright © 2025