বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল | ২৪শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
২১শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার | ভোর ৫:৫২
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

উপদ‌েশ প্রচুর, সহয‌োগিতা শূন্য।

আগস্ট ১৮, ২০২১ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

ধার্মিক মহিলা বিয়ে করার নির্দেশ

আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নারীদেরকে (সাধারণত) চারটি বিষয় দেখে বিয়ে করা হয়। তার ধন-সম্পদ, বংশমর্যাদা, তার রূপসৌন্দর্য এবং তার দ্বীনদারী। তবে তুমি দ্বীনদার নারী বিয়ে করো। অন্যথায় তুমি লাঞ্ছিত হবে।

সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২০৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

  • নারী হচ্ছে এমন জাতি যারা বুদ্ধিমান লোককে মুহুর্তে বোকা লোকে পরিণত করতে সক্ষম। খেয়াল করলে দেখবেন, বড় বড় টার্গেট ধরার জন্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলো “নারী এজেন্ট” নিয়োগ দেয়। যাকে বলা হয় “হানিট্রাপ”।
  • ইবলিশ শয়তান চাইলে আদম (আঃ) কে সরাসরি কুপরামর্শ দিতে পারতো। কিন্তু তা না করে সে আদম (আঃ)-কে ঘায়েল করার জন্য হাওয়া (আঃ)-এর মাধ্যমে নিষিদ্ধ গাছের ফল খেতে সুপারিশ করিয়েছিল।
  • পুরুষ মানুষ যতবড় পরহেজগার হউক না কেন তার হিজাবী বউ যদি টিকটক, বিগ বস মডেল হয় তাহলে সেই লোক ও তার সন্তানদের জন্য সমূহ বি’পদ। 

শুধু পর্দা করলেই কি দ্বীনদার হওয়া যায়?

  • না। শুধু পর্দা করলেই দ্বীনদার হওয়া যায় না। অনেক মেয়ে বিয়ের আগে পর্দা করে সামাজিক কারণে, কেউ আবার পর্দা করে লোক দেখানোর জন্য। এরা আসলে প্রকৃত দ্বীনদার নয়। এরা দ্বীন থেকে টাকা-পয়সাকে বেশি প্রাধাণ্য দেয়। আর প্রকৃত দ্বীনদার নারী কখনো টাকা পয়সাকে দ্বীনের উপর প্রাধান্য দেয় না।
  • দ্বীন এর জ্ঞান গ্রহন এবং তা নিজ জীবনে প্রযোগ যে করতে পারে সেই দ্বীনদার।

তবে নিজে দ্বীনদার না হয়ে, নামাজ-রোজার ধারে কাছে না ঘেষে দ্বীনদার নামাজী বউ খোজা কোনোভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। আগে নিজেকে দ্বীনদান বানান পরে দ্বীনদারী স্ত্রী খুজুন। ?

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সুখি পরিবার

জাহান্নামী ৬ নারী

আগস্ট ১৮, ২০২১ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

হুজুর ( সাঃ) বর্ণনা করেন আমি মেরাজের রজনীতে ছয় শ্রেণীর নারীকে জাহান্নামের কঠিন আযাব ভোগ করতে দেখেছি। তারা হলোঃ-

  1. ঐ নারী যে মাথার চুল খুলে বেপর্দা হয়ে ঘর থেকে বের হয়। জাহান্নামে এরা নিজের মাথার চুল দ্বারা ঝুলন্ত অবস্থায় থাকবে এবং ঐ সময় তার মাথার মগজ ফুটন্ত, পানির ন্যায় টগবগ করে ফুটবে!
  2. ঐ নারী যে তার স্বামীকে কটুকথার মাধ্যমে কষ্ট দেয় এবং স্বামীকে সম্মান করেনা। এরা স্বীয় জিহ্বায় ঝুলন্ত অবস্থায় থাকবে অর্থাৎ মুখ গহবর থেকে জিহ্বা টেনে বের করে সমস্ত শরীরের ওজন জিহ্বার উপর ছেড়ে দেয়া হবে!
  3. ঐ নারী যে বিবাহিত হয়েও পর পুরুষের সাথে সম্পর্ক রাখে। জাহান্নামে এরা স্বীয় স্তনে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকবে অর্থাৎ সমস্ত শরীরের ওজন স্তনের উপর ছেড়ে দেয়া হবে।
  4. ঐ নারী যে অপবিত্র হওয়ার পর পবিত্রতা অর্জনে অলসতা করে এবং নামাজের অমনোযোগী হয়। এরা নিজ পদযুগল বক্ষে এবং হস্তদয় ললাটে আবদ্ধাবস্থায় জাহান্নামে শাস্তি ভোগ করবে!
  5. ঐ নারী যে মিথ্যা কথা বলে এবং গীবত করে। জাহান্নামে এদের চেহারা শুকরের মতো ও শরীর গাধার মতো হবে অসংখ্য সাপ বিচ্ছু দ্বারা বেষ্টিত থাকবে।
  6. ঐ নারী যে অন্যের সুখ দেখে হিংসা করে এবং উপকার করে খোঁটা দেয়।

