বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | ভোর ৫:০৭
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

ডু নট ডিসটার্ব Do Not Disturb

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)


সমস্ত সিমের প্রচারমূলক SMS বন্ধ/চালু কোড

  • টেলিটক
    প্রচারমূলক এসএমএস বন্ধ করতে ডায়াল করুন *155*1#

    • প্রচারমূলক এসএমএস পেতে ডায়াল করুন *155*2#
  • জিপি
    প্রচারমূলক বার্তাগুলি বন্ধ করতে ডায়াল করুন *121*1101#

    • প্রচারমূলক বার্তা পেতে ডায়াল করুন *121*1102#
    • প্রমোশনাল এসএমএস স্ট্যাটাস চেক করতে ডায়াল করুন *121*1103#
  • এয়ারটেল এবং রবি
    প্রচারমূলক বার্তাগুলি বন্ধ করতে *7#
    ডায়াল করুন এবং উত্তর দিন 2(বন্ধ)।

    • প্রচারমূলক বার্তা পেতে ডায়াল করুন *7# এবং উত্তর দিন 1(চালু)।
  • বাংলালিংক
    প্রচারমূলক বার্তাগুলি বন্ধ করতে ডায়াল করুন *121*8*6# এবং নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন

    অথবা “OFF” লিখে 6161 নম্বরে পাঠান।

    • প্রচারমূলক বার্তা পেতে ডায়াল করুন *121*1102# এবং নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন
      অথবা “On” টাইপ করুন এবং 6161 নম্বরে পাঠান।

Do Not Disturb (DND) Service

  • Teletalk
    To off promotional SMS Dial *155*1#

    • To get promotional SMS Dial *155*2#
  • Grameenphone
    To stop promotional messages dial *121*1101#

    • To get promotional messages dial *121*1102#
      To check promotional SMS Status dial *121*1103#
  • Airtel & Robi
    To stop promotional messages dial *7# & Reply 2(Off).

    • To get promotional messages dial *7# & Reply 1(On).
  • Banglalink
    To stop promotional messages dial *121*8*6# & follow the instructions
    or Type “OFF” & Send to 6161.

    • To get promotional messages dial *121*1102# & follow the instructions
      or Type “On” & Send to 6161.

 

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, টেকনোলজি, প্রযুক্তি, প্রেরণা, সংগৃহীত Tagged With: DND service, SMS বন্ধ

বাড়ি নির্মাণ করছেন বা করবেন? এই পোষ্ট অবশ্যয় টাইমলানে রেখে দিন নির্মাণ কাজে সহযোগী হবে।

