বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | দুপুর ১:৫৬
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

সম্পর্কের ফাঁদে অন্যায় অবিচার !!!

নভেম্বর ২০, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

ভাই অন্যায় করে, মেনে নেই।
বোন অন্যায় করে মেনে নেই।
মা অন্যায় করে মেনে নেই।
বাবা অন্যায় করে মেনে নেই।
নিজে অপরাধ করেও অন্যকে দাবিয়ে রাখি।

কিন্তু—

ভাবি অন্যায় করে, সহ্য করতে পারি না।
দুলাভাই অন্যায় করে, সহ্য করতে পারি না।
শাশুড়ি অন্যায় করে, সহ্য করতে পারি না।
শশুর অন্যায় করে, সহ্য করতে পারি না।
অন্যের অপরাধ সহ্য করতে পারি না।

আবার—

ভাইয়ের দোষ খুঁজি, ভায়রার দোষ দেখি না।
বোনের দোষ খুঁজি, বউয়ের দোষ দেখি না।
মায়ের দোষ খুঁজি, শাশুড়ির দোষ দেখি না।
বাবার দোষ খুঁজি, শশুরের দোষ দেখি না।
নিজের দোষ ঢাকতে অন্যকে দোষী বানাই।

এমনও ঘটে = রহস্যময় সম্পর্ক

বউয়ের থেকে গার্লফ্রেন্ড আপনজন।
স্বামী থেকে বয়ফ্রেন্ড ঘনিষ্টজন।
আত্মীয় থেকে অনাত্মীয়ই বিশিষ্টজন।

চলমান—

ঘুণে ধরা সমাজে,
কম বেশি অনেকে এভাবেই চলছি !!!
আত্মশুদ্ধির সুযোগ থাকলেও গ্রহণ করি না।
রক্তের সাথে মাখামাখি সব একাকার।

***পরিশেষে***
মহান তারা ব্যতিক্রম যারা।
মুখ বুজে সব মেনে নেওয়া, সহ্য করা মানুষগুলোর সহায় তো মহান আল্লাহ।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সুখি পরিবার Tagged With: অন্যায় অবিচার, আত্মশুদ্ধি, গার্লফ্রেন্ড, ঘুণে ধরা সমাজ, বয়ফ্রেন্ড, সম্পর্ক

কখনো ভেবেছেন বিশ্বজয়ীরা ভিন্ন কী করেন যার কারণে তাঁরা সফল?

নভেম্বর ১২, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

বিশ্বজয়ীরা নতুনতর প্রযুক্তির অবতারণা করতে পারছেন কারণ তারা ‘ভাবেন’।

অতীত নিয়ে ভেবে অতীতের সমস্যাগুলো থেকে পরিত্রাণের উপায় বের করেন। কিন্তু আমরা অতীতের সমস্যাকে শক্তিতে না পরিনত করে সেটাতে ডুবে যাই। এমনভাবেই ডুবে যাই যেখানে আমরা আমাদের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতকে হারিয়ে বসি।

তাই বলছি, ভবিষ্যতের সমস্যা অনুমান করে সময়োপযোগী সমাধান ভেবে রাখুন। এবং সেটার প্রতিফলন বর্তমান থেকেই আস্তে আস্তে শুরু করুন।

লিংকড-ইন সিইও জেফ ওয়েইনার প্রতিদিন দুই ঘন্টা সময় আলাদা করেন কেবল চিন্তার জন্যে। এ.ও.এল. সিইও টিম আর্মস্ট্রং তাঁর সবচেয়ে দক্ষ টিমদের দিয়ে সপ্তাহে চার ঘন্টা ব্যয় করান ভাবনাচিন্তায়।