আল্লাহ আপনি আপনার এবং রাসূল (সাঃ) এর দেখানো পথে চলার তওফিক দান করুন।
???আমিন ।???

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: ইসলাম, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, ধর্ম, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সুখি পরিবার Tagged With: জাহান্নামী ৬ নারী

ভালো অভ্যাস গড়া আর বদ অভ্যাস ত্যাগ করেই সুস্থ থাকা সম্ভব

আগস্ট ১৮, ২০২১ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

মাত্র সামান্য কয়েকটি অভ্যাস গড়া আর কিছু বদ অভ্যাস ত্যাগ করেই বিনামুল্যে রোগ থেকে বিনা ঔষুধে সুস্থ হওয়া এবং ভবিষ্যতেও ভালো থাকা সম্ভব ।।

যেসকল অভ্যাসগুলো বর্জন করতে হবে :

  • ধুমপান, মদপান, দুধ- চিনি দিয়ে চা পান, পান, সুপারী, সাদা, জর্দা, যেকোন ধরনের নেশাযাতীয় মাদক জাতীয় জিনিস থেকে দুরে থাকা ।
  • চিনি জাতীয় সকল কিছু থেকে দুরে থাকা যেমন জুস, কোল্ড ড্রিংকস, কোমল পানীয় এগুলো থেকে একশো হাত দুরে থাকা; যেখানে সামান্য চিনি সেখানেই রোগ মনে রাখবেন যত মিঠা তত তিতা ।
  • ভাঁজা, পোড়া খাবার, আর দোকানের বা হোটেলের খাবার, ফাস্ট ফুড, পিজা, আইসক্রিম চকলেট এমনকি দধিও ।
  • বার বার খাওয়া, বেশী বেশী দু:শ্চিন্তা পরিহার করা
  • নিজেকে খুব বেশী চ্যালেন্জে ফেলে দেয়া,
  • খুব বেশী সিরিয়াস হওয়া স্যোশাল মিডিয়াতে বেশী বেশী এ্যাকটিভ থাকা
  • Online games খেলা যেগুলোতে কোন শারীরিক পরিশ্রম হয় না ।
  • রাত জাগা পরিহার করতে হবে অবশ্যই ।

যেসকল অভ্যাস করতে হবে :

  • না খেয়ে থাকা: রোজা রাখা বা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং
  • ওজন বাড়তে না দেয়া
  • নিয়মিত হাটা, জগিং, যোগ ব্যায়াম
  • প্রচুর শাক সব্জী খাওয়া,পর্যাপ্ত পানি পান করা, কচি ডাবের পানি পান করা
  • ভালো চর্বি খাওয়া যেমন, অলিভ ওয়েল, নারকেল তেল, সামুদ্রিক মাছ, মাখন, ঘি, বাদাম, ডিম (কুসুম সহ)
  • শর্করা খাবার খুবই অল্প পরিমানে গ্রহন করা
  • পর্যাপ্ত ঘুমানো, আর রিলাক্স থাকা, প্রশান্ত থাকা
  • বিভিন্ন খেলাধুলা করা যেগুলোতে শারীরিক পরিশ্রম হয় যেমন, ফুটবল,ক্রিকেট,ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি,
  • সম্ভব হলে সাঁতার কাটা, সাইক্লিং করা দৌড়ানো।

ডা: মুহাম্মদ জাহাংগীর কবীর।
01919240000

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: JK Lifestyle, অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, স্বাস্থ্য টিপস, স্বাস্থ্য সেবা

