বিডি টপ টেন

বিডি টপ টেন

আজকের দিন-তারিখ-সময়
আজ ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, হেমন্তকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার | ভোর ৫:৩০
  • হোম
  • ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
  • অফার
  • জোকস
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • তারকা সংবাদ
  • ধর্ম
    • ইসলাম
  • জনসচেতনতা
  • নব দিগন্ত
  • জানা অজানা
  • সংগৃহীত

ফলো টু ফলো – Follow to Follow

জানুয়ারি ৫, ২০২৫ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল নিমাল মাওলা নাসির।
অর্থ: আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট, আর তিনিই কত ভালো কর্মবিধায়ক।

Follow দিলে ব্যাক পাবেন ✅। পাশে থাকলে পাশে পাবেন ♥️♥️। আজীবন। ফলো লিস্ট দেখে সবাইকে ফলো ব্যাক করি, তাই মিস হয় না। আনফলো করার নিয়ত থাকলে ফলো করবেন না, please.

৩৬৫ দিনই Active আছি ✅ ফলোয়ার লিস্ট দেখে ব্যাক করি ♥️ মিস হওয়ার সম্ভাবনা নেই 💯

Active আছি
Follow দিবেন Follow ব্যাক নিবেন

এক্টিভ ফ্রেন্ড ফলোয়ার দরকার, যারা সব’সময় পাশে থাকতে পারবেন। Follow দিলে ব্যাক পাবেন ✅💯

ACTIVE আছি 🟢 FOLLOW দিন ✅ FOLLOW ব্যাক নিন 💯

এক্টিভ ফ্রেন্ড ফলোয়ার দরকার, যারা সব’সময় পাশে থাকতে পারবেন। বাকি’গুলো
⛔⚠️⛔
0️⃣❌❎✔️⭕

আমাকে ফলো করলেই ✅ ফলো ব্যাক পাওয়া যায় ♥️

  • পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ আমাকে ফলো করলেই ফলো ব্যাক পাওয়া যায়
  • পাশে থাকলে পাশে পাবেন ♥️♥️। আজীবন।
  • Follow করেছি, পাশে থাকলে পাশে পাবেন ♥️♥️। আজীবন।
  • Follow করেছি, ব্যাক করে পাশে থাকুন ♥️♥️ আজীবন।
  • যারা ফলো করেছেন সবাইকে ব্যাক করেছি ✅ আর যারা কমেন্ট করেছেন সবাইকে ফলো করেছি 💯 প্লিজ follow ব্যাক ♥️
  • যারা comment করেছেন সবাইকে ফলো করেছি। ♥️
  • বিশ্বাস করে 𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 দিয়েছিলাম ♥️ বিশ্বাসের মর্যাদা রাখবেন কি?

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: অফার, জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, প্রেরণা, মগজ ধোলাই

কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan

আগস্ট ১৭, ২০২৪ by BD TOP TEN Leave a Comment (Edit)

২৩ জুলাই রাত রাত ১ টার কথা বলছি। একজন সিনিয়র ইনফ্লুয়েন্সার কল দিয়ে বললো, “তাসরিফ, তোর বাসার নিচে নাম, চা খাইতে আসতেছি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা আছে”।

৫ জুলাই থেকে ছাত্রদের পক্ষে বিভিন্ন পোস্ট করা, কবিতা লিখতে থাকা এবং ‘রাজার রাজ্যে সবাই গোলাম’ গান টা ফেসবুকে চলতে থাকায় সরকারি গুন্ডা বাহিনীর থ্রেটে আমি তখন বাসার বাইরে অবস্থান করছিলাম। ওই সিনিয়র ইনফ্লুয়েন্সারের কথায় বিশ্বাস করে, আমি তখন বাসার সামনে আসি উনার সাথে দেখা করতে। গাড়ি থেকে ৬-৭ জনের মত নেমে আসে। ইনফ্লুয়েন্সার সাহেব আমাকে একটু সাইডে নিয়ে আস্তে করে বুঝিয়ে বলে, “সাথে যারা আছে তারা একটা এজেন্সির লোক এবং আইন প্রয়োগ সংস্থার বাহিনীর কয়েকজনও আছে এখানে”। আমি তখন উনার কাছে জানতে চাই যে উনারা কেন এসেছেন কি চাচ্ছেন মূলত!

