বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল | ২২শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
১৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার | সন্ধ্যা ৬:৩৬
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

জেকে লাইফ স্টাইল কর্ম পদ্ধতি

আগস্ট ১৭, ২০২১ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

জেকে লাইফ স্টাইল কর্ম পদ্ধতি ৪ টি স্টেপ।

  1. ফ্যাট এডাপটেশন
  2. ওয়াটার ফাস্টিং
  3. ড্রাই ফাস্টিং
  4. অটোফেজি

1. ফ্যাট  এডাপটেশন

আমরা মূলত তিন ধরণের খাবার খাই যেমন -শর্করা, প্রোটিন ও ফ্যাট। আমরা যদি শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট খাই তাহলে তা রক্তে আসে চিনি হিসেবে। আর প্রোটিন রক্তে আসে অ্যামাইনো এসিড হিসেবে।

প্রথমত, চিনি আমাদের রক্তে থেকে আসে কোষের ভিতরের ইনসুলিনের সাহায্যে। এটা সরাসরিও কোষের ভিতর আসতে পারে, গুড ফুড আর হেভি এক্সারসাইজ-এর মাধ্যমে। এক্সারসাইজ করলে ইনসুলিনের সাহায্য ছাড়া এটা সরাসরি কোষে আসবে যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দ্বিতীয়ত,আমিইনো এসিড যেটা প্রোটিন থেকে আসে যা আমাদের শরীরের মাংশপেশিগুলো গঠন করতে সাহায্য করে। 

তৃতীয়ত,ফ্যাট যা ছাড়া আমাদের চলেই না আমাদের ব্রেন, হরমোনগুলো, নার্ভসীট যেগুলো সবই ফ্যাটের তৈরি সুতরাং যারা বলেন ফ্যাট খাবনা তারা কিন্তু বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।

তাহলে আমরা যে খাবারগুলো শর্করা বা চিনি হিসেবে খাচ্ছি সেগুলো প্রথমে শরীরে শক্তি উৎপন্ন করছে পরে যেটা বেঁচে যাচ্ছে সেটা গ্লাইকোজেন হিসেবে জমা হচ্ছে যা একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ জমা থাকতে পারে এর পর বাঁকিটা সেটা চর্বি হিসেবে জমা হয়।

তাহলে আপনি খেলেন ভাত, রুটি, আলু হয়ে গেল চর্বি। এরপর প্রোটিন আপনি যদি বেশি পরিমাণ খান তাহলে যেটুকু প্রয়োজন তা কাজে লাগবে আর বাঁকিটুকু চিনিতে রূপান্তরিত হয়ে চর্বি হিসেবে জমা হবে। আর আপনি সঙ্গে যে চর্বি খাচ্ছেন সেই চর্বি যতটুকু প্রয়োজন তা কাজে লাগবে আর বাঁকিটা চর্বি হিসেবে জমা হবে। তাহলে অবশেষে এই প্রোটিনও কিন্তু গ্লুকোজ হচ্ছে আবার অতিরিক্ত গ্লুকোজ আবার চর্বি হিসেবে জমা হচ্ছে, চর্বি থেকে চর্বি আসতেছে। কারণ হলো রক্তের গ্লুকোজ লেভেল নির্দিষ্ট পরিমানে জমা থাকতে পারে এবং গ্লাইকোজেনের একটা নির্দিষ্ট মাত্রা আছে বাঁকিটা চর্বি হিসেবে জমা হয়।

খাওয়ার ভেতর কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ একদম কমিয়ে ফেলতে হবে। একদম ৫%হতে হবে। কার্বোহাইড্রেটের মধ্যে শাকসবজি ও সালাদ ছাড়া বেশি কিছু খেতে পারব না। কোন ফল, আইসক্রীম, চুইনগাম খেতে পারব না ভাত, রুটি, আলু মাটির নিচের সবজি খেতে পারব না। প্রোটিনের পরিমাণহবে ২০%বাঁকিটা স্বাস্থ্যকর চর্বি হতে হবে। বেশিক্ষণ না খেয়ে থাকার অভ্যাস করতে হবে। যার ফলে কার্বোহাইড্রেট বা সুগার বার্ন হয়ে যাবে এবং গ্লাইকোজেনকে ব্রেকডাউন করে বার্ন করবে। এই গ্লাইকোজেন শেষ হয়ে গেলে চর্বি বার্ন করা শুরু হবে এই চর্বি বার্ন করাকে ফ্যাট এডাপটেসন বলে।