জেকে লাইফ স্টাইল কর্ম পদ্ধতি

আগস্ট ১৭, ২০২১ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

জেকে লাইফ স্টাইল কর্ম পদ্ধতি ৪ টি স্টেপ।

  1. ফ্যাট এডাপটেশন
  2. ওয়াটার ফাস্টিং
  3. ড্রাই ফাস্টিং
  4. অটোফেজি

1. ফ্যাট  এডাপটেশন

আমরা মূলত তিন ধরণের খাবার খাই যেমন -শর্করা, প্রোটিন ও ফ্যাট। আমরা যদি শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট খাই তাহলে তা রক্তে আসে চিনি হিসেবে। আর প্রোটিন রক্তে আসে অ্যামাইনো এসিড হিসেবে।

প্রথমত, চিনি আমাদের রক্তে থেকে আসে কোষের ভিতরের ইনসুলিনের সাহায্যে। এটা সরাসরিও কোষের ভিতর আসতে পারে, গুড ফুড আর হেভি এক্সারসাইজ-এর মাধ্যমে। এক্সারসাইজ করলে ইনসুলিনের সাহায্য ছাড়া এটা সরাসরি কোষে আসবে যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দ্বিতীয়ত,আমিইনো এসিড যেটা প্রোটিন থেকে আসে যা আমাদের শরীরের মাংশপেশিগুলো গঠন করতে সাহায্য করে। 

তৃতীয়ত,ফ্যাট যা ছাড়া আমাদের চলেই না আমাদের ব্রেন, হরমোনগুলো, নার্ভসীট যেগুলো সবই ফ্যাটের তৈরি সুতরাং যারা বলেন ফ্যাট খাবনা তারা কিন্তু বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।

তাহলে আমরা যে খাবারগুলো শর্করা বা চিনি হিসেবে খাচ্ছি সেগুলো প্রথমে শরীরে শক্তি উৎপন্ন করছে পরে যেটা বেঁচে যাচ্ছে সেটা গ্লাইকোজেন হিসেবে জমা হচ্ছে যা একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ জমা থাকতে পারে এর পর বাঁকিটা সেটা চর্বি হিসেবে জমা হয়।

তাহলে আপনি খেলেন ভাত, রুটি, আলু হয়ে গেল চর্বি। এরপর প্রোটিন আপনি যদি বেশি পরিমাণ খান তাহলে যেটুকু প্রয়োজন তা কাজে লাগবে আর বাঁকিটুকু চিনিতে রূপান্তরিত হয়ে চর্বি হিসেবে জমা হবে। আর আপনি সঙ্গে যে চর্বি খাচ্ছেন সেই চর্বি যতটুকু প্রয়োজন তা কাজে লাগবে আর বাঁকিটা চর্বি হিসেবে জমা হবে। তাহলে অবশেষে এই প্রোটিনও কিন্তু গ্লুকোজ হচ্ছে আবার অতিরিক্ত গ্লুকোজ আবার চর্বি হিসেবে জমা হচ্ছে, চর্বি থেকে চর্বি আসতেছে। কারণ হলো রক্তের গ্লুকোজ লেভেল নির্দিষ্ট পরিমানে জমা থাকতে পারে এবং গ্লাইকোজেনের একটা নির্দিষ্ট মাত্রা আছে বাঁকিটা চর্বি হিসেবে জমা হয়।

খাওয়ার ভেতর কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ একদম কমিয়ে ফেলতে হবে। একদম ৫%হতে হবে। কার্বোহাইড্রেটের মধ্যে শাকসবজি ও সালাদ ছাড়া বেশি কিছু খেতে পারব না। কোন ফল, আইসক্রীম, চুইনগাম খেতে পারব না ভাত, রুটি, আলু মাটির নিচের সবজি খেতে পারব না। প্রোটিনের পরিমাণহবে ২০%বাঁকিটা স্বাস্থ্যকর চর্বি হতে হবে। বেশিক্ষণ না খেয়ে থাকার অভ্যাস করতে হবে। যার ফলে কার্বোহাইড্রেট বা সুগার বার্ন হয়ে যাবে এবং গ্লাইকোজেনকে ব্রেকডাউন করে বার্ন করবে। এই গ্লাইকোজেন শেষ হয়ে গেলে চর্বি বার্ন করা শুরু হবে এই চর্বি বার্ন করাকে ফ্যাট এডাপটেসন বলে।

