বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল | ২৩শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
২০শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার | রাত ৪:১৭
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

শিশু পরিচালনার ক্ষেত্রে একেক পরিবারের একেক ধরণের পলিসি, কোনটা সঠিক?

আগস্ট ২৫, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

অনেক বাবা-মায়েরই তাদের বাচ্চাদের সম্পর্কে অভিযোগের অন্ত নেই! বাচ্চা ঠিকভাবে পড়াশুনা করছে না, ঠিকভাবে খাচ্ছে না, কথা শুনছে না, কথা বলছে না, স্কুলে যেতে চাইছে না, মিথ্যা কথা বলছে, অতিরিক্ত রাগ বা মেজাজ দেখাচ্ছে, পরিবারের অন্য সদস্যের সাথে মারামারি করছে, এমনকি অনেক সন্তান চুরিও করছে! তখন উনারা বাচ্চাকে নিয়ে আর আশার আলো দেখতে পান না!

দেখুন, প্রতিটি বয়সেরই ভিন্ন ভিন্ন আবেদন রয়েছে। একটি শিশুর জন্ম হয় একটি পরিবারে। তার প্রথম লার্নিং বা শিক্ষণটাই হয় তার পরিবার থেকে। মনে রাখবেন, শিশুরা তাই শেখে যা তারা দেখে। ওদের অবজারভেশন পাওয়ার ও অনুভূতি তীক্ষ্ণ!

একটি বাচ্চার তিনটি পরিবেশ রয়েছে, যার মাধ্যমে সে কোন কিছু শেখে। যেমন প্রথমতঃ তার বাড়ী বা ঘর, যে ঘরে তার বাবা, মা, ভাই, বোন বা আপনজনেরা থাকেন। দ্বিতীয়তঃ তার স্কুল! যেখানে সে পড়াশুনা শেখে। তৃতীয়তঃ তার বন্ধু-বান্ধব বা খেলার সাথী, আত্মীয়-স্বজন।

শিশু পরিচালনার ক্ষেত্রে একেক পরিবার একেক ধরণের পলিসি এপ্লাই করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে বাবা-মার আচরণকে কয়েকটি দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে বোঝা যায়। কোন কোন পরিবার তার সন্তানটির ক্ষেত্রে রিজেকশন বা প্রত্যাখ্যান পন্থা অবলম্বন করে থাকেন। সেটিকে আমরা রিজেকটিভ ফ্যামিলি বলতে পারি। আবার কোন কোন পরিবার সন্তানটির ক্ষেত্রে অতি রক্ষণশীল মনোভাব পোষণ করে থাকেন! এটিকে আমরা ওভার প্রোটেকটিভ ফ্যামিলি বলতে পারি। আবার কিছু কিছু পিতা মাতা খুবই ডমিনেটিং বা স্বৈরাচারী প্রকৃতির হয়ে থাকেন। এটি ডমিনেটিং ফ্যামিলি।

প্রতিটি বাবা-মা তাঁদের সন্তানকে ভালবাসেন, এটি অনস্বীকার্য। কিন্ত নিজের অজান্তে ছোট শিশুটিকে আমরা আমাদের মত করে চালাতে চাই, কখনও মনে করি না তারও একটি পৃথিবী রয়েছে। তারও চাওয়া পাওয়া, ইচ্ছা অনিচ্ছা রয়েছে। সেও মানুষ! কিন্তু মানুষের ক্ষুদ্র সংস্করণ নয়! তাকে ইতিবাচক চিন্তা করতে সাহায্য করুন, তাকে তার নিজের কাজ নিজে করতে শেখান, তাকে কথার মাধ্যমে পুরষ্কৃত করুন, তাকে প্রশংসা করুন, বিশ্বাস করুন, এমনকি তার যে কাজটি আপনি পছন্দ করছেন না সেটি পজিটিভ ওয়েতে নিগেটিভ করুন এবং তাকে বুঝতে দিন আপনি তার আচরণে কষ্ট পেয়েছেন! আপনি তার বন্ধু হতে চেষ্টা করুন, তার কোন নিগেটিভ একটিভিটি চোখে পড়লে তার কারণ খোঁজার চেষ্টা করুন! কারণ পেলে সমাধানও সম্ভব। সর্বোপরি সে আপনার জীবনের গুরুত্বপুর্ণ একটি অধ্যায়, ব্যাপারটি তার সঙ্গে শেয়ার করুন!