একটা কাজ করতে পারেন, প্রতিদিন এক ঘন্টা সব ছেড়েছুড়ে স্রেফ দেয়ালের দিকে তাকিয়ে থাকুন। অনেকটা ধ্যানের মতন। ভাবুন নিজেকে, চারপাশকে নিয়ে; অতীতের ভুলগুলোর কথা- কী করলে ওগুলো এড়ানো যেতো। যা পড়েছেন সেগুলো থেকে কী শিখলেন তা নিয়ে ভাবুন। যেসময়টা চিন্তাভাবনায় ব্যয় করবেন, সেসময়ে অন্য কোনো কাজ, সমস্যা দিয়ে মনযোগ নষ্ট করবেননা। মনোনিবেশ ধরে রাখুন। শুরু করুন পনেরো মিনিট দিয়ে।

আপাতদৃষ্টে মনে হতে পারে, এ কেবলই সময়ক্ষেপণ। কিন্তু এই অভ্যাসটি আপনার মনযোগ, একাগ্রতা ধরে রাখতে প্রচন্ড সাহায্য করবে যা আপনার চাকুরীক্ষেত্রে বা পড়াশোনায় দারুণ কাজে লাগবে। সাহায্য করবে অন্যদের চাইতে দক্ষতরভাবে চিন্তা ও কাজ করতে।

Jarin Sultana
Relationship Advisor & Depression Counsellor
MindCare

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, মগজ ধোলাই

কন্যা

নভেম্বর ১১, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

সেদিনটির কথা আমি কখনোই ভুলবো না, যেদিন কোর্টে বাবা মায়ের সেপারেশনের সময় মা কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, “আপনি কাকে চান, ছেলে কে না মেয়েকে?? ”

মা তখন ছেলেকে চেয়েছিল, আমাকে চায়নি। বাবাও তখন আমার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। কারণ তিনি আবার বিয়ে করে নতুন সংসার করার স্বপ্ন দেখেছিলেন, অযথা আমাকে নিয়ে নতুন সংসারে বোঝা বাড়াতে চাননি।

কাঠের বেঞ্চিতে বসে যখন অঝোরে কাঁদছিলাম তখন বুকে আগলে ধরেছিলেন এক লেডি কনস্টেবল। আশ্রয় দিয়েছিলেন তার বাড়িতে। কিন্তু তার মাতাল স্বামীর লোলুপ দৃষ্টি পড়েছিল আমার উপর। শিশু বয়সে অত কিছু না বুঝলে ও কেমন যেন খারাপ লাগতো। রাতে যখন আন্টি বাসায় ফিরতেন, আমি তাকে সব বলে দিতাম। মহিলা দুঃশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন। অতঃপর আমার নিরাপত্তার কথা ভেবে তিনি আমাকে একটা এতিমখানায় রেখে আসলেন। যাবার সময় আমাকে দু হাতে জড়িয়ে ধরে যেমন করে কাঁদলেন, আমার মাও আমাকে রেখে যাওয়ার সময় ওভাবে কাঁদেনি।

দিন যায়-মাস যায়, এতিমখানাতেই জীবন কাটতে থাকে আমার। খুব অসহায় লাগতো নিজেকে। বাবা মা বেঁচে থাকতে ও যে শিশুকে এতিমখানায় থাকতে হয় তার থেকে অসহায় বুঝি আর কেউ নেই!!

বছর দু’য়েক পরের কথা। এক নিঃসন্তান ডাক্তার দম্পতি আমাকে দত্তক নেন। জীবনটাই পাল্টে গেল আমার। হেসে খেলে রাজকীয় ভাবে বড় হতে লাগলাম আমি। আমার নতুন বাবা মা আমাকে তাঁদের মতই ডাক্তার বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমার একগুঁয়ে ইচ্ছে ছিল একটাই, আমি ল’ইয়ার হবো। আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে আজ আমি একজন ডিভোর্স ল’ ইয়ার। যারাই আমার কাছে তালাকের জন্য আসে, আগেই আমি বাচ্চার কাস্টোডির জন্য তাদের রাজি করাই। কারণ বাবা মা ছাড়া একটা শিশু যে কতটা অসহায়, তা আমি ছাড়া কেউ জানে না!!

