বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | রাত ২:৩৮
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

একটি মেয়ের কষ্টের গল্প

এপ্রিল ২৯, ২০১৯ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

কাল আমার বিয়ে, এত রাতে ডায়েরি লিখতে বসলাম। হ্যাঁ কাল আমার বিয়ে, গত তিন বছর প্রেম করার পর কালকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছি, তবে বর আমার প্রেমিক নয়। বাড়ি থেকে ঠিক করা পছন্দের ছেলে। আজকে গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান ছিল একটু আগেই শেষ হল। সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে বোধহয়। শুধু আমারই ঘুম আসছে না। কি করব বলুন এত সহজে সবটা ভোলা যায়! তিন বছর! কতগুলো মিনিট আর সেকেন্ড হয় তিন বছরে?? এই পুরোটা সময় ধরে তাকে ভালোবেসে গেছি আমি। আর সে? ভালোবাসা তার আমার প্রতি কেমন ছিলো তা বোঝানোর ক্ষমতা স্রস্টা আমাকে দেয়নি। শুধু এতটুকু জানি মা বাবার পর কেউ যদি আমাকে অনেকটা ভালোবেসে থাকে তাহলে সেটা ঈশান। এই তিনটা বছর একটু একটু করে সম্পর্কটা তৈরী করেছি আমরা। খুব যত্নে আগলে রেখেছি আমাদের ভালোবাসাটাকে। কত স্বপ্ন ছিলো দুচোখ ভরা।

কিন্তু প্রবলেমটা কোথায় জানেন? ফ্যামিলি… বাড়ি থেকে কোনোভাবেই মেনে নিল না ওকে। বাড়ি থেকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিল। বেকার ছিল ও,, তবুও বাড়িতে ওর কথা বললাম। ও সবার সাথে কথা বলেছে, অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছে, আমিও করেছি সাধ্যমত। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি।

ভালোবাসার টানে ঘর ছাড়তে চাইলাম, কিন্তু ও রাজি হলো না, “সবার মনে কষ্ট দিয়ে সুখী হতে পারব না আমরা, বাবা মা – এর সম্মান রক্ষা করতে না পারলে কেমন সন্তান আমরা? এভাবে সবার থেকে পালিয়ে গিয়ে আমাদের ভালোবাসা স্বীকৃতি পেলেও আমাদের প্রতি আমাদের বাবা মা-এর যে ভালোবাসা আছে তার যে বড্ড বেশি অপমান হয়ে যাবে।” এরকম কত কিছু বোঝাল আমাকে। আমার সেই পাগলটা কখন এতটা বড়ো হয়ে গেছে, এতটা বুঝতে শিখে গেছে তার টেরই পেলাম না আমি। হয়তো সময়ই সব শিখিয়ে দেয় মানুষকে, সময়ই সহ্য ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

শেষ যেদিন দেখা হলো আমাদের, কেউ কারো চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারছিলাম না। ওর চোখগুলো খুব লাল ছিল, উষ্কখুষ্ক চুল। পুরোটা সময় ধরে মাটির দিকে তাকিয়ে ছিলাম দুজনেই। দুজনেই যেন ভাষাশূন্য হয়ে পড়েছিলাম।

এইতো কদিন আগেও কথা যেন শেষই হতো না। আর সেদিন শেষবারের মতো কথা বলত গিয়েও কোনো কথাই খুঁজে পাচ্ছিলাম না। শুধু বললাম ভালো থেকো, ও মাথা নাড়লো শুধু।

কাল আমার বিয়ে, একবুক শূন্যতা নিয়ে যাচ্ছি আর একজনের ঘর পুর্ন করতে, কি অদ্ভূত!!!

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জানা অজানা, জেনে নিন, সংগৃহীত, সংসার জীবন Tagged With: আমার বিয়ে, উষ্কখুষ্ক চুল, একটি মেয়ের কষ্টের গল্প, কষ্টের গল্প, ভাষাশূন্য, সুখী

এমন মৃত্যু আমরা চাই না

এপ্রিল ২৭, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

এক শকুনের বাচ্চা তার বাপের কাছে বায়না ধরলো, — “বাবা, আমি মানুষের মাংস খাব, এনে দাও না প্লিজ!!!”