সুতরাং খুব সুন্দরভাবে বলা চলে আমাদের বডি তিন ধরনের খাবার দিয়ে চলে বা চলতে পারে পারে। শর্করা, প্রোটিন, এবং ফ্যাট। আমরা যখন শর্করা মেটাবলিজম করে চলি তখন বডিতে ইনসুলিন রিলিজ হয়। আর ইনসুলিন এর উপস্থিতিতে ফ্যাট বার্ন হয় না। আমরা বেশি পরিমাণে প্রোটিন খেলেও ইনসুলিন তৈরি হয়। যার ফলে ফ্যাট বার্ন হয় না। কিন্তু ফ্যাট খেলে ইনসুলিন তৈরি হয় না। আমরা যখন বডির ফ্যাট বার্ন করতে চাই তখন ইনসুলিন একদম কমিয়ে ফেলতে হবে। তাই শর্করা এবং প্রোটিন পরিমিত আকারে খেতে হবে।

ইনসুলিন হচ্ছে এনাবলিক হরমোন। বডিতে ইনসুলিন থাকলে ব্রেন বডিতে জমে থাকা ফ্যাট চিনতে পারেনা। তাই ইনসুলিন কমিয়ে কিছুদিন ফ্যাট জাতীয় খাবার খেয়ে বডিকে ফ্যাট মেটাবলিজমে নিয়ে আসতে হয়। তখন ব্রেন বডিতে জমে থাকা চর্বি দেখতে পায়। এই প্রক্রিয়ার নাম হচ্ছে ফ্যাট এডাপটেশন।

কিছুদিন ফ্যাট জাতীয় খাবার খেয়ে বডিকে ফ্যাট দিয়ে চলতে শিখাতে হয়। তারপর ব্রেন যখন বুঝতে পারে বডিতে প্রচুর চর্বি জমা আছে তখন ব্রেন বাইরে থেকে খাবার গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেয় না। তখন আপনার ক্ষুধা একেবারেই কমে যায়। আপনার যখন ক্ষুধা কমে যাবে তখন আপনি বুঝবেন আপনার ফ্যাট এডাপটেশন হয়ে গেছে।

কেউ যদি এক্সারসাইজ করে একটিভ থাকে তাহলে তা দ্রুত শুরু হয়। এটা একবার হয়ে গেলে নিজেকে এলিয়েন মনে হবে। শুধু খেয়াল রাখতে হবে খাবারের ভিটামিন ও মিনারেলের পরিমাণ ঠিক রাখতে হবে। ফ্যাট এডাপটেশন হতে ৭ দিন লাগে।

? ফ্যাট এডাপটেশনের প্রথম ৭ দিনের খাবারের তালিকা কিছু পরামর্শ:

  • রাত ১০ টার মধ্যে ঘুমাবেন।
  • সকালে খালিপেটে এক ঘন্টা হাটবেন।
  • শরীরে রোদ লাগাবেন।
  • বিকেলে খালিপেটে এক্সারসাইজ করবেন।
  • সারাদিনে ২.৫- ৩ লিটার পানি খাবেন।
  • কচি ডাবের পানি খাবেন।

? প্রথম তিনদিনের খাবারের তালিকা:

সকালে হেটে আসার পর , ৯ টায়

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক চামচ পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* বাদাম ৪০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* গ্রীন টি খাবেন।

দুপুর ২ টায়

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক চামচ পানিতে মিশিয়ে খাবেন
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ১০০ গ্রাম খাবেন।
* ডিম ১ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

বিকেলে এক্সারসাইজ করার পরে:

বাদাম ৩০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* সালাদ।
* বুলেট কফি খেতে পারেন।

রাতে ৮ টার মধ্যে:

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ৫০ গ্রাম খাবেন।
* ডিম ১ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

❣️তিন দিন এভাবে ১ ঘন্টা করে দুপুরের খাবার এর টাইম পেছাবেন। ধরেন ২য় দিন সকালের খাবার খাবেন ৯টায়, দুপুরের খাবার খাবেন ৩ টায়। রাতের খাবার ৮টায় খাকবে। ❤️

? শেষ চারদিনের খাবার তালিকা:

দুপুর ৪ টাই খাবেন:

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* বাদাম ৪০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ১০০ গ্রাম খাবেন।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

রাতে ৮ টার মধ্যে খাবেন:

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক চামচ + আদার রস + লেবু রস এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* বাদাম ৩০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ৫০ গ্রাম খাবেন ।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

❤️এভাবে খেতে থাকুন। ক্ষুধা কমে গেলে ড্রাই ফাস্টিং (সিয়াম) ও ওয়াটার ফাস্টিং শুরু করবেন। ❣️

