https://www.oxfordlearnersdictionaries.com/
https://quiltbot.com/
Related Images:

বিডি টপ টেন
সিংগাপুরের একজন মিলিয়নিয়ার একটি বইতে লিখেছেন, ‘আমাকে প্রায়ই বিদেশ যেতে হয় এবং আমি ফ্লাই করি ইকোনমি ক্লাশে। একজন আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, এত ধনী হওয়ার পরও আপনি কেন ইকোনমি ক্লাশে ভ্রমন করেন? আমি উত্তর দেই, এ জন্যই তো আমি সিংগাপুরের সেরা ধনী।’
বিলাসিতার আসলে শেষ নেই। কোনো বিলাসিতাই আপনার তৃপ্তি শেষ করতে পারবে না।
যেমন, একটি ‘গুচি’ ব্যাগ কিনলেন, কেনা অব্দি আপনার আনন্দ। এরপর কিন্তু আপনার আরেকটি দামি ব্যাগ পছন্দ হবে, আপনি তাও কিনবেন, তারপর আরেকটা– এটা আসলে নেভার এন্ডিং প্রসেস।
কোনো ‘কেনাই’ আসলে কারো চূড়ান্ত তৃপ্তি আনতে পারবে না। ‘গুচি’ জুতোর পর আমাদের ‘আরমানি’ কিনতে ইচ্ছে করবে। আরমানির পর ‘বারবারি’। আই ফোন ১২ কিনলে পরের বছর আই ফোন ১৩ কিনতে চাইব।
এভাবেই আসলে ধ্বংস হয় নিজের আর্থিক সংগতি। ধ্বংস হয় আত্মার শুদ্ধতা। এগুলো কেনার টাকা জোগাড় করার জন্য অশুদ্ধ দৌড় শুরু হয়, যার কোন ফিনিশিং পয়েন্ট নেই।
“বিলাসিতা” নেভার এন্ডিং প্রসেস…আমাদের ভাবা উচিত, কীভাবে খরচ করলে শুধু আমি না, আমরা সবাই উপকৃত হবো।
বাড়িতে চোর ঢুকেছে! গাধা ও কুকুর পাশাপাশি বসে আছে। গাধা ভাবছে কুকুর হয়তো চোরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু, না। কুকুর চুপচাপ বসে আছে। কুকুরের নীরবতায় গাধার মনে সন্দেহ দেখা দিলো।
হঠাৎ গাধা চেয়ে দেখলো কুকুরের সামনে হাড্ডি। হাড্ডির সাথে মাংসও আছে।
এ কি দেখছে সে ?
বাড়ির একমাত্র পাহারাদার তার প্রিয় কুকুর ভাই কি শেষ পর্যন্ত ঘুষ খাওয়া শিখে ফেলেছে ? তাও আবার চোরের মত বেইমান, বিশ্বাসঘাতক, নিকৃষ্ট প্রাণীর কাছ থেকে ? ছিঃ! ছিঃ! ছিঃ!
গাধা আর চুপ থাকতে পারলোনা, সে গগনবিদারী চেঁচামেচি শুরু করে দিলো। তার চিৎকারে বাড়ির মালিকের ঘুম ভেঙ্গে গেলো। মালিক খুব বিরক্ত হলো। সে ঘর থেকে বের হয়ে দেখলো কুকুর নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে, আর গাধা লাফাচ্ছে। তাই সে রাগান্বিত হয়ে লাঠি দিয়ে গাধার পিঠে বেশকয়েকটা আঘাত করল। এতে গাধা খুবই ব্যথিত হলো ।
এখন গাধা কোথায় যাবে? মালিকের সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে উল্টো মার খেতে হলো। অবশ্য চোর ধরা যার দায়ীত্ব ছিলো, সে ঘুষ খেয়ে চুপ থেকেছে। আর গাধা অন্যের দায়ীত্ব মাথায় নিয়ে অপরাধী হয়েছে।
অগত্যা গাধা মনে মনে ভাবছে – দায়ীত্বশীলরা নষ্ট হয়ে গেলে করার কিছুই থাকেনা। এ সময় কিছু করতে যাওয়া বোকামী ছাড়া আর কিছুনা।
গল্পটা এখানেই শেষ।
কিন্তু ভাবনা এখান থেকেই শুরু। যারা চোরদের বিরুদ্ধে লেখালেখি করছে, তাদের অবস্থাও ঐ গাধার মত। কথা বলে অপরাধী হচ্ছে। আর কুকুররা টোপ গিলছে এবং শত কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হচ্ছে।
তাই চোর ও কুকুরের গলাগলি যতদিন থাকবে – ততদিন আমাদের চোখ বুজে সহ্য করা ছাড়া আর কোন উপায় আছে কি?
তবে একথা সত্য যে, চোরের দশদিন সাধুর একদিন।
কথায় বলে, পাপ বাপকেও ছাড়ে না।
@collected & edited.