শকুন বলল–“ঠিক আছে বেটা, সন্ধ্যার সময় এনে দেব। শকুন উড়ে গেল আর আসার সময় ছেলের জন্য শুকরের মাংস নিয়ে এলো। বাচ্চা বলল–“বাবা, এটা তো শুকরের মাংস, আমি মানুষের মাংস খেতে চাই।”
বাপ বলল –“ঠিক আছে বেটা, এনে দেব।”
শকুনটা উড়ে গেল আর আসার সময় এক মরা গরুর মাংস নিয়ে এলো।

বাচ্চা বলল –“আরে এটা তো গরুর মাংস নিয়ে এসেছ, মানুষের মাংস কোথায়? তখন শকুনটা উড়ে গিয়ে, শুকরের মাংস একটা মসজিদের পাশে আর গরুর মাংস একটা মন্দিরের পাশে ফেলে দিয়ে চলে এলো!!!
কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় কয়েকশ মানুষের লাশ পড়ে গেল, আর বাপ-বেটায় মিলে খুব তৃপ্তিতে মানুষের মাংস খেল।

বাচ্চাটা খেতে খেতে জিজ্ঞেস করছে– “বাবা, এত মানুষের মাংস এখানে কি করে এলো??”
শকুন বললো — “এই মানুষ জাতটাই এরকম। সৃষ্টিকর্তা এদেরকে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ বানিয়ে জন্ম দিয়েছেন, কিন্তু ধর্মের নামে এদেরকে জানোয়ার থেকেও হিংস্র বানানো যেতে পারে!!! ”

বাচ্চা বললো- “তোমার অনেক বুদ্ধি, বাবা..”
শকুন — “আরেহ, ধুর!!! এটা তো আমি মানুষের কাছ থেকেই শিখছি, এদের একটা অংশ যখনই কোন অনিষ্ঠ করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয় তখনই সহজ রাস্তা হিসেবে ধর্মকে ব্যবহার করে…”

উপরের ঘটনাটি কাল্পনিক, কিন্তু সংলাপ এবং বিষয়বস্তু দুটোই বাস্তব। নিউজিল্যান্ড থেকে শ্রীলংকা – মিনার থেকে যিশুর শরীর – জুম্মা থেকে ইস্টার সানডে!

কোথায় নিরাপদে আছে মানুষ?

খুব কষ্ট লাগে, কেন আমরা এভাবে খুনের উৎসবে মেতে উঠি? সারা পৃথিবীতে কেন আজ কট্টরপন্থিদের জয়জয়কার? কেন পৃথিবীতে আজ অস্ত্রের ঝনঝনানি?

জানি না আমরা কবে একটা মানুষের পৃথিবী পাবো – এমন একটা পৃথিবী, যেখানে কাশ্মীর থেকে ফিলিস্তিন, প্যারিস থেকে অরল্যাণ্ডো, ক্রাইষ্টচার্চ থেকে বৈরুত, মুম্বাই থেকে গুজরাট, পেশোয়ার থেকে কাবুল, লণ্ডন থেকে বার্সেলোনা, টুইনটাওয়ার থেকে ইরাক, বেসলান থেকে ইস্তাম্বুল, ঢাকা থেকে কলম্বো যেখানেই যে মারা যাবে শুধু ভাববে, এই পৃথিবীর আরও একজন মানুষ মারা গেল।