?নোট: সোয়াবিন তেল রান্নায় খেতে পারবেন না।
অবশ্যই সরিষার তেল বা অলিভ ওয়েল তেল ব্যবহার করবেন। 

2. ওয়াটার ফাস্টিং কি এবং কিভাবে করবোঃ

একদিনকে ১৮+৬ ঘন্টায় বা আপনার সুবিধা অনুযায়ী আপনি ২০+৪ অথবা ১৬+৮ ঘন্টায় ভাগ করে নিতে পারেন।

★ ১৮ ঘন্টা পানি জাতীয় পানীয় গুলি পান করবেন। যাতে ক্যালরির পরিমাণ জিরো।

পানীয় জাতীয় খাবার:

  • অ্যাপল সিডার ভিনিগার
  • লবণ মিশ্রিত পানি
  • আদার রস, লেবুর রস মিশ্রিত পানি
  • গ্রিন টি, ব্লাক টি, ব্লাক কফি

★ বাকী ৬ ঘন্টা ডক্টর জাহাঙ্গীর কবির স্যারের নির্দেশ অনুযায়ী খাবার গুলো খাবেন।

★ সকালে আধা ঘণ্টা ব্যায়াম ও আধা ঘণ্টা হাঁটাহাঁটি এবং বিকেলে আধা ঘণ্টা হাঁটাহাঁটি করবেন।

৩ দিনের ওয়াটার ফাস্টিং সমান সমান ১ দিনের ফাস্টিং। সপ্তাহে ৫ দিন ওয়াটার ফাস্টিং এবং ২ দিন ফাস্টিং (সিয়াম) করতে পারেন। শারিরীক দুর্বলতা দূর করার জন্য ফাস্টিং আওয়ারের বাহিরে বুলেট কফি ও মাথা ঘুরানো দূর করার জন্য ১ টি কচি ডাবের পানি খেতে পারেন। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য ইসুপগুল ও চিয়া সিড খাবেন।

3. ড্রাই ফাস্টিং

ওয়াটার ফাস্টিং এর চাইতে ড্রাই ফাস্টিং তিনগুণ বেশি ভালো। কারণ ওয়াটার ফাস্টিং করার সময় আমরা পানিটা বাইরে থেকে খাচ্ছি। আর ড্রাই ফাস্টিং করার সময় কি হচ্ছে, পানিটা যেহেতু বডির ভেতর যাচ্ছেনা, এইজন্য ফ্যাট বার্ন করার সময় বডি তার ভিতরে পানি তৈরি করছে। এবং সেই পানিটা বডি তৈরি করছে সেটা 100% বিশুদ্ধ পানি। এবং সেটা দিয়েই অটোফেজির মাধ্যমে আমাদের বডি পরিষ্কার হচ্ছে। আর অটোফেজি হল সর্ব রোগের মহৌষধ।

ড্রাই ফাস্টিং মানে হলো রোজা রাখা। আপনার ফ্যাট অ্যাডাপটেশন করার পর যখন ক্ষুদা লাগবেনা তখন আপনি রোজা রাখা শুরু করবেন। পাশাপাশি জেকে লাইফ স্টাইলএর বাকি স্তম্ভগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে। ফাস্টিং চলাকালীন যদি আপনার রাতের ঘুম ঠিক না থাকে তাহলে ওজন বেড়ে যাবে। এজন্য অবশ্যই রাতের ঘুম ঠিক রাখবেন। সকালে 30 মিনিট হাঁটবেন। সারা দিনের যেকোনো সময় 30 মিনিট বডিতে রোদ লাগাবেন। ইফতারের ইমিডিয়েট আগে কিছুক্ষণ এক্সারসাইজ করবেন। মানসিক প্রশান্তি চর্চা করবেন।

কিভাবে ড্রাই ফাস্টিং বা রোজা রাখবেন:

আমরা যারা মুসলমান, আমরা যেভাবে রোজা রাখি সেভাবেই রোজা রাখব। অন্যান্য ধর্মের ভাই-বোনেরা আপনারা আপনাদের ধর্ম অনুসারে রোজা অথবা উপবাস অথবা ফাস্টিং করবেন।

? সাহরীতে
* পানি/পিংক সল্ট মিশানো পানি/ডাবের পানি খাবেন।
* যারা শুধু পানি খেয়ে রোজা রাখতে পারবেননা তারা দুটো ডিম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।