উনি তখন বুঝায় বলে, “সরকারি একটা কাজ আছে, এই সরকার আরও ৭-৮ বছর ক্ষমতায় থাকবো। আমরা ঠিকমত বাঁচতে চাইলে সরকারের পক্ষে কাজ করতে হইবো, এর বাইরে কোন রাস্তা নাই।” এই কথা বলে উনি আবার আমাকে গাড়ির কাছে নিয়ে যায়। সেই ৬-৭ জনের মধ্য থেকে একজন আমাকে বলে, “তাসরিফ, তোমাকে আমরা চিনি। আমরা তোমাকে একটা স্ক্রিপ্ট দিতেছি, ছোট্ট একটা ভিডিও করতে হবে। এই ভিডিওটা আমাদের কালকের মধ্যে লাগবে। পরশু সরাসরি প্রধানমন্ত্রী এই ভিডিওটা দেখবে এবং তারপর তুমি আপলোড করবা”।

সেই ইন্সুরেন্সার তাদের সাথে সুর মিলিয়ে আমাকে বলে, “দেখ তাসরিফ, পিএম এর চোখে পড়ার এটাই সুবর্ণ সুযোগ, ভিডিওটা ভালো করে কর, সরকার যতদিন আছে সুবিধা পাবি”। কথা শেষ করার আগেই উনি পকেট থেকে এক লক্ষ টাকার তিনটা বান্ডেল, মোট তিন লক্ষ টাকা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলে, “এইটা সামান্য ছোট একটা গিফট! টাকা যত চাস, তত দেয়া হবে, ভিডিওটা সুন্দর কইরা কর”।

ঠিক এই সময় আমার ফোনে আমার ব্যান্ডের ড্রামার শান্তর নাম্বার থেকে একটা কল আসে। ফোন রিসিভ করতেই শান্ত আমাকে কাঁদতে কাঁদতে বলে, “তাসরিফ! পাঁচ ছয় জন পুলিশ এবং সিভিল ড্রেসের কয়েকজন মিলায়ে আমাকে রোল দিয়া সারা শরীরে মারছে!” শান্তর কথা শুনে আমার হাত-পা একরকম কাঁপতে থাকে। আমি বোঝার চেষ্টা করি, এই মাইর খাওয়াটা কি আমাকে এদিকে রাজি করানোর জন্য ভয় দেখানো? নাকি কেবলমাত্র একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা? শান্তর লাইন কেটে যায়।

আমি আমার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পরিচয় দেওয়া তাদেরকে বলি, “ভাই, এইমাত্র কয়েকজন মিলে আমার ভাই, আমার ব্যান্ডের ড্রামার শান্ত কে প্রচুর মারছে!”। ওরা জাস্ট আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলে, “আরেহ! দেশের যে অবস্থা, এটা এখন কিছু করা যাবে না। ওরে বলো বাসায় চলে যাইতে”।

আমার তখন মাথায় আসে, এখন যদি আমি ওদেরকে টাকা ফেরাই দেই অথবা কাজ করতে অস্বীকৃতি জানাই, তবে তারা আমাকে চাইলেই গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে ভিডিও করে জোরপূর্বক আপলোড করাতে পারে। আমি তাই মাথা ঠান্ডা করে ওদেরকে বলি ঠিক আছে আমি দেখতেছি কি করতে পারি, কালকের মধ্যে জানাচ্ছি। ওরা আমাকে তখনও একরকম থ্রেট দিয়ে বলে, “ভাই জানাচ্ছির সুযোগ নাই! সিচুয়েশন তো বুঝেনই। ভিডিও কালকেই লাগবে”। সাথে ওই ইনফ্লুয়েন্সারও আমাকে বলে, “তাসরিফ, ভিডিওটা তো পিএম দেখবে সো বুইঝা শুইনা সুন্দর কইরা করিস”।