সুতরাং খুব সুন্দরভাবে বলা চলে আমাদের বডি তিন ধরনের খাবার দিয়ে চলে বা চলতে পারে পারে। শর্করা, প্রোটিন, এবং ফ্যাট। আমরা যখন শর্করা মেটাবলিজম করে চলি তখন বডিতে ইনসুলিন রিলিজ হয়। আর ইনসুলিন এর উপস্থিতিতে ফ্যাট বার্ন হয় না। আমরা বেশি পরিমাণে প্রোটিন খেলেও ইনসুলিন তৈরি হয়। যার ফলে ফ্যাট বার্ন হয় না। কিন্তু ফ্যাট খেলে ইনসুলিন তৈরি হয় না। আমরা যখন বডির ফ্যাট বার্ন করতে চাই তখন ইনসুলিন একদম কমিয়ে ফেলতে হবে। তাই শর্করা এবং প্রোটিন পরিমিত আকারে খেতে হবে।

ইনসুলিন হচ্ছে এনাবলিক হরমোন। বডিতে ইনসুলিন থাকলে ব্রেন বডিতে জমে থাকা ফ্যাট চিনতে পারেনা। তাই ইনসুলিন কমিয়ে কিছুদিন ফ্যাট জাতীয় খাবার খেয়ে বডিকে ফ্যাট মেটাবলিজমে নিয়ে আসতে হয়। তখন ব্রেন বডিতে জমে থাকা চর্বি দেখতে পায়। এই প্রক্রিয়ার নাম হচ্ছে ফ্যাট এডাপটেশন।

কিছুদিন ফ্যাট জাতীয় খাবার খেয়ে বডিকে ফ্যাট দিয়ে চলতে শিখাতে হয়। তারপর ব্রেন যখন বুঝতে পারে বডিতে প্রচুর চর্বি জমা আছে তখন ব্রেন বাইরে থেকে খাবার গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেয় না। তখন আপনার ক্ষুধা একেবারেই কমে যায়। আপনার যখন ক্ষুধা কমে যাবে তখন আপনি বুঝবেন আপনার ফ্যাট এডাপটেশন হয়ে গেছে।

কেউ যদি এক্সারসাইজ করে একটিভ থাকে তাহলে তা দ্রুত শুরু হয়। এটা একবার হয়ে গেলে নিজেকে এলিয়েন মনে হবে। শুধু খেয়াল রাখতে হবে খাবারের ভিটামিন ও মিনারেলের পরিমাণ ঠিক রাখতে হবে। ফ্যাট এডাপটেশন হতে ৭ দিন লাগে।

? ফ্যাট এডাপটেশনের প্রথম ৭ দিনের খাবারের তালিকা কিছু পরামর্শ:

  • রাত ১০ টার মধ্যে ঘুমাবেন।
  • সকালে খালিপেটে এক ঘন্টা হাটবেন।
  • শরীরে রোদ লাগাবেন।
  • বিকেলে খালিপেটে এক্সারসাইজ করবেন।
  • সারাদিনে ২.৫- ৩ লিটার পানি খাবেন।
  • কচি ডাবের পানি খাবেন।

? প্রথম তিনদিনের খাবারের তালিকা:

সকালে হেটে আসার পর , ৯ টায়

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক চামচ পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* বাদাম ৪০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* গ্রীন টি খাবেন।

দুপুর ২ টায়

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক চামচ পানিতে মিশিয়ে খাবেন
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ১০০ গ্রাম খাবেন।
* ডিম ১ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

বিকেলে এক্সারসাইজ করার পরে:

বাদাম ৩০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* সালাদ।
* বুলেট কফি খেতে পারেন।

রাতে ৮ টার মধ্যে:

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ৫০ গ্রাম খাবেন।
* ডিম ১ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

❣️তিন দিন এভাবে ১ ঘন্টা করে দুপুরের খাবার এর টাইম পেছাবেন। ধরেন ২য় দিন সকালের খাবার খাবেন ৯টায়, দুপুরের খাবার খাবেন ৩ টায়। রাতের খাবার ৮টায় খাকবে। ❤️