? ইফতারে
* আপেল সিডার ভিনেগার + আদা রস + লেবু রস কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাবেন।
* অল্প পরিমাণ বাদাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন । বেশি বেনিফিট চাইলে কাঁচা বাদামের সাথে ঘি অথবা মাখন মাখিয়ে খাবেন। ‌
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* মাছ/ মাংস চর্বি সহ / কলিজা পরিমিত মাত্রায় খাবেন।
* প্রচুর পরিমাণে শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন। এবং সেটা অবশ্যই এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল দিয়ে মাখিয়ে নিবেন।
* পরিমিত এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। পিংক সল্ট মিশিয়ে পানি খাবেন।
* অবশ্যই প্রতিদিন একটা কচি ডাবের পানি খাবেন। 

4. অটোফেজি

অটোফেজি কী? কেনই বা অটোফেজি আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য?

মুসলিমরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘সিয়াম’ … খ্রিস্টানরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘ফাস্টিং’ … হিন্দু বা বৌদ্ধরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘উপবাস’ … বিপ্লবীরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘অনশন’ ? আর, মডার্ন মেডিক্যাল সাইন্সে রোজা রাখাকে বলা হয় ‘অটোফেজি’।

অটো অর্থ নিজে নিজে আর ফেজি মানে ভক্ষণ। তাহলে অটোফেজির অর্থ দাঁড়াচ্ছে ‘নিজে নিজেকে খাওয়া’। শুনতে সাংঘাতিক মনে হলেও এটা আসলে আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

যখন আপনি দীর্ঘক্ষন খাওয়া বন্ধ করে দেন তখন দেহের কোষগুলো বাইরে থেকে কোনও খাবার না পেয়ে নিজেই নিজের রোগজীবাণু সৃষ্টিকারী কোষ ও বর্জ্য-আবর্জনা খেতে শুরু করে, আর এই প্রক্রিয়াকেই অটোফেজি বলা হয়। তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এই প্রক্রিয়া অব্যাবহারযোগ্য কোষগুলোকে পুনরায় নতুন কোষে রুপান্তর করে যেটা সত্যি বিস্ময়কর।

মানুষের বাড়িতে যেমন ডাস্টবিন থাকে বা কম্পিউটারে রিসাইকেলবিন থাকে, তেমনই মানবদেহের প্রতিটি কোষেও একটি করে ডাস্টবিন আছে। ডাস্টবিনটির নাম লাইসোজোম। সারাবছর দেহের কোষগুলো খুব ব্যস্ত থাকার কারণে লাইসোজোম নামক ডাস্টবিনটি পরিষ্কার করবার সময় হয়ে ওঠে না। ফলে কোষগুলোতে অনেক আবর্জনা জমা হয়। কোষগুলো যদি নিয়মিতভাবে ওদের ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে না পারে, তাহলে সেগুলো একসময় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে এবং এর ফলে অসুস্থ কোষ ও আবর্জনার প্রভাবে দেহে নানাবিধ রোগ বাসা বাঁধে। বিশেষজ্ঞদের মতে টিউমার, ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের মতো বড় বড় রোগের শুরু হয় এভাবেই।

তাই সুস্থ সবল ভাবে তারুণ্য নিয়ে বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে অটোফেজির তুলনা নেই। আর এই অটোফেজির প্রক্রিয়াটি শুরু করানোর জন্য, দীর্ঘ সময় ওয়াটার ফাস্টিং বা শুধু সেহরীতে পানি খেয়ে রোজা রাখা বা অন্যান্য ধর্মালম্বিদের জন্য অনশন বা দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার কোন বিকল্প নেই। এর মাধ্যমে শরীর নিজেই তার সকল রোগের চিকিৎসা নিজেই করে শুধু আমাদের প্রয়োজন শরীরকে একটু সেই সুযোগ তৈরী করে দেয়ে দীর্ঘক্ষন না খেয়ে থেকে । 

অটোফেজির মাধ্যমে আরও যেসব বেনিফিট পাবেন:

* ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যাবে।
* ব্লাড প্রেসার ভালো হয়ে যাবে।
* লিভার পরিষ্কার হবে।
* ইনসুলিন সেন্সিভিটি বেড়ে যাবে।
* হজম প্রক্রিয়া রিভার্স হবে।
* ব্রেন ফাংশন উন্নত হবে।
* শারীরিকভাবে আরও শক্তিশালী হবেন। প্রাথমিকভাবে মনে হবে দুর্বল হচ্ছেন। কিন্তু যখন ফ্যাট বার্ন শুরু হবে তখন শক্তিশালী অনুভব করবেন।
* বডির অপ্রয়োজনীয় প্রোটিন ধ্বংস হয়ে যাবে।
* বডির বাজে কোষগুলো রিসাইকেল হবে।
* অটোফেজির মাধ্যমে স্কিন আরো ভালো হবে।
* চুলের গ্রোথ ভালো হবে।
* তাছাড়া আরও নানাবিধ উপকার পাবেন।