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

আপনার বাড়িটা যেন শুধু মাত্র মাথা গোজার স্থান না হয়। আপনার বাড়ি করতে হবে ভেবে চিন্তে প্রকৌশলীর পরামর্শে। বাড়ি করার পূর্বে মূল শর্ত হলো প্ল্যানিং। প্ল্যান করে বাড়ি করা হলে আপনি আপনার জমির সঠিক মূল্যায়ন করতে পারবেন ।
বাড়ি করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।
* বিভিন্ন রুমের আদর্শ এবং সর্বনিম্ন মাপ
* রুমের অবস্থান
* সৌন্দর্য
* পর্যাপ্ত আলো বাতাস এর সুব্যাবস্থা
* নিরাপত্তা
* ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
* আপনার এলাকার নিয়ম অনুযায়ী কতটুকু জমি ছেড়ে বাড়ি করতে হবে , তার পরিমাণ ।
.
★★ রুমে মাপ এবং অবস্থানঃ
#বেড_রুম :
বেড রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত ১০ ফিট বাই ১২ ফিট।
~অবস্থান : যেদিকে সর্বোচ্চ ন্যাচারাল গিফট পাওয়া যাবে অর্থাৎ পর্যাপ্ত আলো বাতাস যেদিকে পাওয়া যায়। যেনো ব্যালকনি তে বসলেই ভেসে আসে দখিনা বাতাস । তবে সাধারণত একটা বিল্ডিং এর কর্ণার সাইডে বেড রুম দেওয়া হয় । এক বেড রুম থেকে আরেক বেড রুমের দূরত্ব বা অবস্থান এমন হবে যেন সম্পূর্ণ প্রাইভেসি বজায় থাকে। অর্থাৎ এক রুমের থেকে অন্য রুমের ভ্যান্তরীন দৃশ্য সহজেই দৃষ্টি-গোচর হবে না ।
.
#গেষ্ট_রুম :
গেস্ট রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই নয় ফিট
~অবস্থান : সিঁড়ির কাছাকাছি ।
.
#ডায়নিং :
ডায়নিং রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই দশ ফিট
~অবস্থান :রান্না ঘরের পাশে হলে ভাল হয় ।
.
#বাথরুম_টয়লেট :
বাথ রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত
ছয় ফিট বাই চার ফিট ।
~অবস্থান :
কমন বাথরুম হলে সবাই যাতে সহজেই ব্যাবহার করতে পারে এমন স্থানে ।
টয়লেটে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করবেন । এটা এয়ার ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে টয়লেটের দূর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি আপনার টয়লেট এর ফ্লোর শুকনা রাখবে ।
.
#কিচেন :
কিচেন রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই সাত ফিট
~অবস্থান :
কিচেনে রান্নার সময় রান্নার গ্যাস বা ধোয়া যেন অন্য রুমে প্রবেশ না করতে পারে ।
রান্না ঘরের পরিবেশ ফ্রেস রাখার জন্য, কিচেনেও এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা উচিত ।
.
#ব্যালকনি :
চওড়া তিন ফিটের কম নয় ।
.
#সিড়ি :
আট ফিট চওড়া হলে ভাল হয় অবস্থান : মেইন রাস্তার পাশে অথবা রাস্তা থেকে সর্বনিম্ন দূরত্বে।
বাড়ি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন আর্কিটেক্ট এর মাধ্যমে বাড়ির প্ল্যান এবং একজন স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার এর মাধ্যমে বাড়ির স্ট্রাকচারাল ডিজাইন করা উচিত। এছাড়া মোটামুটি এইসব ধারনা গুলো নিয়ে আপনি আর্কিট্যাক্ট ও ইঞ্জিনিয়ার এর সাথেও আপনার চাহিদা শেয়ার করতে পারেন ।
৬/৭ তলা বিল্ডিং এর জন্য প্রয়োজনীয় হিসাব নিকাশ
অবশ্যই আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। A TO Z
১। আর সি সি (১:২:৪) ইটের খোয়া ৫০% সিলেট বালি,পিকেট = ৮৬০ পিচ,সিলেট বালি = ২২.৫০ ঘনফুট
২। ইটের সোলিং ১০০ বর্গফুট,ইট= ৩০০ পিচ,বালি = ৫ ঘনফুট
৩।৫” ইটের গাথুনী (১:৪) ১০০বর্গফুট, ইট = ৫০০ পিচ
লোকাল বালি = ১৭ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ২.৬০ ব্যাগ
৪। ইটের এজিং ১০০ রানিং ফুট ইট = ২৫০ পিচ
৫। আর সি সি (১:১.৫:৩) পাথর, ১০০%সিলেট বালি,পাথর = ৮২ ঘনফুট
সিলেট বালি = ৪১ ঘনফুট,সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ
৬। আর সি সি (১:১.৫:৩) পাথর ৫০%,সিলেট বালি ,পাথর = ৮২ ঘনফুট
সিলেট বালি = ২০.৫০ ঘনফুট,লোকাল বালি = ২০.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ
####******★
বিল্ডিং যদি জি+৬ সাত তলা হয়- ১০০ ঘনফুট ও বর্গফুট কাজ করতে উল্লেখিত মালামাল সমূহ প্রযোজন হয়। তবে এগুলো আপেক্ষিক একটি ধারণা মাত্র। যে কোন কিছুতে এগুলো পরিবর্তনশীল…
#######★★
৭। আর সি সি (১:২:৪) পাথর ৫০% সিলেট বালি,পাথর = ৮৬ ঘনফুট
সিলেট বালি = ২২.৫০ ঘনফুট, লোকাল বালি = ২২.৫০ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ
৮। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট বালি = ৬.২৫ ঘনফুট সিমেন্ট = ২.৫০ ব্যাগ
৯। বালি ভরাট ১০০ ঘনফুট, বালি = ১৩০ ঘনফুট
লোকাল বালি = ২২.৫০ ঘনফুট, সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ
১০। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট বালি = ৪.৬৯ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.২৫ ব্যাগ
১১। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.০০ ব্যাগ
১২। ১০” ইটের গাথুনী (১:৬) ১০০ মনফুট, ইট = ১১৫০ পিচ
লোকাল বালি = ৩৬ ঘনফুট, সিমেন্ট = ৪ ব্যাগ
১৩। হেরিং বন্ড সোলিং ১০০ বর্গফুট ,ইট = ৫০০ পিচ
১৪। আর সি সি (১:২:৪) ইটের খোয়া ১০০% লোকাল বালি,পিকেট = ৮৬০ পিচ
লোকাল বালি = ৪৫.০০ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ
১৫। আর সি সি (১:৩:৬) ইটের খোয়া ১০০% লোকাল বালি,পিকেট = ১০০ পিচ
লোকাল বালি = ৪৫.০০ মানফুট, সিমেন্ট = ১২ ব্যাগ
১৬। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.২১ ঘনফুট সিমেন্ট = ০.৮৩ ব্যাগ
১৭। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.৩৬ ঘনফুট সিমেন্ট = ০.৭১ ব্যাগ
১৮। আর সি সি (১:১.৫:৩) ইটের খোয়া ,৫০% সিলেট বালি,সিকেট = ৮২০ পিচ
সিলেট বালি = ২০.৫০ ঘনফুট,লোকাল বালি = ২০.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ
১৯। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ৭.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৫০ ব্যাগ
২০। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ৭.৮১ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.২৫ ব্যাগ
২১। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ৮.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.০৭ ব্যাগ
২২। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট, বালি = ৯.৩৭ ঘনফুট সিমেন্ট = ২.৫০ ব্যাগ
২৩। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৬০ ব্যাগ
২৪। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.৪২ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৬৭ ব্যাগ
২৫। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.৭১ মালফুটি ,সিমেন্ট= ১.৪৩ ব্যাগ
২৬। নিট সিমেন্ট ফিনিশিং ১০০ বর্গফুটসিমেন্ট = ০.৫০ ব্যাগ
 