বাবা-মায়েরা সন্তানদের নানা ভাবে শাসন করে থাকেন। ছোটবেলা থেকে বাব-মায়েদের কথা শুনতে, সম্মান করতে শেখানো হয়। কখনও কখনও বাবা মায়ের অতিরিক্ত শাসন, সমালোচনা নষ্ট করে দিতে পারে সন্তানের ব্যক্তিত্ব, ভবিষ্যৎ জীবন।
জেনে নিন, অভিভাবক হিসাবে আপনার আচরণ টক্সিক কি না।
বিঃদ্রঃ সব প্রশ্নের সঠিক জবাবের জন্য আপনার অবশ্যই ঘনিষ্টজনের সহযোগিতা লাগবে।
কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সঙ্গে থাকলে আপনার জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত। নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন :
আত্মপ্রেমী মানুষ:
আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে। এদের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা ধান্দাবাজ, একগুয়ে। সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে গরম শরীর, শীতল মনোভাব।
আবেগ নিয়ে খেলা:
আবেগ বেঁচে যারা সম্পর্ক করে তারা ভালোবাসা চায় না, তারা খালি আপনার শক্তিটাই শুষে নেবে।
পরশ্রীকাতর:
সাধারণ সম্পর্কে হিংসা করা অনেক ক্ষেত্রেই ভালোবাসার লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়। তবে হিংসার কারণে যদি কেউ আপনাকে কষ্ট দেয় তবে সেই মানুষ থেকে দূরে থাকাই ভালো। প্রচণ্ড হিংসুটে মানুষ দীর্ঘদিন সম্পর্ক ধরে রাখতে পারে না।
উদাসীন মানুষ:
একপক্ষ দিয়েই যাবে। অন্যদিকে অপর পক্ষ সেই বিষয়টা খেয়াল না করে উদাসিন থাকবে। এই ধরনের সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত হৃদয় ভাঙার কারণ হয়। আর যে ব্যক্তি দিয়েই যায় সে এক পর্যায়ে আত্মভিমানে ভুগতে থাকে।
মিথ্যা বিশ্বাস:
এরকম ভাবার কারণ নেই যে, সবাই সবসময় সত্য কথা বলবে। অস্বাভাবিক মিথ্যাবাদীদের প্রথমে খুবই ‘চার্মিং’ মনে হবে। তারা জীবনটাকে মজারও করে তুলতে পারে। তবে বিশ্বাস না থাকলে কোনো সম্পর্ক জোড়ালো হতে পারে না।
খারাপকে ভালো বলা:
মানুষ বড় হতে হতে বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসে রপ্ত হয়ে যায়। আপনি নিজে কোনো বাজে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনাকে বাধা দিচ্ছে, উল্টো টেনে ধরছে সেই খারাপ পথের দিকে।
অহমিকা:
আপনার কি কখনও মনে হয়েছে যে, এমন কোনো মানুষের সঙ্গে আছেন যে সবসময় ঘরের পুরোটা জায়গাটা নিজের জন্য নিতে চাইছে। সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।
আগ্রাসী মনোভাব:
এই ধরনের মানুষ কি আপনার মানসিক শক্তি কেড়ে নিচ্ছে। তবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব মেপে যোগাযোগ রাখুন। না হলে হয়ত শত্রুতায় রূপ নেবে সম্পর্ক।
উপহাস:
এই ধরনের মানুষ হয় বিরক্তিকর। তারা নতুন অভিজ্ঞতা থেকে দূরে থাকে। শুনতে চায়না কোনো কিছু নিজে। উপহাস করে অন্যকে শুনাতে গেলে। সবসময় বিতর্কে জড়ায়।
সমালোচক:
আপনার নিজস্ব সময় কাটানো, আপনার পোশাক, কর্মকাণ্ড, আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কটু সমালোচনা করতেই থাকে – মনে রাখবেন এমন মানুষের আশপাশে থাকলে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।
ফিরে আসা:
সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।
এই ধরনের মানুষ যদি আপনার আশপাশে থাকে আর আপনাকে অস্বস্তি ফেলে তাহলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার কোনো কারণই নেই। খুব স্বাভাবিকভাবে তাদের সঙ্গে দ্রুত কথা শেষ করে ভেগে পড়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
যুক্তরাষ্ট্রে এক তথ্যে জানা যায় দুই বছরের শিশুদের ৯০ ভাগ ভিডিও গেম দেখে থাকে এবং তার বেশীর ভাগ তাতে আসক্ত এবং টিনএজ বয়সীরা তার চাইতে বেশী ইন্টারনেটে নিমজ্জিত থাকে। বাংলাদেশে সর্বশেষ রিপোর্টে ৯ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন এবং তার বড় একটি অংশ ইন্টারনেটে আসক্ত। শিক্ষার্থীদের অবস্থা দিন দিন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। আজকাল বাবা মা’রাও অনেকে ইন্টারনেট আসক্তিতে নিমজ্জিত হচ্ছেন। Internet Addiction নিয়ন্ত্রণের প্রাথমিক […]