 

Source:
Dr. Jahangir Kabir’s Healthy Lifestyle

 

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: JK Lifestyle, অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, স্বাস্থ্য টিপস, স্বাস্থ্য সেবা Tagged With: অটোফেজি, আদার রস, আপেল সিডার ভিনিগার, ওয়াটার ফাস্টিং, গ্রিন টি, জেকে লাইফ স্টাইল, ড্রাই ফাস্টিং, ফ্যাট এডাপটেশন, ব্লাক কফি, ব্লাক টি, লবণ মিশ্রিত পানি, লেবুর রস মিশ্রিত পানি

ইচ্ছেমাফিক নাপা খেয়ে কিডনি কে হত্যা কইরেন না

জুলাই ২৯, ২০২১ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

চেম্বারে রুগী এসেছে …

আমিঃ কি সমস্যা??
রুগীঃ স্যার কিডনি ডেমেজ, সেরাম ক্রিয়েটিনিন ১৪, হিমোগ্লোবিন ৮.৪ ?

আমিঃ কবে থেকে সমস্যা??
রুগীঃ স্যার ১ মাস হলো ধরা পরছে।

আমিঃ ধরেই ১৪ হয়ে গেলো কি করে? আগে টের পান নি??

রুগীঃ না স্যার,বুমী ভাব, পা গুলা ফুলা লাগায় ডাক্তার এর কাছে গেলে ডাক্তার সেরাম ক্রিয়েটিনিন লেভেল পরীক্ষা করে দেখে ১৪। এটা দেখে ডাক্তার সাহেব বলছে ডায়লাইসিস করার জন্য।

আমিঃ আচ্ছা আপনি কি কখনো নাপা, নাপা এক্সটা,পেরাসিট্যামল,ব্যাথার ঔষধ অনেক দিন খেয়েছেন??

রুগীঃ জি স্যার, নাপা খাইতাম একটু শরীর খারাপ লাগলেই।

আমিঃ আহ, কি ক্ষতিটাই না করলেন। কে বলছে আপনাকে কথায় কথায় নাপা, নাপা এক্ট্রা খাইতে??

রুগীঃ স্যার, এগুলাতো অনেকেই খায় তাই আমিও খাইতাম।

আমিঃ আমি আমার এইটুকু বয়সে যতো রুগী দেখেছি তার মধ্যে ৭০% কিডনী ডেমেজ এর রুগী, এবং এই সকল কিডনি রুগী গনের মধ্যে ৭০-৮০% হয় কিছু দিন ব্যাথার ঔষধ খেয়েছে, না হয় নাপা, নাপা এক্সট্রা, প্যারাসিটামল খেয়েছে না হয় এলার্জির ঔষধ দীর্ঘ দিন খেয়েছে।??

রুগীঃ আগে জানলে কি আর খাইতাম ?? স্যার এই কথা বলার মানুষ পাই নাই, তাই জানতাম ও না।?

“সময় থাকতে বুঝলে ভালো, না হয় যখন বুঝবেন অনেক দেরি হয়ে যাবে।
আল্লাহ পাক আপনাদের রক্ষা করুন।”?

সুত্রঃ Dr. Syed Golam Gous Ashrafi

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, স্বাস্থ্য সেবা

কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা

ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২১ by Rifat Chowdhury ২ Comments (Edit)

কোভিড- ১৯ করোনা ভাইরাসের টিকার জন্য পোর্টালে নিবন্ধন, পরবর্তী করনীয়, এসএমএস বার্তা প্রাপ্তি, টিকা কার্ড প্রাপ্তি , টিকা কেন্দ্র , টিকা গ্রহণের সময়, টিকার ডোজ, চূড়ান্ত সনদ প্রাপ্তি ইত্যাদি বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন ও উত্তর।

  • কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের জন্য নিবন্ধন করতে ইচ্ছুক, কিভাবে অনলাইনে নিবন্ধন করব?
    ? www.surokkha.gov.bd ওয়েব পোর্টালে প্রবেশ করে অথবা গুগল প্লে স্টোর থেকে “সুরক্ষা” অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিবন্ধন করতে পারবেন। নিবন্ধনের সময় প্রয়োজন হবে NID, মোবাইল, তথ্য। 
  • আমি অনলাইনে ভ্যাকসিনের জন্য নিবন্ধন করেছি, এখন আমার পরবর্তী করনীয় কি?
    ? www.surokkha.gov.bd ওয়েব পোর্টাল হতে ভ্যাকসিন কার্ড সংগ্রহ করুণ। পরবর্তীতে মোবাইল ফোনে SMS এর মাধ্যমে ভ্যাকসিনের তারিখ ও কেন্দ্র জানানো হবে।
  • নিবন্ধনের শেষ পর্যায়ে OTP পাই নাই করণীয় কি?
    ? আপনি OTP পুনরায় পাঠাতে পারেন। ভুলবশত OTP প্রদানের স্ক্রিনটি বন্ধ করে দিলে পুনরায় নিবন্ধন প্রক্রিয়া করতে পারবেন।
  • হাসপাতালগুলোতে কয়টা থেকে কয়টা পর্যন্ত টিকা দেয়া হয়?
    ? সকাল ৮টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত টিকা দেওয়া হয়।
  • কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনের কয়টি ডোজ গ্রহণ করতে হবে?
    ? কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনের দুইটি ডোজ গ্রহণ করতে হবে।
  • কোভিড-১৯ টিকা কাদের দেওয়া হবে?
    ? অগ্রাধিকার ভিত্তিক তালিকা অনুযায়ী সকলকে টিকা দেয়া হবে।
  • আমার দাদা বিছানা থেকে উঠতে পারেন না, কীভাবে আমার দাদা টিকা পাবে?
    ? টিকাদান কেন্দ্রে এসে টিকা গ্রহণ করতে হবে।
  • এই ক্যাম্পেইনে কাদের টিকা দেওয়া হবে না?
    ? রেজিস্ট্রেশনকৃত/লাইন লিস্টিং-এর অর্ন্তভুক্ত তালিকার উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠী ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তিকে কোভিড টিকা দেয়া হবে না।

    • ১৮ বছরের নীচে, গর্ভবতী মা এবং দুগ্ধদানকারী মা, অসুস্থ ও হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ব্যক্তি। পরবর্তীতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্ধারিত টিকাদান কেন্দ্র থেকে টিকা নিতে পারবে।
    • ব্যক্তির ইচ্ছার বিরুদ্ধে টিকা দেয়া হবে না।
  • গর্ভবর্তী মহিলা কি এই টিকা পাবে?
    ? গর্ভবতী মহিলাদের উপর কোভিড-১৯ টিকার প্রভাব নিশ্চিত না হওয়ায় গর্ভবতী মহিলাদের আপাতত কোভিড-১৯ টিকা প্রদান করা হবে না।
  • এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেছে কীভাবে রেজিস্ট্রেশন করব?
    ? এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে হবে।
  • টিকাদান কার্ড আনি নাই, মোবাইলে কোনো তথ্য দেখা যাচ্ছে না; এখন কী করব?
    ? কার্ডটি পুনরায় প্রিন্ট করে নিয়ে আসতে হবে।
  • ইতোমধ্যে কোভিড-১৯ হয়েছিল। চিকিৎসার পর ভালো হয়েছে, কোভিড-১৯ টিকা পাব?
    ? অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তালিকাভুক্ত হলে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান করা হবে।
  • একজন ফ্রর্টলাইন ওয়ার্কার। উনি কাজ শেষে প্রতিদিন বাসায় যান। তাহলে বাসার সবাই কি এই টিকা পাবেন?
    ? শুধু অগ্রাধিকারের তালিকার ভিত্তিতে টিকা প্রদান করা হবে।
  • টিকাদান চলাকালীন অন্য কেন্দ্রের/এলাকার কোনো ব্যক্তি যদি টিকা নিতে আসে, তবে তাকে টিকা দেওয়া যাবে কিনা?
    ? সে যদি নির্দিষ্ট ঐ তারিখের টিকা প্রাপ্তির তালিকার অর্ন্তভুক্ত হন তবে টিকা দেয়া হবে।
  • প্রতিদিন প্রেসারের ঔষধ খেতে হয়; টিকা নেয়া যাবে?
    ? অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তালিকাভুক্ত হলে কোভিড-১৯ টিকা নেয়া যাবে।
  • পনেরো দিন আগে হার্টের অপারেশন হয়েছে; টিকা দেওয়া যাবে কিনা?
    ? সুস্থ হলে এবং অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তালিকাভুক্ত হলে কোভিড-১৯ টিকা নেয়া যাবে।
  • এই টিকার কি কোনো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া রয়েছে?
    ? অন্য সকল ঔষধ কিংবা টিকার মতো এই টিকারও কিছু পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা আছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলো খুবই মৃদু হয়ে থাকে যেমন –