ভুলত্রুটি মার্জনীয়,
Engr Jubayer Hossain
01717-480145

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, টেকনোলজি, প্রেরণা, সংগৃহীত

রিজিকের ৭টি দরজা

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৩ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

🍀 সালাত বা নামাজ :
যে রাস্তাগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বস্তুগত ও অবস্তুগত উভয় রকমের রিজিক পৌঁছান, তার মধ্য থেকে এক নম্বর হলো নামাজ। নামাজের মাধ্যমে এবং নামাজের দাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা রিজিক পৌঁছান।
(দেখুন সূরা ত্বহা, ১৩২)

🍀 তাকওয়া বা স্রষ্টানুভূতি :
অর্থাৎ, আল্লাহ তাআলার কাছে জবাবদিহিতার ভয়ে ইসলামের বিধিবিধানকে শক্তভাবে মেনে চলা। হালাল-হারামগুলো বেছে চলা, আল্লাহকে হাজির-নাজির মনে করা যে, আল্লাহ আমার সামনে উপস্থিত, আমি কীভাবে গুনাহ করতে পারি।
(দেখুন সূরা তলাক, ২-৩)

🍀 তাওয়াক্কুল :
আল্লাহর ওপর ভরসা করা। অনুকূল হোক বা প্রতিকূল, বিপদে হোক, আনন্দে হোক—সর্বাবস্থায় আল্লাহর ওপর আস্থা রাখা, ভরসা করা, নির্ভর করা। পরিপূর্ণভাবে আল্লাহর ওপর নির্ভর করা যে, আল্লাহ আপনিই করবেন; আমার কোনো শক্তি নেই, ক্ষমতা নেই; আপনিই করেন, আপনিই করবেন।