বাচ্চাকে বয়স অনুযায়ী খেলাধুলা করার সুযোগ দিন, নিজেও তাদের সাথে খেলুন! কেননা, খেলার মধ্য দিয়ে সে নিয়মানুবর্তিতা, দলীয় মনোভাব, বুদ্ধিবৃত্তি ও খাপ খাওয়ানোর অভিজ্ঞতা অর্জন করে। সাইসাথে তার বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মুভমেন্টের ফলে পেশীশক্তি ও শারিরীক সক্ষমতা তৈরী হয়। শিশুকে প্রশ্ন করুন বা তার প্রশ্নের উত্তর দিন, কথার মধ্য দিয়ে শিশু সামাজিক হতে শেখে।

সন্তানের মনের ভেতর ঢুকুন, জানতে চেষ্টা করুন তার পৃথিবী সম্পর্কে! জেনে রাখুন, আপনার ছোট একটি আচরণ তার পৃথিবীটাকে একদিকে আলোকিত, আবার অন্ধকারও করে দিতে পারে নিমেষেই!

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, মগজ ধোলাই, শিশু সুরক্ষা Tagged With: শিশু সুরক্ষা

নিজেকে ভুল আশ্বাস না দিয়ে নিজেকে সঠিক ট্র্যাকে আনুন।

আগস্ট ১৭, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

নিউরো সায়েন্স ব্রেইন প্রোগ্রামিং থিওরী অনুযায়ী মানুষের ব্রেইন ছোটবেলা থেকে যে প্যাটার্নে ডেভলপ হয় পরবর্তীতে সেটি-ই অভ্যাসে পরিণত হয়। আর পুরোনো একটি অভ্যাস ফেলে নতুন একটি প্যাটার্ন মস্তিস্কে প্রোগ্রামিং দিতে ননস্টপ ব্রেইনকে ট্রেইন আপ করতে হয়। তা না হলে ব্রেইন আগের ধারাতেই চলতে থাকে। আর পুরোনো কিছু ভুলে নতুন কিছু এডজাস্ট হতে মানবদেহে ২২ দিন সময় লাগে। আর এটি স্থায়ী হতে আরো বেশি সময় লাগে।

এ সব কিছু বিবেচনা করে এবার একটু ভাবুন তো, কিভাবে একটি উপদেশ আপনার মনের অস্থিরতা, রাগ, ক্ষোভকে নিমিষেই সুস্থ করে দিতে পারে?

তাই চোখ বন্ধ করে আপনার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো নিয়ে ভাবুন। আপনার ভুল, দোষ-ত্রুটি সংশোধন করুন। নিজেকে ভুল আশ্বাস না দিয়ে নিজেকে সঠিক ট্র্যাকে আনুন।

আপনার আগামীকাল আপনার প্রতি ন্যায্য কিছু দাবী করছে। আপনার কর্মকে আপনি সাজান। বাকিদের বদলানো আপনার হাতে না। আপনাকে সব ভালোটা দেয়া আপনার নিজের দায়িত্ব।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: প্রেরণা, মগজ ধোলাই Tagged With: নিউরো সায়েন্, ব্রেইন প্রোগ্রামিং থিওরী

বিয়ে-স্বামী-সন্তান নিয়ে কিছু বাস্তবতা

আগস্ট ১৭, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

  • বিয়ের সম্পর্ক যৌবনের সাথে, ক্যারিয়ার গড়ার জন্য পড়ে রয়েছে আজীবন।  অথচ আমাদের দেশে বলা হয় আগে ক্যারিয়ার গড়ো তারপর বিয়ে কর। পরিণতিতে পার্কে পার্কে অবাধ প্রেমলীলা, ধর্ষণের সেঞ্চুরি আর ডাস্টবিন গুলোতে বেওয়ারিশ শিশু লাশের ছড়াছড়ি যা কুকুর, কাক আর শকুন মিলে ভাগাবাটি করে খায়।
  • বিয়ে করে বউকে খাওয়াবি কী? কথাবার্তা শুনে মনে হয় বউ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ খাদক যার ক্ষুধা নিবারণ করা দু:সাধ্য।
  • ওয়াজ মাহফিল শুনলে মনে হয় পর্দা শুধু নারীদের জন্য। অথচ আল কুরআনে সর্বপ্রথম পুরুষের পর্দার কথা বলা হয়েছে।
  • বিয়ে মানেই মেয়ের বাবার উপর খরচের পাহাড় চাপিয়ে দেয়া। অথচ ইসলামে দাওয়াত খাওয়ানোর দায়িত্ব বর পক্ষের, কন্যা পক্ষের নয়।
  • আমাদের দেশে বরপক্ষ যৌতুক নেয়, মোহরানা না দিয়ে বাসর রাত্রে স্ত্রীর নিকট ক্ষমা চায়। অথচ ইসলামি বিধান মতে স্ত্রীরা মোহরানার হক্বদার, যৌতুক তো সম্পুর্ণ হারাম।
  • কতিপয় হুজুরের কথাবার্তা শুনে মনে হয় সেবা পাওয়ার হক্বদার শুধুই স্বামী। অথচ রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই আল্লাহর কাছে উত্তম যে তার স্ত্রীর নিকট (দ্বীনের ক্ষেত্রে) উত্তম।
  • বিয়ের অনুষ্ঠানে বরের হাতে স্বর্ণের আংটি না পরালে মান সম্মান থাকে না, অথচ পুরুষদের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম।
  • পুরুষদের কাপড় থাকবে টাখনুর উপরে, আর মেয়েদের কাপড় থাকবে টাখনুর নিচে। অথচ বাস্তবতা???????
  • আলেম-ওলামারা শুধু পিতা-মাতার খেদমতের হাদিস বয়ান করে থাকে, অথচ সন্তান লালন-পালনের অনেক হাদিস রয়েছে যে ব্যপারে এক অজানা নিরবতা। দুই একজন হুজুর এ ব্যপারে কথা বললেও সর্বোচ্চ সন্তানকে দ্বীনি শিক্ষাদানের গুরুত্ব পর্যন্তই সীমাবদ্ধ।
  • বিয়ের ব্যপারে হাজারো বাধা বিপত্তি থাকলেও ব্যভিচার একেবারেই সহজলভ্য।
  • কতিপয় লোকের কাণ্ড কারখানা দেখলে মনে হয় যে, কন্যাকে-বোনকে সম্পত্তি ফাঁকি দিতে পারা সবচেয়ে বড় ক্রেডিট। ভাবখানা এমন যে, পুত্র সন্তানদের জন্ম দিয়েছে নিজ ঘরে, আর কন্যাদের কচু বাগানে।
  • রাসুলুল্লাহ (সা) তাক্বওয়া ভিক্তিক পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করতে বলেছেন, আর আমরা করছি চেহারা আর সম্পত্তি ভিক্তিক।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: ইসলাম, ধর্ম, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত

জীবনে সফলতা মানেই কি সুখ? টাকায় সুখ দিয়েছে কয়জনকে?

আগস্ট ১৭, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

# বুয়েট পাস এমন একজনকে জানি যার বিবাহিত জীবনের ১৩টা বছর শুধু একটা বাচ্চা নেয়ার চেষ্টায় কাটিয়ে দিচ্ছে। তার জীবনে সফলতা আছে কিন্তু পূর্ণতা নাই।

# ব্যাংকের এ,জি,এম এমন একজনকে জানি যার বউ, দুইটা বাচ্চা রেখে আরেকজনের সাথে পালিয়ে গেছে। তার জীবনে সফলতা পূর্ণতা সবই ছিলো কিন্তু ভালোবাসাটা কপালে জুটেনি।

# এম,বি,এ পাশ করা একজনকে চিনি, লেখা পড়া শেষ করে ভালো কিছু করার জন্যে চলে যান দেশের বাহিরে , তারপর বিবাহের প্রস্তাব দেন ১৪ বছরের ভালোবাসার মানুষটির পরিবারে। শুধুমাত্র ছেলে প্রবাসী বলে বিবাহ দেননি। ভালো চাকুরী মানেই কি সব কিছু?

# প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করা এক মেয়ের গল্পটা জানি, কি নিদারুণ অত্যাচার সহ্য করে একদিন গলায় বিষ ঢেলে দিলো। ভালোবাসার জন্যে ঘর ছেড়েছিলো, সফলতা আসেনি কখনও।

# দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া মেয়েটার গল্পটা জানি। শুধু গায়ের রঙটা কালো বলে প্রেমিকের বাবা মায়ের হাজারো অবহেলার কথা মাথায় তুলে নিয়ে রিলেশনটা ব্রেকাপ করতে হয়েছিলো। সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড গলায় ঝুলিয়েও সে সুখী হতে পারছে না।

# ক্যারিয়ার গঠনের জন্য যে মেয়ে বাবা মাকে বিয়ের কথা উচ্চারণ করতে দেয়নি, সে মেয়েটির শেষ পর্যন্ত বিয়েই হয়নি। টাকা পয়সা সব আছে কিন্তু স্বামী সংসার নেই।

# চাকুরী না পাওয়া তরুণের গল্পটাও করুণ। বেকার থাকার সময়ে প্রেমিকার বিয়ের আয়োজনটা থামাতে পারে নাই। চাকুরীটা হাতে পাওয়ার আগেই বাবা মারা গেলো। “সফলতা মানেই সুখ” বাক্যটা তার কাছে সম্পূর্ণ মিথ্যা।

# একজন প্রফেসরের সাথে আমার কথা হয়েছিলো। তিনি বলেছিলেন…..বিবাহের চার বছর পর থেকে স্বামী অসুস্থ। আজ বারো বছর হলো দুই সন্তান ও অসুস্থ স্বামী নিয়ে সংসার করছি। জীবনে কি পেলাম? সবই ছিলো, ভালো চাকুরী, দুই সন্তান। শুধু অর্থই জীবনের সব কিছু এ কথা তার কাছে হাস্যকর।