? শেষ চারদিনের খাবার তালিকা:

দুপুর ৪ টাই খাবেন:

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* বাদাম ৪০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ১০০ গ্রাম খাবেন।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

রাতে ৮ টার মধ্যে খাবেন:

* অ্যাপল সিডার ভিনেগার এক চামচ + আদার রস + লেবু রস এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
* বাদাম ৩০ গ্রাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* তৈলাক্ত মাছ/চর্বি সহ মাংস/গরুর কলিজা ৫০ গ্রাম খাবেন ।
* প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
* সালাদ খাবেন।

❤️এভাবে খেতে থাকুন। ক্ষুধা কমে গেলে ড্রাই ফাস্টিং (সিয়াম) ও ওয়াটার ফাস্টিং শুরু করবেন। ❣️

?নোট: সোয়াবিন তেল রান্নায় খেতে পারবেন না।
অবশ্যই সরিষার তেল বা অলিভ ওয়েল তেল ব্যবহার করবেন। 

2. ওয়াটার ফাস্টিং কি এবং কিভাবে করবোঃ

একদিনকে ১৮+৬ ঘন্টায় বা আপনার সুবিধা অনুযায়ী আপনি ২০+৪ অথবা ১৬+৮ ঘন্টায় ভাগ করে নিতে পারেন।

★ ১৮ ঘন্টা পানি জাতীয় পানীয় গুলি পান করবেন। যাতে ক্যালরির পরিমাণ জিরো।

পানীয় জাতীয় খাবার:

  • অ্যাপল সিডার ভিনিগার
  • লবণ মিশ্রিত পানি
  • আদার রস, লেবুর রস মিশ্রিত পানি
  • গ্রিন টি, ব্লাক টি, ব্লাক কফি

★ বাকী ৬ ঘন্টা ডক্টর জাহাঙ্গীর কবির স্যারের নির্দেশ অনুযায়ী খাবার গুলো খাবেন।

★ সকালে আধা ঘণ্টা ব্যায়াম ও আধা ঘণ্টা হাঁটাহাঁটি এবং বিকেলে আধা ঘণ্টা হাঁটাহাঁটি করবেন।

৩ দিনের ওয়াটার ফাস্টিং সমান সমান ১ দিনের ফাস্টিং। সপ্তাহে ৫ দিন ওয়াটার ফাস্টিং এবং ২ দিন ফাস্টিং (সিয়াম) করতে পারেন। শারিরীক দুর্বলতা দূর করার জন্য ফাস্টিং আওয়ারের বাহিরে বুলেট কফি ও মাথা ঘুরানো দূর করার জন্য ১ টি কচি ডাবের পানি খেতে পারেন। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য ইসুপগুল ও চিয়া সিড খাবেন।

3. ড্রাই ফাস্টিং

ওয়াটার ফাস্টিং এর চাইতে ড্রাই ফাস্টিং তিনগুণ বেশি ভালো। কারণ ওয়াটার ফাস্টিং করার সময় আমরা পানিটা বাইরে থেকে খাচ্ছি। আর ড্রাই ফাস্টিং করার সময় কি হচ্ছে, পানিটা যেহেতু বডির ভেতর যাচ্ছেনা, এইজন্য ফ্যাট বার্ন করার সময় বডি তার ভিতরে পানি তৈরি করছে। এবং সেই পানিটা বডি তৈরি করছে সেটা 100% বিশুদ্ধ পানি। এবং সেটা দিয়েই অটোফেজির মাধ্যমে আমাদের বডি পরিষ্কার হচ্ছে। আর অটোফেজি হল সর্ব রোগের মহৌষধ।

ড্রাই ফাস্টিং মানে হলো রোজা রাখা। আপনার ফ্যাট অ্যাডাপটেশন করার পর যখন ক্ষুদা লাগবেনা তখন আপনি রোজা রাখা শুরু করবেন। পাশাপাশি জেকে লাইফ স্টাইলএর বাকি স্তম্ভগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে। ফাস্টিং চলাকালীন যদি আপনার রাতের ঘুম ঠিক না থাকে তাহলে ওজন বেড়ে যাবে। এজন্য অবশ্যই রাতের ঘুম ঠিক রাখবেন। সকালে 30 মিনিট হাঁটবেন। সারা দিনের যেকোনো সময় 30 মিনিট বডিতে রোদ লাগাবেন। ইফতারের ইমিডিয়েট আগে কিছুক্ষণ এক্সারসাইজ করবেন। মানসিক প্রশান্তি চর্চা করবেন।