🍀 ইসতিগফার :
প্রতিদিন বেশিব এশি আল্লাহর কাছে তাওবা করা, ক্ষমা চাওয়া। এর মাধ্যমে রিজিক আসে। হাদীসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইসতিগফার করবে, আল্লাহ তাকে সব সঙ্কট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন।’
(হাকিম, ৭৬৭৭)

🍀 কামাইয়ের চেষ্টা :
যেটা আমরা করি এবং রিজিকের তালাশ বলতে শুধু এটাই বুঝি ও বোঝাই। কুরআনে এসেছে, ‘অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ করো।’
(সূরা জুমা, ১০)

🍀 আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা :
একটি হাদীসে এসেছে: ‘যে ব্যক্তি কামনা করে তার রিজিক প্রশস্ত করে দেওয়া হোক এবং তার আয়ু দীর্ঘ করা হোক, সে যেন তার আত্মীয়দের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখে।’
(বুখারী ৫৯৮৫)

🍀 বিবাহ করা :
কুরআনে এসেছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও…তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন।।..”
(সূরা নূর, ৩২)

হাদীসে এসেছে, ‘বিবাহের দ্বারা রিজিক তালাশ করো।’
(আল-মাকাসিদুল হাসানাহ, ১৬২)

তার মানে বিয়ের মাধ্যমে রিজিক আসে। তাহলে দেখুন, রিজিকের জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ৭টি দোকান দিয়েছে; কিন্তু আমি দোকান খোলা রেখেছি শুধু একটি। কেবল ব্যবসা আর চাকরির দোকান। একটি মাত্র দোকান খোলা রেখে বলছি, ‘আল্লাহ, আমার অভাব দূর হয় না, আমার অভাব দূর করে দিন; আল্লাহ, আপনি আমার রিজিকে বরকত দান করুন, আমার রিজিক বাড়িয়ে দিন।’ বাকি ছয়টি দোকান বন্ধ রেখে আমি বলছি, আমার রিজিকের অভাব দূর হয় না!

মুহাম্মাদ আশরাফ আলী
বনগাঁও, হরিপুর, ঠাকুরগাঁও।
একুশ | বার | তেইশ

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সংসার জীবন, সুখি পরিবার

শিমুল মূল, কাতিলা এবং তাল মাখনা খাত্তয়ার নিয়ম

ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

💪শিমুল মূল খাত্তয়ার নিয়ম:

💯ধারালো চাকু দিয়ে শিমুল মূলের উপরের ছাল তুলে ভিতরের সাদা অংশ কাঁচা খেতে হয় ।
💯প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১টি করে ।
💯গা ঘাটলে বা আনইজি বোধ করলে চিনি বা মধু দিয়েত্ত খেতে পারেন ।
💯এতে আপনার লিংঙ্গ শক্ত হবে মোটা হবে এবং সহবাসে সময়ত্ত বাড়বে ।
💯১০০% পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত ।

💋কাতিলা এবং তাল মাখনা খাত্তয়ার নিয়ম:

💯কাতিলা এবং তাল মাখনা পানিতে ৩ থেকে ৫ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে ইসুবগুলের ভুষির মতো শরবত করে খেতে হয় ।
💯এতে বীর্য ঘন হয় এবং বীর্যে শুক্রানুর পরিমান ব্যপক ভাবে বেড়ে যায় ।

💯আর হ্যাঁ অবশ্যই সকালে ১০টি এবং রাতে ১০টি খেজুর খাবেন । এটা খুবই জরুরী । মোটামুটি একটু ভালো মানের খেজুর হলেই চলবে । খেজুর খাত্তয়া কখনোই মিস করবেন না । কারন, খেজুর এসব পন্যের পাত্তয়ার হাজার গুন বৃদ্ধি করে । এভাবে ১০ দিন খান আপনি নিজেই চমকে যাবেন ইনশা-আল্লাহ । আর ১ মাস খেলে স্খায়ী ভাবে ফলাফল পাবেন । তবে এই কোর্স শেষ হলেত্ত প্রতিদিন অন্তত ৩ টি করে খেজুর খাবেন । তাহলে আর সারাজীবন অন্য কোন ডাক্তার দেখানো লাগবে না । এবং মেডিসিন খেতে হবে না ইনশা-আল্লাহ ।