    • টিকার স্থানে ব্যথা
    • ফোলা
    • লালচে ভাব
    • মাংশপেশী ও অস্থিসন্ধিতে ব্যথা
    • দুর্বলতা
    • বমি বমি ভাব
    • জ্বর
    • ক্লান্তি ইত্যাদি।

ক্লিনিকাল ট্রায়াল হতে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী এখনও পর্যন্ত মারাত্মক কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে আপনার যে কোন সমস্যা হলে অবশ্যই দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে যান এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করুন।

Important Link:

ভ্যাকসিনের জন্য নিবন্ধন করুন

নিবন্ধন স্ট্যাটাস

টিকা কার্ড সংগ্রহ

টিকা সনদ সংগ্রহ

সচরাচর জিজ্ঞাসা

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: Govt. Info, জনসচেতনতা, স্বাস্থ্য সেবা Tagged With: করোনা টিকা, করোনা ভাইরাস, করোনা ভাইরাসের টিকা, কোভিড- ১৯, গণ-টিকা, টিকা কার্ড, টিকা সনদ, নিবন্ধন স্ট্যাটাস

❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit

ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২১ by BD TOP TEN ২ Comments (Edit)

এম এম কিট হচ্ছে মাসিক নিয়মিতকরণ অথবা গর্ভপাতের জন্য একটি কম্বিনেশন ওষুধ।

এখানে মাসিক নিয়মিত বলতে অস্ত্রোপচার ছাড়া মাসিক নিয়মিত করা।) সেক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকারী ও নিরাপদ মাসিক নিয়মিতকরন করতে মিফটোন (মিফেপ্রিস্টেন) ও (মিসোপ্রস্টল) এই দুইটি ওষুধ একত্রে ব্যাবহার করা প্রয়োজন। এম এম কিট হচ্ছে এই দুইটা ওষুধ একত্রে একটি প্যাকেটে।

এক প্যাকেটে মোট ৫টি ট্যাবলেট থাকে, দাম ৩০০টাকা। ১টি নীল রংয়ের বাকি ৪টি সাদা, নীল রংয়ের ট্যাবলেট টি খাওয়ার ২৪ ঘন্টা পর সাদা রংয়ের ৪ টি ট্যাবলেট খাওয়ার জন্য নির্দেশিত। খাওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যই Action শুরু হয়ে থাকে!

? এম এম কিট কিভাবে কাজ করে?

  • Mifepristone (200mg) এটা Progesterone Antagonist.
  • Misoporostol (200cmg) এটা Prostaglanding E1 receptor কে Synthesis করে!
  • Fetal period এ 9th weak সর্বোচ্চ ২ মাস মাসিক বন্ধ থাকার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত! অনেক সময় incomplete abortion ক্ষেত্রে গাইনিকোলজিস্টরা প্রেসক্রিপশন করে থাকেন!

? একজন মেয়ে বা মহিলা প্রথম দিন একটি মিফটোন বড়ি মুখে গিলে খাবেন। এটি যদি গর্ভধারনের শুরুর দিকে খাওয়া হয় তবে তা সদ্য বড় হতে থাকা একটি ভ্রুণকে এন্ডোমেট্রিয়ামে থাকতে দেয়না। এটিই মাসিক নিয়মিতকরন অথবা গর্ভপাত ত্বরান্বিত করে।

? মিফটোন ট্যাবলেটটি গ্রহনের ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা পর মিসোটোল ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝে অথবা জিহ্বার নিচে রাখতে হবে। যা গর্ভশয়কে সংকুচিত করে এবং এর মধ্যকার উপাদান সমুহ বের করে গর্ভপাত ঘটায়। আর এই কাজের জন্য মিসোটোলই আদর্শ মেডিসিন, কেনোনা এটা খুবই কার্যকর, নিরাপদ, সুলভ এবং সহজ প্রাপ্য।

? কখন একজন মেয়ে/ মহিলা এম এম কিট গ্রহন করবেন?

? গর্ভধারনের নয় সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাতের জন্য নির্দেশিত। একজন মহিলার শেষ মাসিকের ১ম দিন থেকে ৬৩ দিনের মধ্যে ব্যাবহার করবেন।

? এম এম কিট কতটা নিরাপদ?