ওদের সাথে কথা শেষ করে আমি বাসায় ফেরত যাই। বাসায় সবাইকে সব সিচুয়েশন জানিয়ে আমি আমার ম্যানেজার আয়মান সাবিত কে ফোন দিয়ে বলি,”আয়মান, আমি বাসা ছেড়ে দিচ্ছি, এই এই ঘটনা ঘটছে। আমি তোকে নাম্বার দিচ্ছি, তুই ওই এজেন্সিকে আমার বাসা থেকে তিন লক্ষ টাকা নিয়ে ওদেরকে দিয়ে দিবি কালকেই। আমি আপাতত বাসা ছেড়ে চলে যাচ্ছি, কারণ আমি বাসায় থাকলে ওরা আমাকে তুলে নিয়ে যাবে”।

ওই সময় আমার মনের অবস্থা আমি জানি। আমার বাসার অবস্থা ডায়াবেটিসের রোগী আমার আম্মুর অবস্থা, আব্বুর টেনশন, গুম হয়ে যাওয়ার চিন্তা এবং দেশের সাথে বেইমানি করতে ওরা আমাকে বাধ্য করতে চাচ্ছে, সবকিছুই আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। সাথে বারবার আমার কানে বাজছে শান্তর ওই কান্না ভরা আর্তনাদ।

কষ্টের ব্যাপার কি জানেন? এই ঘটনার ঘণ্টাখানেক আগে শান্ত আমাকে ফোন দিয়ে বলছিল, “খান, আমার বাসায় আম্মা নাই। এদিকে কারফিউ চলছে, দুপুরবেলা খাওয়া হয় নাই, একটা দোকানও খোলা নাই আমার প্রচন্ড ক্ষুধা লাগছে, কি করব?”। আমি শান্তকে বলছিলাম, “এক বড় ভাই ফোন দিছে, আমার বাসার সামনে যাওয়া লাগতেছে, তো তুমি আমার বাসায় চইলা আসো, দুই ভাই একসাথে খাবো”। ছেলেটা চাইছিল আমার বাসায় এসে ভাত খাইতে অথচ তাকে রাস্তায় বেধড়কভাবে মাইর খাইতে হইল। মার খাওয়ার পরে ফোনকলে ও আমাকে এটাও বলছিলো যে, “খান! সবাই আমারে একসাথে রোল দিয়ে মারতেছিলো আর একজন বন্দুক তাক করে চিল্লায়ে বলছিলো, চুপচাপ মাইর খা অমুকের পোলা নাইলে গুলি কইরা মাইরা ফালামু, লাশ খুঁজে পাইবো না তোর পরিবার!”

শান্ত এই কথাটা বলতে বলতে কাঁদতেছিল যে, “আমাকে ছাত্র বইলা বইলা ওরা মারছে আর বারবার বলতেছিল যে এই অমুকের পোলা ছাত্র! ওরে মার!”

ওই রাতে আমি বাসা থেকে পালিয়ে যাই।

আমি জানি কয়েকটা পোস্ট, কবিতা লেখা আর ‘রাজার রাজ্যে সবাই গোলাম’ এর মত কিছু গান করা ছাড়া দেশের জন্য তেমন কিছুই করতে পারি নাই। আমি জানি, আমি আবু সাঈদের মত পথে যেয়ে বুক পেতে দিতে পারি নাই। হয়তোবা এতটুকু সাহস আমার তখন হয় নাই। তবে, আল্লাহ জানেন আর আমি জানি, আমি টাকার কাছে বিক্রি হয় নাই আর দেশের সাথে বেইমানি করি নাই।

এই পোস্ট, পোস্টে শান্তর ছবিগুলা এবং ওদের নির্মমতার কথাগুলা আমি লিখে পোস্ট করছি এই কারণে, যেন ভবিষ্যতে কখনো এই স্বৈরাচারের প্রতি আমার ঘৃণা এতটুকু পরিমাণও কমে না যায়।

Tasrif Khan – কিছু নির্মম ইতিহাস টাইমলাইনে থাকুক। ২৩ জুলাই রাত রাত… | Facebook

 

Related Images:

BD TOP TEN

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, নব দিগন্ত, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত Tagged With: ইনফ্লুয়েন্সার, কোটা আন্দোলন, ছাত্র, তাসরিফ, তৌহিদ আফ্রিদি, রাজার রাজ্যে সবাই গোলাম, সোলাইমান শকুন

কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?