# আসলেই জগতে কে সুখে আছে? টাকায় সুখ দিয়েছে কয়জনকে? জীবনে সফলতা মানেই কি সুখ? একটা জীবনে সুখী হয়ে মারা গেছে ক-জন!!

# সুখী দেখেছিলাম আমার এলাকার রুস্তম পাগলাকে, সে এক বেলা পেট ভরে খেয়ে কি আয়েশী হাসিটাই না হেসেছিলো!! শুধু ভরা পেটেই যে সুখে থাকতে পারে তার চেয়ে সুখী আর কেও নাই!! আমরা যারা মানুষ, তাদের মন ভরে সুখ কখনো আসে না। আমরা কখনো পরিপূর্নভাবে সুখীও হতে পারি না।। বাস্তবতাগুলো বড় ফ্যাকাশে, স্বপ্নের মতো রঙিন হয় না।


একটু সুখের জন্যে অনেক কিছুর দরকার নেই শুধুমাত্র
মনটা একটু ভালো করুন,
সৃষ্টিকর্তার তরে নিজেকে সপে দিন,
আর কাউকে ঠকাবেন না।

সুখী হবেন অবশ্যই।
=Collected=

 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: প্রেরণা, মগজ ধোলাই

মানসিক ক্ষত শারীরিক ক্ষতের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর।

আগস্ট ৮, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

খুব ছোট্ট এক ছেলে প্রচন্ড রাগী ছিলো। তার বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি ব্যাগ দিল এবং বললো যে, যতবার তুমি রেগে যাবে ততবার একটা করে পেরেক আমাদের বাগানের কাঠের বেড়াতে লাগিয়ে আসবে।

প্রথমদিনেই ছেলেটিকে বাগানে গিয়ে ৩৭ টি পেরেক মারতে হলো। পরের কয়েক সপ্তাহে ছেলেটি তার রাগকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আনতে পারলো,তাই প্রতিদিন কাঠে নতুন পেরেকের সংখ্যাও ধীরে ধীরে কমে এলো। সে বুঝতে পারলো হাতুড়ী দিয়ে কাঠের বেড়ায় পেরেক বসানোর চেয়ে তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করা অনেক বেশি সহজ। শেষ পর্যন্ত সেই দিনটি এলো যেদিন তাকে একটি পেরেকও মারতে হলো না।

সে তার বাবাকে এই কথা জানালো। তারা বাবা তাকে বললো এখন তুমি যেসব দিনে তোমার রাগকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারবে সেসব দিনে একটি একটি করে পেরেক খুলে ফেলো।

অনেক দিন চলে গেল এবং ছেলেটি একদিন তার বাবাকে জানালো যে সব পেরেকই সে খুলে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। তার বাবা এবার তাকে নিয়ে বাগানে গেল এবং কাঠের বেড়াটি দেখিয়ে বললো,’তুমি খুব ভাল ভাবে তোমার কাজ সম্পন্ন করেছো,এখন তুমি তোমার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারো

কিন্তু দেখো, প্রতিটা কাঠে পেরেকের গর্ত গুলো এখনো রয়ে গিয়েছে।
কাঠের বেড়াটি কখনো আগের অবস্থায় ফিরে যাবে না।
যখন তুমি কাউকে রেগে গিয়ে কিছু বলো তখন
তার মনে ঠিক এমন একটা আচড় পরে যায়।

তাই নিজের রাগতে নিয়ন্ত্রন করতে
শেখো। মানসিক ক্ষত অনেক সময়
শারীরিক ক্ষতের চেয়েও অনেক
বেশি ভয়ংকর।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত Tagged With: অনেক বেশি ভয়ংকর, মানসিক ক্ষত, রাগ, রাগী, শারীরিক ক্ষত

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর4:00 AM
    সূর্যোদয়5:12 AM
    জোহর12:00 PM
    আসর4:40 PM
    মাগরিব6:48 PM
    ইশা7:59 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

আসুন আমরা আমাদের কড়াইটা বড় করি।

এক লোক নদীতে মাছ ধরছিল। তার বড়শি ছোট মাছ ধরা পড়লে সেটা সে রেখে দেয়, আর বড় মাছ ধরা পড়লে সেটাকে আবার নদীতে ছেড়ে দেয়। পাশের এক লোক কিছু সময় তার এই অদ্ভুত কাজ দেখার পর জানতে চাইলো, ভাই আপনি এটা কেন করছেন। তখন সে বলল ভাই আমার মাছ ভাজার কড়াইটা ছোট, তাতে বড় মাছ ভাজা যায় না। আমাদের অনেকের কাছেই এমন ছোট কড়াই আছে […]

Copyright © 2025