কিভাবে ড্রাই ফাস্টিং বা রোজা রাখবেন:

আমরা যারা মুসলমান, আমরা যেভাবে রোজা রাখি সেভাবেই রোজা রাখব। অন্যান্য ধর্মের ভাই-বোনেরা আপনারা আপনাদের ধর্ম অনুসারে রোজা অথবা উপবাস অথবা ফাস্টিং করবেন।

? সাহরীতে
* পানি/পিংক সল্ট মিশানো পানি/ডাবের পানি খাবেন।
* যারা শুধু পানি খেয়ে রোজা রাখতে পারবেননা তারা দুটো ডিম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।

? ইফতারে
* আপেল সিডার ভিনেগার + আদা রস + লেবু রস কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাবেন।
* অল্প পরিমাণ বাদাম ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন । বেশি বেনিফিট চাইলে কাঁচা বাদামের সাথে ঘি অথবা মাখন মাখিয়ে খাবেন। ‌
* ডিম ২ টা ঘি দিয়ে ভেজে খাবেন।
* মাছ/ মাংস চর্বি সহ / কলিজা পরিমিত মাত্রায় খাবেন।
* প্রচুর পরিমাণে শাক সবজি চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন। এবং সেটা অবশ্যই এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল দিয়ে মাখিয়ে নিবেন।
* পরিমিত এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। পিংক সল্ট মিশিয়ে পানি খাবেন।
* অবশ্যই প্রতিদিন একটা কচি ডাবের পানি খাবেন। 

4. অটোফেজি

অটোফেজি কী? কেনই বা অটোফেজি আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য?

মুসলিমরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘সিয়াম’ … খ্রিস্টানরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘ফাস্টিং’ … হিন্দু বা বৌদ্ধরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘উপবাস’ … বিপ্লবীরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় ‘অনশন’ ? আর, মডার্ন মেডিক্যাল সাইন্সে রোজা রাখাকে বলা হয় ‘অটোফেজি’।

অটো অর্থ নিজে নিজে আর ফেজি মানে ভক্ষণ। তাহলে অটোফেজির অর্থ দাঁড়াচ্ছে ‘নিজে নিজেকে খাওয়া’। শুনতে সাংঘাতিক মনে হলেও এটা আসলে আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

যখন আপনি দীর্ঘক্ষন খাওয়া বন্ধ করে দেন তখন দেহের কোষগুলো বাইরে থেকে কোনও খাবার না পেয়ে নিজেই নিজের রোগজীবাণু সৃষ্টিকারী কোষ ও বর্জ্য-আবর্জনা খেতে শুরু করে, আর এই প্রক্রিয়াকেই অটোফেজি বলা হয়। তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এই প্রক্রিয়া অব্যাবহারযোগ্য কোষগুলোকে পুনরায় নতুন কোষে রুপান্তর করে যেটা সত্যি বিস্ময়কর।

মানুষের বাড়িতে যেমন ডাস্টবিন থাকে বা কম্পিউটারে রিসাইকেলবিন থাকে, তেমনই মানবদেহের প্রতিটি কোষেও একটি করে ডাস্টবিন আছে। ডাস্টবিনটির নাম লাইসোজোম। সারাবছর দেহের কোষগুলো খুব ব্যস্ত থাকার কারণে লাইসোজোম নামক ডাস্টবিনটি পরিষ্কার করবার সময় হয়ে ওঠে না। ফলে কোষগুলোতে অনেক আবর্জনা জমা হয়। কোষগুলো যদি নিয়মিতভাবে ওদের ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে না পারে, তাহলে সেগুলো একসময় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে এবং এর ফলে অসুস্থ কোষ ও আবর্জনার প্রভাবে দেহে নানাবিধ রোগ বাসা বাঁধে। বিশেষজ্ঞদের মতে টিউমার, ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের মতো বড় বড় রোগের শুরু হয় এভাবেই।