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, ব্যবসা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সুখি পরিবার, স্বাস্থ্য সেবা Tagged With: কাতিলা, শিমুল মূল

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাস

অক্টোবর ১৩, ২০২৩ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ

★ ভুতের গলিঃ
এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।

★ এলিফ্যানট রোডঃ
পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো “হাতির ঝিল” এ গোসল করাতে, তারপর “রমনা পার্ক”এ রোঁদ পোহাতো।
সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো “হাতির পুল”

★ ধানমন্ডিঃ
এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।

★ গেন্ডারিয়া
ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।

★ মহাখালিঃ
মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।

★ ইন্দিরা রোডঃ
এককালে এ এলাকায় “দ্বিজদাস বাবু” নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা “ইন্দিরা” নামেই নামকরণ।

★ পিলখানাঃ
ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা। বর্তমান “পিলখানা” ছিলো সর্ববৃহৎ।

★ কাকরাইলঃ
ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো “কাকরাইল”।

★ রমনা পার্কঃ
অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো “রমনা কালী মন্দির”। মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক।
পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় “রমনা পার্ক”।

★ গোপীবাগঃ
গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। নিজ খরচে “গোপীনাথ জিউর মন্দির” তৈরী করেন। পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান “গোপীবাগ”।

★ টিকাটুলিঃ
হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই “টিকাটুলি”।

★ তোপখানাঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।

★ পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা।

★ বায়তুল মোকারম নামঃ
১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়।
আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে।
এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল “পল্টন পুকুর”,

এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়।

★ পরীবাগঃ
পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।

★ পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল,
নাম-পাগলা।
মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন।
অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত। সেখান থেকেই জায়গার নাম “পাগলাপুল”।

★ ফার্মগেটঃ
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।

★ শ্যামলীঃ
১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।

★ সূত্রাপুরঃ
কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।

(সংগৃহীত)
বাদ যাওয়া এলাকা গুলো নিয়ে কাজ চলছে যথা সময়ে জানানো হবে।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: সংগৃহীত Tagged With: ইন্দিরা রোড, এলিফ্যানট রোড, কাকরাইল, গেন্ডারিয়া, গোপীবাগ, টিকাটুলি, তোপখানা, ধানমন্ডি, নয়া পল্টন, পরীবাগ, পাগলাপুল, পিলখানা, পুরানা পল্টন, ফার্মগেট, বায়তুল মোকারম, ভুতের গলি, মহাখালি, রমনা পার্ক, শ্যামলী, সূত্রাপুর

  • « Previous Page
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • …
  • 22
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:37 PM
    মাগরিব5:13 PM
    ইশা6:20 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

মৃত্যু আসার আগেই যে সমস্ত বিষয়ে ওসিয়ত করে যাবেন!!

মৃত্যু আসার আগেই আপনার পরিবারকে যে সমস্ত বিষয়ে ওসিয়ত করে যাবেন!! ১) মাইকে আমার মৃত্যুর খবর বলবেন না। ২) আমার মৃত্যুর সংবাদ শুনলে পড়ুন “ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন”। ৩) আমার মৃত্যুকে অকাল মৃত্যু বলবেন না, কারণ আমি আমার নির্ধারিত রিযিক ভোগ করে ফেলেছি। ৪) আমাকে নিয়ে বিলাপ-মাতম করবেন না কারণ এটা সুন্নাহ বিরোধী কাজ। ৫) আমার মৃত্যুতে চল্লিশা, কুল-খানি, মিলাদ করবেন না .. কারণ এটা […]

Copyright © 2025