এমন মৃত্যু আমরা চাই না — আজকে কলম্বোয় যে লোকগুলো মারা গেলো, তারা তো লাল রক্তেরই মানুষ। কেন আমরা পরষ্পরকে হত্যা করছি? কেন ভাবছি না, এই পৃথিবীর যে প্রান্তেই মরুক না কেন সে তো মানুষই। মানুষ হয়ে এভাবে মানুষ হত্যা করে কী আনন্দটা পাচ্ছি আমরা? এখনো সময় আছে মানবজাতি। চলুন আমরা এক হই। মানবিক হই। মানবজাতিকে বাঁচাই। ভয়াবহ এক ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করি নিজেদেরকে!! আসুন অন্তত মানুষ হই।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: সংগৃহীত Tagged With: অরল্যাণ্ডো, ইরাক, ইস্টার সানডে, ইস্তাম্বুল, কলম্বো, কাবুল, কাশ্মীর, ক্রাইষ্টচার্চ, গুজরাট, জুম্মা, টুইনটাওয়ার, ঢাকা, নিউজিল্যান্ড, পেশোয়ার, প্যারিস, ফিলিস্তিন, বার্সেলোনা, বেসলান, বৈরুত, মিনার, মুম্বাই, যিশুর শরীর, লণ্ডন, শ্রীলংকা

গৃহিণী

এপ্রিল ২৩, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

টিভি টা হঠাৎ খারাপ হয়ে গেল। মাসের শেষ। পয়সা খরচ করতে ভয় পাচ্ছে সুমন। শিখা খুব টেনেটুনে চালায়। বিশেষ করে শেষ সপ্তাহটা। অথচ একদিনও সকালে মাছ- ভাত না খাইয়ে অফিসে পাঠায় না। ছেলে,মেয়ের রোজ একবেলা মাছ,একবেলা ডিম, আর একটা ফল বরাদ্দ। সুমন বোঝেনা, শিখা এত করে কি করে।

এরপর ছেলে, মেয়ের টিউশন ফি, মেয়ের গানের টিচার, ছেলের আঁকার টিচারের মাইনে। সুমন মাসের প্রথমেই বরাদ্দ টাকা দিয়ে দায়িত্ব শেষ করে। এরপর আর কোন ব্যাপারেই মাথা ঘামায়না। আর ঘামাতে ভয়ও পায়। কারণ হাত পা বাঁধা। আর চাইলে দেবে কোথা থেকে?

মা’কে কিছু খরচা পাঠাতে হয় প্রতিমাসে। বোন মা’কে নিয়ে গেছে নিজের কাছে। ওর মেয়েকে দেখাশুনো করার জন্য। ওরা মাঝে মধ্যেই পার্টিতে যায়, দেরী করে ফেরে, মেয়েকে কাজের লোকের হাতে রাখতে ভরসা পায় না। তাই মা ভরসা।
ছেলে হয়ে,সুমন তার দায়িত্ব পালন না করে পারে কি করে? বোনও কোনদিন বারণ করেনি।
একবারও বলেনি…দাদা, মা এর জন্য তো আমরা আছি। তুমি কেন পয়সা পাঠাচ্ছ?

বোনের বিয়ে ঠিক হ’বার সময়, যে ধার করেছিল অফিস থেকে,আজ অবধি পুরোটা শোধ হয়নি। নিজের ছেলে -মেয়ে বড় হচ্ছে। সব ভেবে কূল কিনারা পায়না সুমন।

নিজেদের শখ আহ্লাদ বলে কিছুই নেই। গ-তে বাঁধা জীবন। একটু এদিক -ওদিক হলেই চিন্তা হয়। শিখা মুখ ফুটে কিছু বলে নি কোনদিন।
বিয়ের পর থেকে সব মেনে, মানিয়ে চলেছে। তখন বাবাও বেঁচে ছিল। বোনের ও দাপট খুব। বেশ বড়লোকের বাড়ী থেকে ওকে পছন্দ করল যখন, সুমন বাবাকে বলেছিল, ওদের এত দাবী দাওয়া , আমরা কোথা থেকে দেব? সামান্য প্রাইভেট চাকরি, দুটো ছেলে- মেয়ে।

বোন তখন ওকে স্বার্থপর বলেছিল। মা, বাবার ও মুখ ভার। যেন বেশী আয় না করাটা কোন গর্হিত অপরাধ।