তাই সুস্থ সবল ভাবে তারুণ্য নিয়ে বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে অটোফেজির তুলনা নেই। আর এই অটোফেজির প্রক্রিয়াটি শুরু করানোর জন্য, দীর্ঘ সময় ওয়াটার ফাস্টিং বা শুধু সেহরীতে পানি খেয়ে রোজা রাখা বা অন্যান্য ধর্মালম্বিদের জন্য অনশন বা দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার কোন বিকল্প নেই। এর মাধ্যমে শরীর নিজেই তার সকল রোগের চিকিৎসা নিজেই করে শুধু আমাদের প্রয়োজন শরীরকে একটু সেই সুযোগ তৈরী করে দেয়ে দীর্ঘক্ষন না খেয়ে থেকে । 

অটোফেজির মাধ্যমে আরও যেসব বেনিফিট পাবেন:

* ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যাবে।
* ব্লাড প্রেসার ভালো হয়ে যাবে।
* লিভার পরিষ্কার হবে।
* ইনসুলিন সেন্সিভিটি বেড়ে যাবে।
* হজম প্রক্রিয়া রিভার্স হবে।
* ব্রেন ফাংশন উন্নত হবে।
* শারীরিকভাবে আরও শক্তিশালী হবেন। প্রাথমিকভাবে মনে হবে দুর্বল হচ্ছেন। কিন্তু যখন ফ্যাট বার্ন শুরু হবে তখন শক্তিশালী অনুভব করবেন।
* বডির অপ্রয়োজনীয় প্রোটিন ধ্বংস হয়ে যাবে।
* বডির বাজে কোষগুলো রিসাইকেল হবে।
* অটোফেজির মাধ্যমে স্কিন আরো ভালো হবে।
* চুলের গ্রোথ ভালো হবে।
* তাছাড়া আরও নানাবিধ উপকার পাবেন।

 

Source:
Dr. Jahangir Kabir’s Healthy Lifestyle

 

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: JK Lifestyle, অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, স্বাস্থ্য টিপস, স্বাস্থ্য সেবা Tagged With: অটোফেজি, আদার রস, আপেল সিডার ভিনিগার, ওয়াটার ফাস্টিং, গ্রিন টি, জেকে লাইফ স্টাইল, ড্রাই ফাস্টিং, ফ্যাট এডাপটেশন, ব্লাক কফি, ব্লাক টি, লবণ মিশ্রিত পানি, লেবুর রস মিশ্রিত পানি

বিকাশ যতবার, জিতবেন ততবার!

আগস্ট ১৬, ২০২১ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

বিকাশ রিওয়ার্ডস সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর

বিকাশ রিওয়ার্ডস ব্যবহারকারী হিসাবে আমি কীভাবে উপকৃত হব?

বিকাশ রিওয়ার্ডস ব্যবহারকারী হিসাবে আপনি ক্যাশব্যাক এর মতো দারুণ সব অফার পাবেন এবং আপনি আপনার ব্যবহারযোগ্য পয়েন্ট ব্যবহার করে সেগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

আমি কীভাবে পয়েন্ট অর্জন  করব?

আপনি বিভিন্ন বিকাশ সার্ভিস যেমন ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পে বিল, পেমেন্ট, ট্রান্সফার মানি, মোবাইল রিচার্জ ইত্যাদি নিয়মিত ব্যবহার  করে “বিকাশ পয়েন্ট” অর্জন করতে পারবেন।

আমি কিভাবে পরবর্তী লেভেলে যেতে পারি?

নিয়মিত বিকাশ সার্ভিস ব্যবহার করে আপনি বেশি বেশি পয়েন্ট অর্জন করে পরবর্তী লেভেল যেতে পারেন। উচ্চতর লেভেলে পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজনীয় পয়েন্ট অর্জন হলেই স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনি সেই লেভেলে পৌঁছে যাবেন। আপনি বিকাশ অ্যাপের “বিকাশ রিওয়ার্ডস” সেকশনে লেভেল অগ্রগতি বারে আপনার পয়েন্ট অর্জনের অগ্রগতি দেখতে পাবেন।

আমার ব্যবহারযোগ্য পয়েন্ট দিয়ে আমি কী পেতে পারি?