চেম্বারে বসে খবরের কাগজ পড়ছিলাম। হঠাৎ একটা নিউজে চোখ আটকে গেল। এক বৃদ্ধা মহিলাকে তার ছেলে আর বউ মিলে বস্তায় ভরে রেলস্টেশনে ফেলে রেখে গেছে। পুলিশ উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। নিচে বৃদ্ধা মহিলার ছবি দেয়া। মুখটা খুব চেনা চেনা লাগছিল। কাছে এনে ভালো করে ছবিটা দেখলাম। বুকের মাঝে ধক করে উঠলো। এ তো সেই মহিলা যে আমাকে অনেক বছর আগে আদালতে ছেড়ে গিয়েছিল, আমার মা। নিজেই গাড়ি ড্রাইভ করে ছুটে গেলাম হাসপাতালে।

সেই মুখটা কিন্তু চেনার উপায় নেই। চামড়াটা কুঁচকে আছে, শরীরটা রোগে শোকে জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। ঘুমন্ত মুখটার দিকে তাকিয়ে খুব মায়া লাগছে, ভেতরটা ভেঙে ভেঙে যাচ্ছে। আচ্ছা, সেদিন কি তার একটু ও কষ্ট লাগেনি, যেদিন তার ১০ বছরের শিশু কন্যাটি মা-মা করে পিছু পিছু কাঁদতে কাঁদতে দৌড়াচ্ছিল?? হয়তো লাগেনি। নয়তো এভাবে ফেলে যেতে পারতো না।

একবার ভেবেছিলাম চলে যাবো। হঠাৎ দেখি তিনি ঘুম ভেঙে চোখ পিটপিট করে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। বুঝলাম চিনতে পারেন নি, চেনার কথা ও নয়!! আমি আমার পরিচয় দিলাম। কয়েক সেকেন্ড নিষ্পলক তাকিয়ে থেকে হাউমাউ করে কেঁদে ওঠে। নিজের কৃতকর্মের জন্য বারবার ক্ষমা চাইতে থাকে। নিজের বুকের সাথে শক্ত করে জড়িয়ে ধরি মাকে।

মাকে পাওয়ার পর বাবার জন্য ও মনটা উতলা হয়ে উঠে। মায়ের কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে বাবার অফিসে যোগাযোগ করি। জানতে পারি, কয়েক বছর আগেই রিটায়ার্ড করেছেন তিনি। বাসার ঠিকানায় গিয়ে দেখি উনি নেই। উনার দ্বিতীয় পক্ষের ছেলেমেয়েদের জিজ্ঞেস করে জানলাম, রিটায়ার্ড করার কিছু দিনের মধ্যেই তিনি প্যারালাইজড হয়ে বিছানায় পড়েন। অযথা একটা রুম দখল করে নোংরা করত, তাই বিরক্ত হয়ে ছেলেমেয়েরা তাকে একটা সরকারি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে, অযথা ঘরে বোঝা বাড়িয়ে কি লাভ!!!

ওদের কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে বৃদ্ধাশ্রম গেলাম। চিনতে খুব কষ্ট হচ্ছিলো, মনে হলো একটা জীবিত লাশ পড়ে আছে বিছানায়। পাশে বসে হাতটা ধরলাম, পরিচয় দিতেই মুখ ফিরিয়ে কাঁদতে লাগলেন।

বাবা মা এখন আমার সাথে একই বাড়িতে আছেন। একসময় তারা আমাকে ছেড়ে গিয়েছিলেন, কিন্তু আমি পারিনি ছাড়তে। হাজার হোক আমার বাবা মা তো।


…. কন্যা ….
আফরিন শোভা।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, মগজ ধোলাই, শিশু সুরক্ষা, সংগৃহীত, সুখি পরিবার

একজন সত্যিকারের শিক্ষকই এমন হতে পারেন…

নভেম্বর ৭, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

এক বিয়ের অনুষ্ঠানে এক যুবক তার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে দেখতে পেলেন। বহুদিন পর ছোটবেলার শিক্ষককে দেখে যুবক তাঁর কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন, “স্যার, আপনি কি আমাকে চিনতে পেরেছেন ?”