শিখা বলেছিল,বড় ভাই তুমি, যেখান থেকে পারবে যোগাড় করবে। ঐ অপবাদ আমি মেনে নেব না।

চারদিক থেকে ধার দেনা করে বিয়ে দিল বোনের। শিখা নিজের গয়না দিয়ে দিল সব। কিছুতেই ওর কথা শুনল না। সুমনের সামান্য অবমাননা কোনদিন সহ্য করতে পারে না ও। বাপের বাড়ী যায় না। অন্য ভাই বোনদের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারেনা , তাদের নাক উঁচু ভাব সহ্য করতে পারেনা বলে।

আজ পর্যন্ত একটা গয়না গড়িয়ে দিতে পারেনি ও শিখাকে।

বাবা মারা গেল হঠাৎ খুব শ্বাসকষ্টে। মা দোষারোপ করে যায় সবসময়, বাবার ঠিকমত যত্ন হয়নি। অথচ, সাধ্যমত বাবা , মা’কে যত্নে রেখেছে ও।
দুটো ঘর, একটায় বাবা-মা, একটায় ওরা থাকত। এখন মা বোনের কাছে থাকায়, ঐ ঘরটায় ছেলে, মেয়ে দুটো পড়াশুনো করে।

কোন শখ নেই সুমনের , শুধু রাতে টিভির নিউজ চ্যানেলগুলোর খবর শোনা ছাড়া। আজ তাও হচ্ছে না। হঠাৎ কি হল কে জানে। 
দিন সাতেক আগে এ’রকম হয়েছিল, পাড়ার এক মেকানিক বলল, এটা তো গেছে দাদা, একটা নতুন কিনুন । আজকাল সস্তায় এল সি ডি ও পাওয়া যাচ্ছে। সে তো আর জানেনা, সুমনের অবস্থা। মুখের কথা নাকি নতুন টিভি কেনা!

সেদিন তাও চলছিল, আজ আর নয়।

চুপচাপ বসে ছিল। ছেলে মেয়ে পড়ছে। শিখা রান্নাঘরে।

রাতে, শিখা বলল, একটা নতুন টি ভি কিনে ফেল এবার।

পাগল হলে নাকি? টাকা কে দেবে?

আমি দেব।

তুমি? কোথায় পাবে?

সে জানতে হবেনা। আমি বলেছি দেব যখন দেব। তুমি কালই চল নতুন টিভি কিনতে।
ইনস্টলমেন্টেই কিনব না হয়।

সুমনের মাথায় কিছুই ঢুকছিল না। এতগুলো টাকা কোথায় পেল শিখা? কে দিল ওকে? তবে কি সুমন ছাড়াও ওর জীবনে কেউ আছে?

অথচ, জিজ্ঞেস করতেও বাধছিল। ওর পার্সোনালিটির কাছে বরাবরই হার মেনে যায় সুমন।

পরদিন, ইনস্টলমেন্টে একটা টি ভি কিনেই আনল ওরা।
ছেলে মেয়েদুটোর খুব উৎসাহ। কিন্তু,সুমন একবার ও টিভির সামনে বসল না।

রাতে শিখা বলল…বল, রাগ করবেনা। একটা কথা বলব তোমাকে?

কি কথা?

আমি গত পাঁচ বছর ধরে , তোমরা বেরিয়ে যাওয়ার পর, স্টেশনের কোণের দোকানে জামা কাপড় ইস্ত্রী করে…ছেলে, মেয়ে বাড়ী ফেরার আগেই ফিরে আসি। রোজ হাতে ভালই আসে। বলিনি কখন ও তোমাকে। দোকানের মালিককেও বলতে বারণ করে দিয়েছি। ভট্টাচার্য বাড়ীর বৌ, এই কাজ কি আমাকে মানায়? কিন্তু কি করব বল, কোন যোগ্যতা নেই যে এই বয়সে কোথাও চাকরি পাব। কোন স্কুলেও পড়ানোর মত ডিগ্রী নেই। ভেবে দেখলাম, সম্মানের পথে যদি দুটো পয়সা আয় করি, সংসারের সুরাহা হয়। তবে তুমি যদি রাগ কর, তাই কিছু বলিনি। ঐ টাকায় আমি আর ডি করেছি দুটো। একটা তিনদিন আগেই ম্যাচিওরড হয়েছিল। ঐ টাকাতেই কিনলাম টিভিটা।