? মাসিক নিয়মিতককরন এবং গর্ভপাতের জন্য এম এম কিট একটা নিরাপদ পন্থা। যথযতভাবে আধুনিক রীতির ওষুধ সেবনে মাসিক নিয়মিতকরনে ঝুকি কম। (মিফটোন এবং মিসোটোল) এর কোনোটাই মায়েদের স্বাস্থ্য অথবা ভবিষ্যৎ গর্ভধারনে দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাব ফেলেনা।

? এক বার MM-Kit সেবন করার পর, তিনমাস পর আবার সেবন করা যাবে কি?

? MM-Kit সেবনে সতর্কতা পালন করতে হবে। কেননা অনেক সময় নারী সন্তান ধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাই ২য় বার সেবনের পূর্বে অবশ্যই গাইনি ডাক্তারের পরমর্শ নিতে হবে। বিশেষ করে এ্যাবরশন বা বাচ্চা নষ্ট করার আগে গাইনি ডাক্তারের পরমর্শ অপরিহার্য।

? MM-Kit খাওয়ানোর কত দিন পরে মাসিক হয়?

? It varies female to female & can be late sometimes. Mostly occur within 1-2 month

? এম এম কিটের প্রথম বডি খেয়েছি এখন বাচ্চা নষ্ট করতে চাচ্ছিনা। পরের বডিগুল এখনও খাইনি। কোন খতি হবে কি?

? Less possibility

? স্যার প্রসাব টেস্ট করানোর পর যদি পজিটিভ আসে তাহলে কি এম এম কিট খাওয়া যাবে?

? if pregnancy <63days

? এমএম কিট গ্রহণের পর কখন থেকে নিয়মিত পিল খাওয়া যাবে?

? Bleeding Start hole

? পেট ব্যথা হলে?

? Naproxen + PPI 

 

⛔
উল্টাপাল্টা সেবনে life threatening কন্ডিশনে চলে যেতে পারে।
সরাসরি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত।

 

 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, স্বাস্থ্য টিপস, স্বাস্থ্য সেবা Tagged With: MM Kit, mm kit aborsion, এম এম কিট, এম এম কিট MM Kit, এ্যাবরশন, গর্ভপাত, মাসিক নিয়মিতকরণ

মধু খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি কী?

মে ৮, ২০২০ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

  • গরম পানি বা গরম দুধে মধু মিশিয়ে খাওয়া ঠিক না।
  • দুধের সাথে মধু খেতে চান? দুধ ঠান্ডা করে নিন।
  • সকালে খালি পেটে মধু খান।
  • পুরাতন মধু বেশি কার্যকরী।
  • লেবুর রসের সঙ্গে কাঁচা মধু মিশ্রিত করে খেলে অ্যাসিডিটি কমে।
  • হজমের সমস্যা দূর করতে, খাওয়ার আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন।
  • মধু ও দারচিনির মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
  • লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে লিভার পরিস্কার থাকে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • যৌন দুর্বলতা কাটাতে, ছোলার সঙ্গে মধু সেবনে ভালো ফল পাওয়া যায়।
  • দুই চা চামচের সমপরিমাণ মধু ও বাসকপাতার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি ও কাশি সারে।
  • এক চা চামচ মধু ও সমপরিমাণ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে অল্প সময়ের মধ্যেই কাশি দূর হয়।
  • মধুর সঙ্গে গুড়ের রস মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়।
  • এক চা চামচ আদার রস এবং সমপরিমাণ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সকাল-সন্ধা খেলে সর্দি সেরে যায় ও খিদে বৃদ্ধিপায়।

 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, স্বাস্থ্য টিপস, স্বাস্থ্য সেবা

  • « Previous Page
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর4:00 AM
    সূর্যোদয়5:12 AM
    জোহর12:00 PM
    আসর4:40 PM
    মাগরিব6:48 PM
    ইশা7:59 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

অফিস টাইমে চুল

Boss : কি ব্যাপার !!! আপনি এতক্ষণ কোথায় ছিলেন ? Staff : চুল কাটাতে গিয়েছিলাম Boss : ( একটু রেগে ) কি!!! আপনি অফিস টাইমএ চুল কাটাতে গিয়েছিলেন? Staff : তাতে কি হয়েছে … চুলটাও তো অফিস টাইমএ বড়ো হয়েছিলো Boss : সেটা তো বাড়ি থাকা কালীনও বড়ো হয়েছে Staff : তাই বলেই তো একেবারেই নেড়া হয়ে যাইনি..যতোটুকু অফিসে বড়ো হয়েছিলো ততোটুকু কেটেছি ??? Related […]

Copyright © 2025