শিক্ষক বললেন, ”না, আমি খুব দুঃখিত, তোমাকে চিনতে পারছি না।”

যুবক তখন বললেন, “স্যার,আমি আপনার ছাত্র, আপনার মনে থাকার কথা, থ্রিতে পড়ার সময় আমাদের এক সহপাঠীর দামি একটি কলম চুরি হয়েছিল।

সেই সহপাঠী কাঁদতে কাঁদতে আপনাকে নালিশ করল। আর আপনি সব ছাত্রকে চোখ বন্ধ করে দেয়ালের দিকে মুখ করে দাঁড়াতে বললেন। তারপর একজন একজন করে চেক করতে শুরু করলেন । আমি ভয়ে কাঁপতে লাগলাম। কারণ কলমটি ছিল আমার পকেটে।

আমি যে কলমটি চুরি করেছি তা আবিষ্কার হওয়ার পর আমি যে লজ্জার মুখোমুখি হব, আমার শিক্ষকরা আমার সম্পর্কে যে ধারণা পাবেন, স্কুলে সবাই আমাকে ‘চোর’ বলে ডাকবে এবং এটি জানার পর আমার মা-বাবার কী প্রতিক্রিয়া হবে- এই সমস্ত ভাবতে ভাবতে আমার মরে যেতে ইচ্ছে হল।

একসময় আমার পালা এল । আমি অনুভব করলাম আমার পকেট থেকে আপনি কলমটি বের করছেন। কিন্তু আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম আপনি কিছু বলছেন না এবং আপনি বাকী শিক্ষার্থীদের পকেট অনুসন্ধান করে চলেছেন।

তারপর যখন অনুসন্ধান শেষ হল, আপনি আমাদের চোখ খুলতে বললেন এবং আমাদের সবাইকে বসতে বললেন। ভয়ে আমি বসতে পারছিলাম না, কারণ আমার মনে হচ্ছিল একটু পরেই আপনি আমাকে ডাকবেন। না, আপনি তা না করে কলমটি সবাইকে দেখালেন এবং মালিককে ফেরৎ দিলেন।

কলমটি যে চুরি করেছে তার নাম আপনি আর কখনও কাউকে বলেননি। আপনি আমাকে একটি কথাও বলেননি, এবং আপনি কখনও কারও কাছে গল্পটির উল্লেখও করেননি।

স্যার , আপনি সেদিন আমার মর্যাদা রক্ষা করেছিলেন।
এই ঘটনার পর আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম জীবনে আর অন্যের জিনিস ছুঁয়েও দেখব না। ”

“স্যার, এখন গল্পটি মনে পড়েছে কি ? গল্পটি আপনার ভোলার কথা না !!”

শিক্ষক জবাব দিলেন, ” হ্যাঁ! গল্পটি খুব ভালভাবেই মনে আছে আমার। তবে কার পকেটে কলমটি পাওয়া গিয়েছিল তা কখনো জানতে পারিনি। কারণ যখন আমি সবার পকেট চেক করছিলাম তখন আমি ইচ্ছে করেই তোমাদের মত নিজের চোখও বন্ধ করে রেখেছিলাম।”

এভাবেই শিক্ষকরা আত্মমর্যাদা বোধসম্পন্ন জাতি গঠনে কাজ করে চলেন নিরন্তর।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জেনে নিন, প্রেরণা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিশু সুরক্ষা

বাসস্থান হল সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মা হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক।

অক্টোবর ৩০, ২০১৯ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

পিতৃহারা ৭-৮ বছর বয়সের ছেলেটি স্কুল থেকে বাড়ীতে এসে মাকে বলল, “মা, প্রিন্সিপাল আমাকে আদর করে কিছু ক্যান্ডি দিয়েছে। আর, তোমার জন্য এই চিঠিটা।”

মা চিঠিখানা খুলে পড়ে কেঁদে ফেললেন। মায়ের চোখে জল দেখে ছেলেটি বলল, “মা, কাঁদছো কেন?” চোখ মুছতে মুছতে মা বললেন, “বাবা, এটা আনন্দের কান্না!”