লজ্জায় মাটিতে মিশে যাচ্ছিল সুমন। নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছিল খুব। না, শিখার কাজের জন্য নয়। একবারের জন্য শিখার চরিত্র নিয়ে মনে মেঘ জমা হয়েছিল..সেই জন্য।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: সংগৃহীত

কপি করবেন না, যদি আপনি সঠিকভাবে পেস্ট করতে না পারেন

এপ্রিল ২৩, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

এক বক্তৃতা সভায়, সমঝদার এক বক্তা বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেছিলেন….

– এত বছর পরে, লোকানোর আর কিছুই নেই। আমি জীবনের সবচেয়ে মধুর দিনগুলো এমন এক নারীর সাথে কাটিয়েছি, যে আমার স্ত্রী নয়!

বলেই বক্তা চুপ !!

উপস্থিত দর্শকরাও হতভম্ব!

দীর্ঘ নীরবতা ভঙ্গ করে বক্তা বলে উঠলেন,
– সেই নারী ছিলেন আমার মা।

এই অভূতপূর্ব ব্যাখ্যা শুনে সারা হল হাততালিতে ফেটে পড়ল। আমার চোখ দিয়েও জল বেরিয়ে এল। আহা! অনুপ্রাণিত হলাম।

বাড়ি ফিরে গ্লাস নিয়ে বসলাম। চার পেগ খাবার পর কথাগুলো মনে পড়ল। ভাবলাম, বউকে চমকে দেবার এর থেকে ভালো সুযোগ আর হবে না! বউ জানুক আমিও সমঝদার হনু ।

রান্নাঘরে গেলাম টলায়মান। আমাকে ঢুকতে দেখে গলদঘর্ম শ্রীমতী একবার তাকালো। কোনোরকম ভণিতা না করে বলে উঠলাম,
– এত বছর পরে, লোকানোর আর কিছুই নেই। আমি জীবনের সবচেয়ে মধুর দিনগুলো এমন এক নারীর সাথে কাটিয়েছি, যে আমার স্ত্রী নয়!

পরের লাইনটা আর মনে পড়ল না ……. তো মনেই পড়ল না। নেশা চড়ে গেছিল। বউ দেখলাম স্থির দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে। ঘাবড়ে গিয়ে বিড়বিড় করলাম, আমার ঠিক মনে পড়ছে না নারীটা কে ছিলো!

পরের দিন হাসপাতালের বেডে হুঁশ ফিরেছিল। সারা গায়ে ব্যান্ডেজ। বেলন দিয়ে মারের চোটে হাত, পা, চোয়াল ভেঙে গেছিলো। গরম ডাল পড়ে মাথার চুল উঠে গেছিলো। প্রাণে যে বেঁচে গেছি, এই অনেক।

শিক্ষা পেলাম : Don’t copy, if u can’t paste it properly …

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: সংগৃহীত

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 20
  • 21
  • 22

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:37 PM
    মাগরিব5:13 PM
    ইশা6:20 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

টক্সিক ক্যারেক্টার টক্সিক রিলেশন

“আমাদের ফ্যামিলিতে আম্মাকে দেখেছি আব্বাকে সারাজীবন আমাদের সামনে ছোট করে কথা বলেছে, মন থেকে সম্মান করেনি। আমিও বিয়ের পরে আমার হাজবেন্ডের সাথে বাড়াবাড়ি করেছি। ভাবতাম আমি এইরকম করতেছি আর আমার হাজবেন্ড টলারেট করতেছে, মানে আমি অনেক স্পেশাল।” মেয়েরা ভালোবাসা পাওয়ার জন্য এরকম রাগ, অভিমান ও গ্যাঞ্জাম করে। তবে তা অনেক সময় হিতে বিপরীত হয়ে যায়। রাগ শরীরের একটি অনুভূতির নাম মাত্র। রাগ হয়তো সবার সাথে […]

Copyright © 2025