আগস্ট ১৫, ২০২৪ by Shahana Akhter Leave a Comment (Edit)

সুখে রাখো, সুখে থাকো, সুখে থাকার চেষ্টা।

আসছে…

Related Images:

Shahana Akhter
www.bn.bdtopten.com/author/shahanaa/

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, নব দিগন্ত, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সুখি পরিবার

Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট

আগস্ট ১২, ২০২৪ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

২০১২ সালের কথা ৷ তখন ক্লাস নাইনে পড়ি ৷
ঘড়িতে সম্ভবত রাত ৯টার আশেপাশে !

আমি পড়ার টেবিলে ঝিমাচ্ছি ! মাঝে মাঝে চোখ বড় করে বইয়ের লেখাগুলা পড়ার চেষ্টা করছি ৷ আমার এই অবস্থা দেখে প্রতিদিনের মতো আম্মা বকাবকি করলো ৷ একটু পর এসে প্লেটে রাতের খাবার দিয়ে গেলো, যেন না খেয়ে ঘুমিয়ে না পড়ি ৷ আমি ওই অবস্থায় খাওয়া শুরু করলাম ৷ কিন্তু কখন যে খেতে খেতে ঘুমিয়ে পড়েছি সেটা মনে ছিল না ৷ ঘন্টা খানেক পরে আম্মা এসে দেখে – আমি টেবিলে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছি, আমার একহাত খাবারের প্লেটে, অর্ধেকের বেশি খাবার তখনও বাকি !
মানে আমি খেতে খেতেও ঘুমিয়ে পড়েছি !🤭

স্কুলে থাকতে এজন্য রেগুলার আম্মার বকা খাওয়া লাগতো ৷ আমি ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে ঘুমাতাম ৷ ঘুমাতে না দিলে টেবিলে ঝিমাতাম ৷ পড়ি আর না পড়ি, কালে ভাদ্রে যদি ১০ পর্যন্ত জেগে থাকতে পারতাম তাহলে আম্মা অনেক খুশি হতো !
২/১টা পরীক্ষার আগে ১১টা পর্যন্ত জাগতাম ! আর ১২টা পর্যন্ত কখনো জেগে থাকা হয়নি !😁

বিপরীতে আমি প্রতিদিন সূর্যোদয় দেখতাম ৷ ৫টার পরে ঘুম থেকে উঠেছি এটা খুব কম হতো ৷ বেশিরভাগ সময় ৩টা, ৪টায় ঘুম থেকে উঠতাম ৷ টিচারদের পড়া একবার দেখে যেতাম ৷ আম্মা বলতো আমি কিভাবে পড়া দেই স্কুলে ! আমি তো জীবনে সন্ধ্যার পর ২ঘন্টা ঠিকমত পড়িনি !

আম্মার রুম আর আমার রুমের মাঝে দাদার রুম থাকায় সকালে দাদার রুম খুলে আমার রুমে আম্মার আসা হতো না, তাই সকাল বেলায় ২ঘন্টার জন্য আমার ম্যারাথন পড়াটা আম্মা বুঝতো না ৷ আর আমি নিঃশব্দে পড়া লোক ৷
আমার শিক্ষকবৃন্দ হয়তো খুব একটা বলতে পারবে না যে, আমি তাদের পড়া কখনো পারিনি ৷

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরুতে হলে এসে গেস্টরুমেও ঘুমাতাম ! অনেক কষ্টে ১০টায় গেস্টরুমে যেতাম ৷ কখনো তার আগে একবার ঘুমিয়ে নিতাম ৷ বন্ধুরা ডেকে নিয়ে যেত ! বন্ধুরা না পারলে বড়ভাইরাও ডাকতো মাঝে মাঝে ৷
একদিন বন্ধুরা ৩বার ডাকার পরেও আমাকে নিয়ে যেতে পারেনি ৷ পরে আরিফ ভাই এসে ডেকে নিয়ে গেসে ! ওইদিন আরিফ ভাইয়ের উপর মেজাজ খুব গরম হয়েছিল ৷😄
মনে হচ্ছিলো এখনই হল ছেড়ে দিব !