বলেই ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, “আমার জিনিয়াস বাবা, তোকে চিঠিটা পড়ে শোনাই।”

মা আনন্দের সাথে চিৎকার করে স্যার‌ের ল‌েখা ভাষাগুলো বদল‌ে নিজের মত কর‌ে পড়তে লাগলেন, “ম্যাম, আপনার ছেলেটি সাংঘাতিক জিনিয়াস। আমাদের ছোট্ট শহরে ওকে শিক্ষা দেওয়ার মত শিক্ষক আমাদের নেই। তাই যদি পারেন আপনার ছেলেকে বড় শহরে কোনো স্কুলে ভর্তি করে দিলে ভালো হয়। এই ছেলেটি একদিন বিশ্বে প্রচুর সুনাম অর্জন করবে।”

পত্রখানা পড়েই মা ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, “এই জিনিয়াস ছেলেটিকে আমি নিজেই পড়াব।” মা নিজেই শিক্ষা দিয়ে ছেলেটিকে যুক্তরাষ্ট্রের তথা সমগ্ৰ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক বানালেন। ছেলেটির নাম হলো টমাস আলভা এডিসন। বৈদ্যুতিক বাল্ব, শব্দ রেকর্ডিং, মুভি ক্যামেরা বা চলমান ছবি ইত্যাদি সহ হাজারো আবিষ্কার তাঁর।

মায়ের মৃত্যুর পর টমাস এডিসন একদিন সেই ছোট্ট গ্রামে মায়ের সেই ছোট্ট বাড়ীতে গিয়ে ঘর পরিষ্কারের সময় স্কুলের প্রিন্সিপ্যালের দেওয়া চিঠিটা পেল। চিঠিখানা পড়ে টমাস কেঁদে ফেললেন।

তাতে লেখা ছিল, “ম্যাডাম, আপনার ছেলে টমাস এডিসন একজন মেন্টালি রিটার্ডেড। সে এতটাই নির্বোধ যে, তাকে শিক্ষা দেওয়ার মত ক্ষমতা আমাদের নেই। কারও আছে বলেও আমাদের জানা নেই। আপনার ছেলের কারণে আমাদের স্কুলটির সুনাম ক্ষুন্ন হবে। তাই কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আপনার ছেলেকে স্কুল থেকে স্থায়ীভাবে বহিস্কার করা হল।”

শিক্ষনীয়ঃ-
সন্তানের সাথে সর্বদাই পজিটিভ আচরন করবেন। বাসস্থান হল সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মা হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক।

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিশু সুরক্ষা

  • « Previous Page
  • 1
  • …
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • …
  • 42
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:38 PM
    মাগরিব5:14 PM
    ইশা6:21 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

স্বার্থপর ভালোবাসা

কষ্ট তো সে-ই পায় যে ভালোবাসে। ♥♥ ইবলিশের অনুসারীরা, ভালোবাসার জন্য স্বার্থ খোঁজে। সে-ই তো আপনার সত্যিকারের ভালোবাসা ♥♥ যে কিনা… ? আপনাকে পেয়ে ‘গর্ববোধ করে’ ? আপনাকে ‘হারানোর ভয়ে ভীত থাকে’ ? আপনার ‘ইচ্ছা গুলোকে পূরণ করার প্রচেষ্টায় থাকে’ ? আপনাকে ‘সম্মান করে’ ? আপনার ‘যথেষ্ট কেয়ার বা যত্ন করে’ ? ‘ছোট ছোট কারনে রাগ অভিমান করে’ ? আপনার গুণ এবং ভালো-মন্দ লক্ষ্য করে […]

Copyright © 2025