আপনার ব্যবহারযোগ্য পয়েন্ট গুলো ব্যবহার করে আপনি ক্যাশব্যাকের মতো আকর্ষণীয় রিওয়ার্ড সংগ্রহ করতে পারেন   যা আপনি বিকাশ অ্যাপের “বিকাশ রিওয়ার্ডস” সেকশন থেকে দেখতে পারবেন।

শর্তাবলী

  • গ্রাহকের প্রতিটি লেনদেনের বিপরীতে রিওয়ার্ড পয়েন্ট নির্ধারণের অধিকার বিকাশ সংরক্ষণ করে।
  • রিওয়ার্ড পয়েন্ট ন্যূনতম অথবা সর্বাধিক লেনদেনের পরিমাণ নির্ধারণ করার অধিকার বিকাশ সংরক্ষণ করে। তবে তা বিকাশ গ্রাহকের বিদ্যমান লেনদেনের লিমিটে প্রভাব ফেলবে না। লিমিট দেখতে ভিজিট করুনঃ https://www.bkash.com/bn/support/tariff-limits/limits
  • বিকাশ রিওয়ার্ড নির্ধারণ পদ্ধতি (পয়েন্ট অর্জন, লেভেল নির্ধারণ, রিওয়ার্ড সংগ্রহ) বিকাশ নিজস্ব বিবেচনায় নির্ধারণ করবে। গ্রাহকের লেনদেন এবং রিওয়ার্ড নির্ধারণ পদ্ধতির উপর নির্ভর করে যেকোনো গ্রাহককে যেকোনো লেভেলে রাখার অধিকার বিকাশ সংরক্ষণ করে।
  • বিকাশ রিওয়ার্ড সংগ্রহ প্রক্রিয়া এবং অফারগুলো বিকাশ তার নিজস্ব বিবেচনার ভিত্তিতে নির্ধারণ করবে।
  • রিওয়ার্ড সিস্টেমের অপব্যবহার বা বেআইনি সুবিধা পাওয়ার জন্য সন্দেহজনক লেনদেনের যেকোনো প্রচেষ্টা তদারকি করা হবে এবং তদন্তের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে বিকাশ সার্ভিস ব্যবহারে অযোগ্য ঘোষণা করা হবে।
  • বিকাশ কোনোপ্রকার পূর্ব বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই যেকোনো সময়ে বিকাশ রিওয়ার্ডস প্রোগ্রামের শর্তাবলী পরিবর্তন করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
  • বিকাশ কোনোপ্রকার পূর্ব বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই যেকোনো সময় বিকাশ রিওয়ার্ডস প্রোগ্রাম সাময়িক স্থগিত বা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
  • বিকাশ রিওয়ার্ডস প্রোগ্রামের সকল বিষয়বস্তুর উপর বিকাশ সম্পূর্ণ কপিরাইট সংরক্ষণ করে। বিকাশ রিওয়ার্ড প্রোগ্রামের যেকোনো বিষয়বস্তু অনুকরণ বা অবৈধ ব্যবহার / বিতরণ এর সাথে জড়িত ব্যক্তি(বর্গ) বা প্রতিষ্ঠান(গুলো) এর বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।

তথ্য সূত্র : বিকাশ

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: অফার, জনসচেতনতা, জেনে নিন Tagged With: বিকাশ

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • …
  • 37
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর4:00 AM
    সূর্যোদয়5:12 AM
    জোহর12:00 PM
    আসর4:40 PM
    মাগরিব6:48 PM
    ইশা8:00 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

ভালো, কিন্তু আরও ভালো!

? চারটি জিনিস ভালো, কিন্তু চারটি জিনিস আরও ভালো! পুরুষের লজ্জা ভালো, তবে নারীর লজ্জা আরও ভালো। যে কোনো লোকের ইনসাফ ভালো, তবে বিচারক ও শাসকদের ইনসাফ আরও ভালো। বৃদ্ধের তাওবা ভালো তবে যুবকের তাওবা আরও ভালো। ধনীর বদান্যতা ভালো তবে গরিবের বদান্যতা আরও ভালো। ? (‘নাসাইহুল ইবাদ’ লি ইবনে হাজার আসকালানী রাহি.) আরবি থেকে অনুবাদঃ শায়েখ আলী হাসান তায়্যিব। Related Images:

Copyright © 2025