গেস্টরুমে নরমালি সামনে থাকতাম তবে ১১টা পার হলে আমি আস্তে করে সবার পিছে চলে যেতাম ৷ দেয়ালে হেলান দিয়ে মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ করে একটু ঘুমিয়ে নিতাম !
আমার মনে আছে, থার্ড ইয়ারে থাকার সময় আমরা কয়েকজন যখন গেস্টরুম নিতে গেছি, তখন ১১টা পার হয়ে গেছে ৷ এতো ঘুম পাচ্ছিলো যে গেস্টরুম নিতে গিয়েও হালকা করে ঘুমিয়েছি !😅

গণরুমে চিল্লাচিল্লি, গান কিংবা ঢাক ঢোল বাজলেও আমি ঘুমিয়ে যেতে পারতাম ! সবার আগে ! একরুমে ৩৫জনের বেশি ঘুমানো যেত না ৷ জাহেদ, পল্লব, ফিরোজ, ফরহাদ এরা ঘুমাতে আসতো সবার শেষে ৷ ওরা জানতো আমি ভোরে ঘুম থেকে উঠবো ৷ তাই জায়গা না থাকার কারনে ওরা ভোর ৪টা/৫টায় এসে আমাকে ডেকে দিত ৷আমি ঘুম থেকে উঠতাম আর ওরা একজন আমার জায়গায় ঘুমাতো !

এই অভ্যাসটা আমার একদম ছোটো বেলা থেকে ৷ যত ছোটো বেলার কথা আমি মনে করতে পারি, সেই সময় থেকে ৷ আম্মা ফজরের নামায পড়তে উঠতেন, আর নামায শেষে আম্মা রেগুলার কোরআন শরীফ পড়তেন, সেই শব্দ শুনে আমার ঘুম ভেঙে যেত ৷ তারপর বাইরে বের হয়ে দেখতাম সূর্য উঠার প্রস্তুতি নিচ্ছে !🥰

তবে আমি ঘুম কাতুরে শুধু রাতে ! আমার ঘুমাতে ২ মিনিটও সময় লাগে না ৷ কয়দিন আগে রাত ৯টায় স্টুডেন্ট’কে অনলাইনে পড়াতে পড়াতে ঘুমায় পড়সি !

কখনো আমাকে ১২টার পর অনলাইনে দেখা গেছে মানে আমি অলরেডি একবার ঘুমিয়ে উঠেছি !
অথচ দিনে হাজার চেষ্টা করলেও আমার ঘুম আসবে না ৷

সেই অভ্যাস এখনো কাটাতে পারিনি ! ভার্সিটি শেষ হয়ে যাচ্ছে এখনও তেমনই আছি ৷ অবশ্য অভ্যাসটা কাটাতে
চাইও না ৷

অনেকে ইদানিং বিভিন্ন দরকারে রাত ১০টা/১১টার পর কল দেন ৷ ফোন রিভিস হয়না ৷ মনে করতে পারেন যে, ইচ্ছা করে রিসিভ করিনি ৷তাই গল্পটা বললাম ৷
এখনো আমার ঘুমের রুটিন এভারেজ রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা !

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জেনে নিন, তারকা সংবাদ, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত

পাপের নগদ শাস্তি

জুলাই ১৬, ২০২৪ by Rifat Chowdhury Leave a Comment (Edit)

পাপ করলে অবশ্যই ভোগ করতে হবে তার শাস্তি। পাপের অবশ্যই একটা শাস্তি আছে। যদিও আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল। অধিকাংশ পাপের শাস্তি হবে পরকালে।

পাপের নগদ শাস্তি:

  • ইবাদতের মধ্যে বার বার মনোযোগ হারিয়ে ফেলা।
  • ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কিছু ইবাদত ছুটে যাওয়া।
  • সময়ের কাজ সময়ে করতে না পারা।
  • মনে অস্থিরতা অনুভব করা।
  • মানসিক বিনষ্ট হওয়া।

পোস্টটি আবেগ আর উপলব্ধির। তাই রেফারেন্স নেই।

অনেক কে দেখা যায় নামাজ কলমা নাই কিন্তু মনে কি আনন্দ! কোন অস্হিরতা নাই, অশান্তি নাই!অনেকের নামাজ পড়তে দেরী হলে অশান্তি অস্হিরতা শুরু হয়ে যায়। আসলে সবকিছুর সঠিক ব্যাখ্যা একমাত্র আল্লাহ জানেন।

Related Images:

Rifat Chowdhury

Filed Under: জনসচেতনতা, জানা অজানা, জেনে নিন, নব দিগন্ত, প্রেরণা, মগজ ধোলাই, সংগৃহীত, সুখি পরিবার

  • « Previous Page
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • …
  • 42
  • Next Page »

নামাজের সময়সূচী

    ঢাকা, বাংলাদেশ
    রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    ফজর5:25 AM
    সূর্যোদয়6:32 AM
    জোহর11:53 AM
    আসর3:37 PM
    মাগরিব5:13 PM
    ইশা6:20 PM

বিভাগসমূহ

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • এই ৯ মিনিট আপনার সন্তানের জন্য ভীষণ প্রয়োজন
  • আবোল তাবোল রাজনীতি – পার্ট ২
  • সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন ও এর সুফল
  • আমার আয়না ঘর দর্শন
  • কি দেখে পুরাতন/ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনব?
  • আবোল তাবোল রাজনীতি
  • ফলো টু ফলো – Follow to Follow
  • বি.ডি.এস. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন।
  • আমি আজও বুঝলাম না আমার ডিভোর্সের আসল কারণ কি?
  • কিছু নির্মম ইতিহাস – Tasrif Khan
  • কেউ সুখে না রাখলে কি সুখি হওয়া যায়?
  • Sarjis Alam ভাইয়ের ২০২১ সালের পোস্ট
  • আমার গুমের গল্প।ভিক্টিম: মাসরুর আনোয়ার চৌধুরী!
  • পাপের নগদ শাস্তি
  • যে ভালোবাসে তাকেই পাশে রাখ।
  • ছাদবাগান থেকেই আসবে প্রয়োজনীয় সবজি
  • A গ্রেড অথবা B গ্রেড টাইলস চেনার উপায় কি?
  • আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
  • প্রচন্ড গরমে বিল্ডিং বা পাকা বাড়িতে AC ছাড়াই ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে একটি পরামর্শ
  • এসি-ফ্যান একসাথে চালালে ঘর ঠান্ডা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে?

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় সুমাইয়া
  • অনলাইনে প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং পেনশন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশনায় মোঃ শরিফুল ইসলাম
  • ❌ লজ্জা নয়, বাঁচতে হলে জানতে হবে। ? এম এম কিট MM Kit প্রকাশনায় পান্না দাশ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক জিজ্ঞাসা প্রকাশনায় HAFEZ

অনুসন্ধান করুন

বিভাগসমূহ

স্বাস্থ্য টিপস

দৃষ্টি এক কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা

আমি যা দেখি তুমি কি তা দেখো? উত্তর – হ্যা আমি দেখে যা ভাবি তুমি কি তা ভাবো? উত্তর – না আমরা একই জিনিস সবাই একই দেখি – হাতিকে হাতি, পাখিকে পাখি, গাড়ীকে গাড়ীই দেখি। যদি তা না হতো তাহলে সর্বনাশ হয়ে যেতো। মহান সৃষ্টিকর্তা সবার চোখের দেখার বিষয়টি একই রকম রেখেছেন। কিন্তু সবাই দেখে একই কিন্তু সবার ভাবনা একই রকম নয়। অর্থাৎ দৃষ্টি এক […]

Copyright © 2025